জামিয়া ইসলামিয়া আজিজিয়া আনওয়ারুল উলুম
জামিয়া ইসলামিয়া আজিজিয়া আনওয়ারুল উলুম (সংক্ষেপে হিলি মাদরাসা) রংপুর বিভাগের দিনাজপুর জেলার হাকিমপুর উপজেলার বাংলা হিলিতে অবস্থিত একটি কওমি মাদ্রাসা। এটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৬০ সালে। ইসলামি শিক্ষার প্রচার-প্রসারে তৎকালীন সময়ে ফেনী থেকে দিনাজপুরে আসেন বিশিষ্ট আলেম মাওলানা সাদেক সাহেব। এখানে এসে রেল স্টেশন সংলগ্ন মসজিদে ইমামতির পাশাপাশি শিশু-কিশোরদের মাঝে ধর্মীয় শিক্ষা দিতে প্রভাতকালীন মক্তব চালু করেন। পরবর্তীতে তার একান্ত ইচ্ছা ও এলাকাবাসীর চাহিদায় মক্তবটি প্রসারিত হয়ে দারুল উলুম দেওবন্দের মূলনীতির আলোকে একটি পূর্ণাঙ্গ মাদ্রাসায় পরিণত হয়।
ধরন | কওমি মাদ্রাসা |
---|---|
স্থাপিত | ১৯৬০ খ্রি. |
প্রতিষ্ঠাতা | সাদেক আহমদ |
মূল প্রতিষ্ঠান | দারুল উলুম দেওবন্দ |
অধিভুক্তি | আল হাইআতুল উলয়া লিল জামিআতিল কওমিয়া বাংলাদেশ |
ধর্মীয় অধিভুক্তি | ইসলাম |
আচার্য | শামছুল হুদা |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ৫৮ (২০২০) |
শিক্ষার্থী | ১১০০ (২০২০) |
অবস্থান | |
শিক্ষাঙ্গন | শহর |
সংক্ষিপ্ত নাম | হিলি আজিজিয়া মাদ্রাসা |
১৯৯৪ সালে এখানে দাওরায়ে হাদিস (মাস্টার্স) খােলা হয়। মাদরাসাটির প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক মাওলানা সাদেক সাহেব যাওয়ার পর দীর্ঘ ৩৬ বছর মাদ্রাসা পরিচালনার দায়িত্ব পালন করেন ফটিকছড়ির মাওলানা হারুন চৌধুরী। বর্তমানে মাদ্রাসাটি পরিচালনা করছেন মাওলানা শামছুল হুদা খান। বর্তমান মাদরাসার ছাত্রসংখ্যা প্রায় ১৪০০ জন, শিক্ষক ৪৬ জন ও কর্মচারী ১২ জন। মাদরাসাটি শিক্ষা কার্যক্রমের পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক কার্যক্রমেও অংশগ্রহণ করে থাকে।[১][২]
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ গোলাম ছরোয়ার, মুহাম্মদ (নভেম্বর ২০১৩)। "বাংলা ভাষায় ফিকহ চর্চা (১৯৪৭-২০০৬): স্বরূপ ও বৈশিষ্ঠ্য বিচার"। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়: ৩২৩। ২৭ মে ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০২১।
- ↑ সাইয়েদ, আহসান (২০০৬)। বাংলাদেশে হাদীছ চর্চা উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ। সেগুনবাগিচা, ঢাকা: অ্যাডর্ন পাবলিকেশন্স। পৃষ্ঠা ৯৭। আইএসবিএন 9842000184।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |