এএফপি (বার্তা সংস্থা)
এই নিবন্ধটি ইংরেজি উইকিপিডিয়ার সংশ্লিষ্ট নিবন্ধ অনুবাদ করে সম্প্রসারণ করা যেতে পারে। (ডিসেম্বর ২০২১) অনুবাদ করার আগে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশাবলী পড়ার জন্য [দেখান] ক্লিক করুন।
|
এই নিবন্ধটি ইংরেজি থেকে বাংলায় অনুবাদ করা প্রয়োজন। এই নিবন্ধটি ইংরেজি ভাষায় লেখা হয়েছে। নিবন্ধটি যদি ইংরেজি ভাষার ব্যবহারকারীদের উদ্দেশ্যে লেখা হয়ে থাকে তবে, অনুগ্রহ করে নিবন্ধটি ঐ নির্দিষ্ট ভাষার উইকিপিডিয়াতে তৈরি করুন। অন্যান্য ভাষার উইকিপিডিয়ার তালিকা দেখুন এখানে। এই নিবন্ধটি পড়ার জন্য আপনি গুগল অনুবাদ ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু এ ধরনের স্বয়ংক্রিয় সরঞ্জাম দ্বারা অনুবাদকৃত লেখা উইকিপিডিয়াতে সংযোজন করবেন না, কারণ সাধারণত এই সরঞ্জামগুলোর অনুবাদ মানসম্পন্ন হয় না। |
এজেন্সি ফ্রান্স-প্রেস (এএফপি), পৃথিবীর প্রাচীনতম সংবাদ বা বার্তা সংস্থা হিসেবে ইতিহাসে ঠাঁই করে নিয়েছে ফ্রান্স তথা বিশ্বের অন্যতম খ্যাতনামা সংবাদ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান এজেন্সী ফ্রান্স-প্রেস। তবে প্রতিষ্ঠানটি সর্বসমক্ষে এএফপি হিসেবেই সর্বাধিক পরিচিত হয়ে আছে।
শিল্প | সংবাদ মাধ্যম |
---|---|
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৮৩৫ (as Havas) |
প্রতিষ্ঠাতা | Charles-Louis Havas |
সদরদপ্তর | Paris, France |
বাণিজ্য অঞ্চল | Worldwide |
প্রধান ব্যক্তি | Fabrice Fries (President and CEO) |
পণ্যসমূহ | Wire service |
কর্মীসংখ্যা | 2,400 (2018) |
ওয়েবসাইট | www.afp.com/en |
ইতিহাস
সম্পাদনা১৮৩৫ সালে প্যারিসের বিখ্যাত অনুবাদক ও বিজ্ঞাপন প্রতিনিধি চার্লস-লুইস হাভাসের গঠিত এজেন্সী হাভাসের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয়। [১][২] তিনি এএফপি'র প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে পরিচিত। এজেন্সী হাভাস হচ্ছে ফ্রান্সের ২য় বৃহত্তম বিজ্ঞাপনী প্রচারণা সংস্থা। চার্লস-লুইস হাভাসের অধীনে কর্মরত ছিলেন পল জুলিয়াস রয়টার এবং বার্নহার্ড ওল্ফ। পরবর্তীকালে তাঁরা লন্ডন এবং বার্লিনে নতুন একটি সংবাদ সংস্থা গড়েছিলেন।
সংস্থাটির পাঁচটি আঞ্চলিক অফিস রয়েছে হংকং, নিকোশিয়া, ওয়াশিংটন ডিসি, প্যারিস ও লাতিন আমেরিকায়।
পৃথিবীর ১৫১টি দেশের ২০১ টি স্থানে এই সংবাদ সংস্থার অফিস রয়েছে। সংস্থাটি ছয়টি ভাষায় তথ্য সরবরাহ করে থাকে। ইংরেজী, ফ্রেঞ্চ, জার্মান, স্পেনিশ, পর্তুগীজ, আরবি ভাষায় ছবি, সংবাদ, ভিডিওসহ বিভিন্ন তথ্য সরবরাহ করে থাকেন একটি ভিন্ন জাতীয়তার প্রায় এক হাজার ৭শ সাংবাদিক।
১৫ সদস্যদের বোর্ড দ্বারাই এটি পরিচালিত হয়।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Toal, Gerard (২০১৪)। Thrift, Nigel; Tickell, Adam; Woolgar, Steve; Rupp, William H., সম্পাদকগণ। Globalization in Practice। Oxford: Oxford University Press। পৃষ্ঠা 199। আইএসবিএন 978-0199212620।
- ↑ James F. Broderick; Darren W. Miller (২০০৭)। Consider the Source: A Critical Guide to 100 Prominent News and Information Sites on the Web । Information Today, Inc.। পৃষ্ঠা 1। আইএসবিএন 978-0-910965-77-4।