উয়েফা ইউরো ২০২০
বিবরণ | |
---|---|
স্বাগতিক দেশ | |
তারিখ | ১১ জুন – ১১ জুলাই |
দল | ২৪ |
মাঠ | ১১ (১১টি আয়োজক শহরে) |
চূড়ান্ত অবস্থান | |
চ্যাম্পিয়ন | ইতালি (২য় শিরোপা) |
রানার-আপ | ইংল্যান্ড |
পরিসংখ্যান | |
ম্যাচ | ৫১ |
গোল সংখ্যা | ১৪২ (ম্যাচ প্রতি ২.৭৮টি) |
দর্শক সংখ্যা | ১০,৯৯,২৭৮ (ম্যাচ প্রতি ২১,৫৫৪ জন) |
শীর্ষ গোলদাতা | পাত্রিক শিক ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো (৫টি গোল) |
সেরা খেলোয়াড় | জানলুইজি দন্নারুম্মা |
সেরা যুব খেলোয়াড় | পেদ্রি |
২০২০ উয়েফা ইউরোপীয় ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ (যা সাধারণত ২০২০ উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপ, উয়েফা ইউরো ২০২০ অথবা শুধুমাত্র ইউরো ২০২০ নামে পরিচিত) উয়েফা দ্বারা আয়োজিত চতুর্বার্ষিক আন্তর্জাতিক ফুটবল প্রতিযোগিতা উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপের ১৬তম আসরের চূড়ান্ত পর্ব ছিল,[১] যেখানে ইউরোপের ফুটবল সংস্থা উয়েফার অন্তর্ভুক্ত ২৪টি জাতীয় ফুটবল দল (পুরুষ) প্রতিযোগিতা করেছে। এই আসরটি ২০২১ সালের ১১ই জুন হতে ১১ই জুলাই পর্যন্ত ইউরোপের ১১টি দেশের ১১টি শহরে অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
এই প্রতিযোগিতাটি ইউরোপের ১২টি দেশের ১২টি শহরে ২০২০ সালের ১২ই জুন হতে ১২ই জুলাই পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ২০২০ সালের ১৭ই মার্চ তারিখে উয়েফা জানিয়েছিল যে, ইউরোপে করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারীর কারণে এই প্রতিযোগিতাটি এক বছর পিছিয়ে অনুষ্ঠিত হবে। মূলত করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারীর কারণে ক্ষতিগ্রস্ত ইউরোপে দেশগুলোতে সরকারি পরিষেবার উপর চাপ কমাতে এবং দেশীয় লীগ স্থগিতের জন্য সময়সূচীতে স্থান দেওয়ার জন্য এই প্রতিযোগিতাটি স্থগিত করা হয়েছিল।[২] তবে, ২০২১ সালে অনুষ্ঠিত হলেও এই আসরটি এখনও "উয়েফা ইউরো ২০২০" নামেই অনুষ্ঠিত হয়েছে।[৩]
উয়েফার তৎকালীন সভাপতি মিশেল প্লাতিনি বলেছিলেন, ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপ প্রতিযোগিতার ৬০তম "জন্মদিন" উদ্যাপনের জন্য এই আসরটি বেশ কয়েকটি দেশে "রোমান্টিক" একবারের আয়োজন হিসাবে আয়োজিত হবে।[৪] এই আসরের ম্যাচগুলো আয়োজনের জন্য প্রত্যেক দেশের অন্যতম সর্বাধিক ধারণক্ষমতাসম্পন্ন স্টেডিয়ামগুলোতে বেছে নেওয়া হয়েছিল; ইংল্যান্ডের লন্ডনের ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামটি এই আসরের একটি সেমিফাইনাল ম্যাচ আয়োজনের পাশাপাশি উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপের ইতিহাসে দ্বিতীয়বারের মতো ফাইনাল ম্যাচের আয়োজন করবে (ইতিপূর্বে ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে ১৯৯৬ সালের চেক প্রজাতন্ত্র এবং জার্মানির মধ্যকার ফাইনাল ম্যাচ আয়োজিত হয়েছে)। এই আসরের উদ্বোধনী ম্যাচটি রোমের স্তাদিও অলিম্পিকোতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল, যেখানে স্বাগতিক ইতালি তুরস্কের মুখোমুখি হয়েছে। মূলত ১৩টি মাঠে খেলা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল, তবে পরবর্তীকালে দুই স্বাগতিক দেশকে অপসারণ করা হয়েছিল: ২০১৭ সালের ডিসেম্বর মাসে ব্রাসেল্সের ইউরোস্টেডিয়াম নির্মাণের বিলম্বের কারণে[৫] ২০২১ সালের এপ্রিল মাসে দর্শকরা উপস্থিত থাকতে পারবেন এমন কোন অনিশ্চয়তার কারণে ডাবলিনকে অপসারণ করা হয়েছিল। স্পেন তাদের আয়োজক শহর বিলবাও থেকে সেভিয়ায় পরিবর্তন করে ম্যাচে দর্শকের উপস্থিতির অনুমতি দিয়েছিল।[৬]
পর্তুগাল উয়েফা ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন, যারা ২০১৬ সালে ফাইনাল ম্যাচে ফ্রান্সকে হারিয়ে প্রথমবারের মতো শিরোপা জয়লাভ করেছে। উয়েফা ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো এই আসরে ভিডিও সহকারী রেফারি (ভিএআর) পদ্ধতি ব্যবহার করা হচ্ছে।[৭] ফাইনালের অতিরিক্ত সময় শেষে ১–১ গোলে ড্র হওয়ার পর পেনাল্টি শুট-আউটে ইতালি ইংল্যান্ডকে ৩–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করে ১৯৬৮ সালের পর প্রথম, উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপের ইতিহাসে দ্বিতীয়বারের মতো শিরোপা জয়লাভ করেছে।[৮][৯][১০]
স্বাগতিক দেশ নির্বাচন প্রক্রিয়া
[সম্পাদনা]বেশ কিছু দেশ উয়েফা ইউরোর এই আসরটি আয়োজন করা আগ্রহ প্রকাশ করার পর,[১১][১২][১৩][১৪][১৫][১৬][১৭][১৮] উয়েফা ইউরো ২০১২ ফাইনালের আগের দিন ২০১২ সালের ৩০শে জুন তারিখে উয়েফার তৎকালীন সভাপতি মিশেল প্লাতিনি এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন, যেখানে তিনি ঘোষণা দেন যে, এই আসরটি একটি নির্দিষ্ট দেশে আয়োজন করার পরিবর্তে (অথবা দুই-তিনটি দেশ মিলিয়ে আয়োজন করার পরিবর্তে) "১২ অথবা ১৩টি শহর মিলিয়ে আয়োজন করা হতে পারে।[১৯] ইতিমধ্যে উয়েফা উয়েফা ইউরোপীয় অনূর্ধ্ব-১৭ চ্যাম্পিয়নশিপের এলিট পর্বে এই ব্যবস্থা ব্যবহার করেছে, যেখানে এলিট পর্বের ৭টি গ্রুপের খেলা ভিন্ন ভিন্ন দেশে আয়োজন করা হয়েছে।
ইউরোপীয় বিন্যাসের সিদ্ধান্ত
[সম্পাদনা]২০১২ সালের ৬ই ডিসেম্বর তারিখে, উয়েফা ঘোষণা করেছিল যে এই প্রতিযোগিতার ৬০তম বার্ষিকী উপলক্ষে ইউরোপের একাধিক শহরে এই আসরটি অনুষ্ঠিত হয়েছে।[২০][২১] এই আসরের ক্ষেত্রে আয়োজক দেশভিত্তিক জাতীয় দলগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে মূল পর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেনি।
উয়েফা জানিয়েছিল যে প্যান-ইউরোপে এই আসরের মঞ্চায়ন ইউরোপীয় ঋণ সংকটের সময় এক যৌক্তিক সিদ্ধান্ত ছিল।[২২][২৩] এই আসরভিত্তিক উয়েফার পরিকল্পনা পুরো ইউরোপ জুড়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া গ্রহণ করেছিল।[২৪] ক্রীড়া সমালোচকরা এই আসরের বর্ধিত বিন্যাস (১৬ দেশের মধ্যকার ৩১টি ম্যাচ হতে ২৪ দেশের মধ্যকার ৫১টি ম্যাচ) এবং এর সাথে সংযুক্ত অতিরিক্ত ব্যয়কে কেবলমাত্র একটি দেশের (তুরস্ক) গুরুতর নিলাম-ডাককে কেন্দ্র করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছে।[২৫]
মাঠ নির্বাচন প্রক্রিয়া
[সম্পাদনা]২০১৪ সালের ২৬শে এপ্রিল তারিখে উয়েফা নিলাম-ডাকের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করেছিল এবং একই বছরের ১৯শে সেপ্টেম্বর তারিখে উয়েফার কার্যনির্বাহী পরিষদের সভায় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার পর আয়োজক শহরসমূহের নাম ঘোষণা করা হয়েছিল। চূড়ান্ত প্যাকেজের জন্য (যার মধ্যে দুটি সেমি-ফাইনাল এবং ফাইনাল ম্যাচ আয়োজন করা অন্তর্ভুক্ত) কেবলমাত্র দুটি (যার মধ্যে একটি সফল হয়েছে, যেটি নিম্নে উল্লেখিত টেবিলে নীল রঙ দ্বারা চিহ্নিত করা হয়েছে) এবং সাধারণ প্যাকেজের জন্য ১৯টি নিলাম-ডাক ছিল (প্রাথমিকভাবে যার মধ্য হতে ১২টি সফল হয়েছিল, নিম্নে উল্লেখিত টেবিলে সবুজ রঙ দ্বারা গ্রুপ পর্ব ও কোয়ার্টার ফাইনালের আয়োজক এবং হলুদ রঙ দ্বারা গ্রুপ পর্ব ও ১৬ দলের পর্ব চিহ্নিত করা হয়েছে); ব্রাসেলস প্রাথমিকভাবে একটি আয়োজক শহর হিসেবে নির্ধারিত হয়েছিল, কিন্তু পরবর্তীতে ২০১৭ সালের ৭ই ডিসেম্বর তারিখে উয়েফা উক্ত শহরটির মাঠকে তালিকা থেকে অপসারণ করে এবং উক্ত মাঠে নির্ধারিত সকল ম্যাচ লন্ডনের ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে স্থানান্তরিত করে।[২৬][২৭][২৮]
লাল রঙে চিহ্নিত প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত হয়েছিল, কিন্তু ২০২১ সালের ২৩শে এপ্রিল ২০২১ উয়েফা কর্তৃক প্রকাশিত মাঠের তালিকা থেকে অপসারিত হয়েছিল। একই দিনে, উয়েফা আরো ঘোষণা করেছিল যে, স্পেনে অনুষ্ঠিত সকল ম্যাচ বিলবাও থেকে সেভিয়ায় স্থানান্তর করা হয়েছিল।[৬]
দেশ | শহর | মাঠ | ধারণক্ষমতা | প্যাকেজ | ফলাফল |
---|---|---|---|---|---|
আজারবাইজান | বাকু | বাকু অলিম্পিক স্টেডিয়াম | ৬৮,৭০০ | সাধারণ | গ্রুপ পর্ব এবং কোয়ার্টার ফাইনাল |
বেলারুশ | মিন্স্ক | দিনামো স্টেডিয়াম | ৩৪,০০০ (৩৯,০০০-এ বর্ধিত) | সাধারণ | প্রত্যাখ্যাত |
বেলজিয়াম | ব্রাসেল্স | ইউরোস্টেডিয়াম (প্রস্তাবিত নতুন জাতীয় স্টেডিয়াম) |
৫০,০০০ (সম্ভাব্য ৬২,৬১৩) | সাধারণ | গ্রুপ পর্ব এবং ১৬ দলের পর্ব (পরবর্তীতে বাতিল) |
বুলগেরিয়া | সফিয়া | ভাসিল লেভস্কি জাতীয় স্টেডিয়াম | ৪৩,০০০ (৫০,০০০-এ বর্ধিত) | সাধারণ | প্রত্যাখ্যাত |
ডেনমার্ক | কোপেনহেগেন | পার্কেন স্টেডিয়াম | ৩৮,০৬৫ | সাধারণ | গ্রুপ পর্ব এবং ১৬ দলের পর্ব |
ইংল্যান্ড | লন্ডন | ওয়েম্বলি স্টেডিয়াম | ৯০,০০০ | চূড়ান্ত (সাধারণ থেকে অপসারিত) |
সেমি ফাইনাল এবং ফাইনাল; গ্রুপ পর্ব এবং ১৬ দলের পর্ব (পরবর্তীতে সংযোজন) |
জার্মানি | মিউনিখ | আলিয়ানৎস আরেনা | ৭৫,০০০ | সাধারণ, চূড়ান্ত | গ্রুপ পর্ব এবং কোয়ার্টার ফাইনাল |
হাঙ্গেরি | বুদাপেস্ট | পুস্কাস এরিনা | ৫৬,০০০ (প্রস্তাবিত ৬৭,২১৫) | সাধারণ | গ্রুপ পর্ব এবং ১৬ দলের পর্ব |
ইসরায়েল | জেরুসালেম | টেডি স্টেডিয়াম | ৩৪,০০০ (৫৩,০০০-এ বর্ধিত) | সাধারণ | প্রত্যাখ্যাত |
ইতালি | রোম | স্তাদিও অলিম্পিকো | ৭২,৬৯৮ | সাধারণ | গ্রুপ পর্ব এবং কোয়ার্টার ফাইনাল |
ম্যাসেডোনিয়া | স্কোপিয়ে | টোশে প্রোয়েস্কি এরিনা | ৩৩,৪৬০ | সাধারণ | প্রত্যাখ্যাত |
নেদারল্যান্ডস | আমস্টারডাম | ইয়োহান ক্রুইফ এরিনা | ৫৪,৯৯০ (৫৬,০০০-এ বর্ধিত) | সাধারণ | গ্রুপ পর্ব এবং ১৬ দলের পর্ব |
প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড | ডাবলিন | অ্যাভিভা স্টেডিয়াম | ৫১,৭০০ | সাধারণ | গ্রুপ পর্ব এবং ১৬ দলের পর্ব |
রোমানিয়া | বুখারেস্ট | এরিনা নাৎসিয়োনালা | ৫৫,৬০০ | সাধারণ | গ্রুপ পর্ব এবং ১৬ দলের পর্ব |
রাশিয়া | সেন্ট পিটার্সবার্গ | ক্রেস্তভস্কি স্টেডিয়াম | ৬৮,১৩৪ | সাধারণ | গ্রুপ পর্ব এবং কোয়ার্টার ফাইনাল |
স্কটল্যান্ড | গ্লাসগো | হ্যাম্পটন পার্ক | ৫২,০৬৩ | সাধারণ | গ্রুপ পর্ব এবং ১৬ দলের পর্ব |
স্পেন | বিলবাও | সান মামেস স্টেডিয়াম | ৫৩,৩৩২ | সাধারণ | গ্রুপ পর্ব এবং ১৬ দলের পর্ব (পরবর্তীকালে সেভিয়ার লা কার্তুহা স্টেডিয়ামে স্থানান্তরিত) |
সুইডেন | স্টকহোম | ফ্রেন্ডস এরিনা | ৫৪,৩২৯ | সাধারণ | অপনীত |
ওয়েলস | কার্ডিফ | মিলেনিয়াম স্টেডিয়াম | ৭৪,৫০০ | সাধারণ | অপনীত |
করোনাভাইরাস মহামারীর প্রভাব
[সম্পাদনা]মহামারী শুরু
[সম্পাদনা]২০২০ সালের শুরুর দিকে, ইউরোপে করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারীর কারণে উয়েফা এই আসরের ১২টি আয়োজক শহর, খেলোয়াড়, কর্মী এবং দর্শকদের উপর এর সম্ভাব্য প্রভাব সম্পর্কে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিল।[২৯] একই বছরের মার্চের শুরুর দিকে উয়েফা কংগ্রেসে উয়েফার সভাপতি আলেকসান্দার চেফেরিন বলেছিলেন যে সংস্থাটি উক্ত পরিস্থিতি মোকাবিলার বিষয়ে আত্মবিশ্বাসী, অন্যদিকে সাধারণ সম্পাদক থেওদোর থেওদোরিদিস জানিয়েছিলেন যে উয়েফা করোনাভাইরাস সম্পর্কে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং আয়োজক দেশগুলোর সরকারগুলোর সাথে যোগাযোগ রক্ষা করছে।[৩০] একই মাসের শেষের দিকে ফুটবলে করোনাভাইরাসের প্রভাব আরও বেড়ে যায়, যার ফলস্বরুপ বেশ কয়েকটি ঘরোয়া লীগ এবং উয়েফা প্রতিযোগিতা দর্শকশূন্য মাঠে আয়োজন করা শুরু হয়েছিল। ২০২০ সালের ১৩ই মার্চ তারিখে, উয়েফা আসন্ন প্রতিযোগিতামূলক সকল খেলা স্থগিত ঘোষণা করে; একই সাথে ইউরোপের শীর্ষ লীগগুলো স্থগিত ঘোষণা করা হয়, যার মধ্যে বুন্দেসলিগা, লা লিগা, লীগ ১, প্রিমিয়ার লীগ এবং সেরিয়ে আ অন্যতম।[৩১]
২০২০ সালের ১৭ই মার্চ তারিখে, ২০২০ সালের ইউরো প্রতিযোগিতাসহ দেশীয় এবং ইউরোপীয় সকল প্রতিযোগিতায় করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের প্রতিক্রিয়া নিয়ে আলোচনার জন্য উয়েফা ফিফপ্রোর একজন প্রতিনিধি, উয়েফাভুক্ত ৫৫ সদস্য, ইউরোপিয়ান ক্লাব অ্যাসোসিয়েশন এবং ইউরোপীয় লীগের বোর্ডের সাথে একটি ভিডিও কনফারেন্সের আয়োজন করে।[৩২] উক্ত সভা শেষে, উয়েফা ঘোষণা করে যে, উয়েফা ইউরো এই আসরটি এক বছরের জন্য স্থগিত করা হয়েছিল এবং একই সাথে তারা ২০২১ সালের ১১ই জুন হতে ১১ই জুলাই পর্যন্ত এই আসরটি আয়োজনের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা করে।[৩৩] এই স্থগিতাদেশটি ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর সরকারী সেবায় চাপ হ্রাস করতে সাহায্য করার পাশাপাশি করোনাভাইরাসের প্রভাব কিছুটা কমে এলে স্থগিত হওয়া ইউরোপীয় দেশগুলোর ঘরোয়া লীগগুলো সমাপ্ত করার সুযোগ করে দিয়েছিল।[২] এর পরের দিন, ফিফা কাউন্সিলের দফতর ফিফাভুক্ত আন্তর্জাতিক খেলার পঞ্জিকায় সকল খেলার তারিখ পরিবর্তনের অনুমোদন দেয়। এর ফলস্বরূপ, ২৪ দলের সমন্বয়ে প্রথমবারের মতো আয়োজিত ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের (যা ২০২০ সালের জুন হতে জুলাই মাসের মধ্যে আয়োজনের কথা ছিল) সময়সূচী পুনরায় নির্ধারণ করা হয়েছিল।[৩৪] ২০২০ সালের ২৩শে এপ্রিল তারিখে, উয়েফা নিশ্চিত করেছিল যে, এই আসরটির নাম পরিবর্তন করা হবে না; অর্থাৎ এই আসরটি উয়েফা ইউরো ২০২০ নামেই আয়োজন করা হয়েছে।[৩]
২০২০ সালের মে মাসে, চেফেরিন বলেছিলেন যে পূর্বে নির্ধারিতভাবেই এই আসরটি ১২টি নির্বাচিত আয়োজক শহর আয়োজন করবে। তবে, তিনি শহরের সংখ্যা হ্রাস করার সম্ভাবনাটি অস্বীকার করেননি, কারণ তিনটি আয়োজক শহর নতুন সময়সূচীর অধীনে ম্যাচ আয়োজন করতে পারবে কিনা তা সম্পর্কে অনিশ্চিত।[৩৫]
দর্শক পরিকল্পনা ও মাঠ পরিবর্তন
[সম্পাদনা]২০২০ সালের মে মাসে, আলেকসান্দের চেফেরিন বলেছিলেন যে, নীতিগতভাবে এই আসরটি নির্বাচিত ১২টি আয়োজক শহরে অনুষ্ঠিত হবে। তবে, তিনি শহরের সংখ্যা হ্রাস করার সম্ভাবনা অস্বীকার করেননি, কারণ তিনটি স্বাগতিক দেশ নতুন সময়সূচীর অধীনে ম্যাচ অনুষ্ঠিত করতে পারবে কিনা তা নিশ্চিত ছিল না।[৩৫] ২০২০ সালের ১৭ই জুন তারিখে, উয়েফা নির্বাহী কমিটি তাদের বৈঠকে এই আসরের মাঠ ও খেলার সময়সূচী পর্যালোচনা করেছিল।[৩৬] উক্ত সভায় উয়েফা নিশ্চিত করেছিল যে, ২০২১ সালে এই আসরের আয়োজক হিসেবে ১২টি মূল আয়োজক মাথই থাকবে এবং একই সাথে উয়েফা সংশোধিত ম্যাচের সময়সূচী অনুমোদন করেছিল।[৩৭][৩৮] তবে ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে চেফেরিনবলেছিলেন যে, এখনও সম্ভব যে পরিকল্পিত ১২টি আয়োজক দেশের তুলনায় কম দেশে এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হতে পারে।[৩৯] পরবর্তী মাসে, উয়েফা জানিয়েছিল যে তারা "এই বছরের শুরুতে নিশ্চিত করা মাঠ ও বিন্যাসে ইউরো ২০২০ আয়োজন করতে চাই এবং আমরা প্রস্তুতির জন্য সমস্ত আয়োজক শহরের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছি"।[৪০] এছাড়াও ঘোষণা করা হয়েছিল যে, প্রত্যেক আয়োজক মাঠে পূর্ণ ক্ষমতাসম্পন্ন, ১০০% থেকে ৫০% ধারণক্ষমতার মধ্যে, ৩৩% ধারণক্ষমতা সম্পন্ন অথবা বিনা দর্শকের উপস্থিতিতে ম্যাচ আয়োজন করতে পারবে কিনা এই বিষয়ে উয়েফা এবং স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করছেন। প্রতিটি আয়োজক শহরকে চারটি বিকল্প থেকে দুই অথবা তিনটি পরিকল্পনা রাখতে বলা হয়েছিল। এই বিধিনিষেধে কেবল স্থানীয় দর্শকদের ম্যাচে অনুমতি দেওয়া হতে পারে। প্রতিটি মাঠে কোন দৃশ্যপট পৃথকভাবে প্রয়োগ করা হবে সে বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত মূলত ২০২১ সালের ৫ই মার্চ তারিখে নেওয়া হয়েছিল।[৪১][৪২] ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে, এক ঘোষণায় জানানো হয়েছিল যে ২০২০-এর নাগর্নো-কারাবাখ যুদ্ধের কারণে পরবর্তী নোটিশ না দেওয়া পর্যন্ত আর্মেনিয়া এবং আজারবাইজান উয়েফার ম্যাচ আয়োজন করতে পারবে না।[৪৩] তবে, এটি বাকুতে অনুষ্ঠিত ইউরো ২০২০ ম্যাচের পরিকল্পনাকে প্রভাবিত করবে না।[৪৪] ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে, দেশদ্বয়ের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তির পরে এই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়েছিল।[৪৫]
নববর্ষের এক সাক্ষাৎকারে চেফেরিন বলেছিলেন, "টিকা প্রদান শুরু হয়েছে এবং আমি মনে করি গ্রীষ্মে আমরা পূর্ণ অবস্থান নিতে সক্ষম হব। আপাতত, পরিকল্পনাটি হচ্ছে ১২টি দেশে এই আসর আয়োজন করার। অবশ্যই, কোন দেশের সমস্যা হলে তাদের বিকল্প রয়েছে। আমরা এগারো, দশ বা নয়টি শহরে এই আসর আয়োজন করতে প্রস্তুত... এবং এমনকি শুধুমাত্র একটি দেশেও (যদি প্রয়োজন হয়) আয়োজন করতে প্রস্তুত। তবে, আমি ৯৯.৯ শতাংশ নিশ্চিত যে আমরা পরিকল্পনা অনুযায়ী বারোটি শহরে ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপ করব।"[৪৬][৪৭] ২০২১ সালের ২৭শে জানুয়ারি তারিখে, উয়েফা আয়োজক অ্যাসোসিয়েশনের সাথে এই আসরের আয়োজন বিষয়ে আলোচনা করে এবং পুনরায় নিশ্চিত করে যে এই আসরটি বারোটি শহর জুড়ে অনুষ্ঠিত হবে।[৪৮] আয়োজকদের মাঠের ধারণক্ষমতার পরিকল্পনা জমা দেওয়ার সময়সীমা ২০২১ সালের ৭ই এপ্রিল তারিখে স্থানান্তরিত করা হয়[৪৯] এবং জানানো হয়েছিল যে ১৯শে এপ্রিল তারিখে আয়োজক শহর এবং দর্শকদের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।[৫০] উয়েফা পরবর্তী দিন ঘোষণা করেছিল যে সুইজারল্যান্ডের ফেডারেল অফিস অফ পাবলিক হেলথের সংক্রামক রোগের প্রাক্তন প্রধান ড্যানিয়েল কোচ কোভিড-১৯ মহামারী সম্পর্কিত বিষয়ে এই আসরের চিকিৎসা উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।[৫১] ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ইসরায়েল ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দেশটিতে এই আসরের কিছু ম্যাচ আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছিল, যেখানে টিকাকরণের হার বেশি ছিল। তবে, উয়েফা দ্বারা এটি প্রত্যাখ্যান করা হয়েছিল, যা বারোটি আয়োজক শহরের প্রতি তাদের প্রতিশ্রুতির পুনরাবৃত্তি করে।[৫২] ২০২১ সালের মার্চ মাসে এক সাক্ষাৎকারে চেফেরিন বলেছিলেন, "আমাদের বেশ কিছু পরিকল্পনা রয়েছে, কিন্তু আমরা প্রতিশ্রুতি দিতে পারি যে, খালি স্টেডিয়ামে ইউরো ২০২০-এর কোনো ম্যাচ খেলার পরিকল্পনা আমাদের নেই। প্রত্যেক আয়োজককে অবশ্যই প্রতিশ্রুতি দিতে হবে যে তাদের খেলায় দর্শক উপস্থিত থাকবে।" উয়েফা পরবর্তীকালে বলেছিল যে, যদি তারা বিনা দর্শকের উপস্থিতিতে ম্যাচ আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেয় তবে কোন আয়োজক শহর স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাদ দেওয়া হবে না। তবে, উয়েফা বিবেচনা করবে যে দর্শক ছাড়া ম্যাচ খেলা অর্থবহ হবে কিনা অথবা উক্ত ম্যাচগুলো ভিন্ন মাঠে আয়োজন করা উচিত কিনা।[৫৩] একই মাসে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন উয়েফাকে ইংল্যান্ডে এই আসরের অতিরিক্ত ম্যাচ আয়োজনের প্রস্তাব দেন।[৫৪]
২০২১ সালের ৯ই এপ্রিল তারিখে, উয়েফা এক ঘোষণায় জানিয়েছিল যে, এই আসরের মূল বারোটি আয়োজকদের মধ্যে আটটি আয়োজক তাদের দর্শক পরিকল্পনা নিশ্চিত করেছিল, যেখানে তারা স্টেডিয়ামের ধারণক্ষমতার ২৫% থেকে ১০০% পর্যন্ত পূর্ণ করবে। শুধুমাত্র বিলবাও, ডাবলিন, মিউনিখ এবং রোম তখনো তাদের পরিকল্পনা জমা দিতে পারেনি, প্রতিটি আয়োজককে মূলত তাদের স্টেডিয়ামের ধারণক্ষমতা জমা দেওয়ার জন্য ১৯শে এপ্রিল পর্যন্ত মেয়াদ বাড়ানো হয়েছিল। [৫৫] ১৪ই এপ্রিল তারিখে উয়েফা জানিয়েছিল করে যে, রোম এই প্রতিযোগিতার জন্য দর্শকদের নিশ্চয়তা প্রদান করেছে এবং তাই এটিকে আয়োজক হিসেবে নিশ্চিত করা হয়েছে।[৫৬] ১৯শে এপ্রিল তারিখে জানানো হয়েছিল যে, অবশিষ্ট তিন স্বাগতিকের ২৩শে এপ্রিল পর্যন্ত আরেকবার মেয়াদ বাড়ানো হয়েছিল, তবে এরপর উয়েফা চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে।[৫৭] টিকেট বিক্রয়ের বিস্তারিত চূড়ান্ত করার প্রয়োজনীয়তার কারণে আয়োজক শহরগুলোর কাছে ২৮শে এপ্রিল পর্যন্ত সময় থাকবে, যার মধ্যে দর্শকের সীমা অপরিবর্তিত রাখা হবে নাকি তাদের অনুমোদিত ধারণক্ষমতা বর্ধিত করা হবে সে বিষয়ে তাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে।[৫৮]
২৩শে এপ্রিল, উয়েফা জানিয়েছিল যে সেভিয়া বিলবাওকে এই আসরের আয়োজক হিসেবে প্রতিস্থাপন করবে, অন্যদিকে ডাবলিনের অনুষ্ঠিতব্য গ্রুপ পর্বের ম্যাচগুলো সেন্ট পিটার্সবার্গ এবং ১৬ দলের পর্বের ম্যাচগুলো লন্ডনে পুনরায় স্থাপন করা হবে।[৬] প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ডে কোভিড-১৯ এর মহামারীর কারণে আয়ারল্যান্ড ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন, আয়ারল্যান্ড সরকার এবং ডাবলিন সিটি কাউন্সিলের কাছ থেকে স্টেডিয়ামে দর্শকের প্রবেশে অনুমতি দেওয়ার আশ্বাস পেতে সক্ষম হয়নি।.[৫৯][৬০][৬১] এদিকে, রয়্যাল স্প্যানিশ ফুটবল ফেডারেশন জানিয়েছিল যে বাস্ক সরকার বিলবাওয়ে ম্যাচ আয়োজনের জন্য যে পরিচ্ছন্ন শর্ত আরোপ করেছে তা "মেনে চলা অসম্ভব" এবং এর ফলে দর্শকদের মাঠে উপস্থিত থাকার অনুমতি পাওয়া অসম্ভব।[৬২] আয়োজকের পদ থেকে অপসারিত হওয়ার পর বিলবাও সিটি কাউন্সিল জানিয়েছিল যে, তারা উয়েফা এবং রয়্যাল স্প্যানিশ ফুটবল ফেডারেশনকে "এই আসরটি আয়োজন না করার ক্ষেত্রে আমরা সরাসরি দায়ী করি এবং আমাদের চুক্তিভিত্তিক সম্পর্ক থেকে একতরফাভাবে বাতিল করা হয়েছে" এবং এর ফলে আর্থিক ক্ষতিপূরণের জন্য আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের হুমকি দিয়েছিল।[৬৩]
এছাড়াও ২৩শে এপ্রিল তারিখে, উয়েফা জানিয়েছিলযে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ মিউনিখে নির্ধারিত ম্যাচগুলোর জন্য "সর্বনিম্ন ১৪,৫০০ দর্শকের উপস্থিতি" নিশ্চিত করেছে, যার ফলে চারটি খেলার আয়োজক হিসেবে তাদের নিশ্চিত করা হয়েছে।[৬] তবে বাভারিয়ার আঞ্চলিক সরকার এবং জার্মান অভ্যন্তরীণ মন্ত্রণালয় উভয়ই পরবর্তীকালে তাদের অবস্থান পুনরায় ব্যক্ত করেছিল যে, এ ধরনের কোন নিশ্চয়তা নেই এবং দর্শকদের প্রবেশাধিকার এই আসরের সময় মহামারী পরিস্থিতির উপর নির্ভর করবে।[৬৪] এর কিছুদিন পর উয়েফার প্রেসিডেন্ট চেফেরিন একটি জার্মান সংবাদপত্রকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি অস্বীকার করেছিলেন যে উয়েফা দর্শকদের সাথে খেলার নিশ্চয়তা দাবি করেছে এবং স্বীকার করেছিলেন যে, "দর্শকদের উপস্থিতি নিশ্চিত করা হবে কি না, তা স্থানীয় কর্তৃপক্ষ খেলার পূর্বে সিদ্ধান্ত নেবে।"[৬৫][৬৬]
নিয়ম পরিবর্তন
[সম্পাদনা]২০২১ সালের ৩১শে মার্চ তারিখে উয়েফা নির্বাহী কমিটি এই আসরের ম্যাচে সর্বোচ্চ পাঁচটি খেলোয়াড় বদল করার অনুমোদন দেয় (অতিরিক্ত সময়ে ষষ্ঠ খেলোয়াড় বদল করা অনুমোদিত)।[৬৭] তবে, প্রত্যেক দলকে খেলোয়াড় বদলের জন্য মাত্র তিনটি সুযোগ দেওয়া হয়, অতিরিক্ত সময়ে চতুর্থ সুযোগ দেওয়া হয়; যেখানে প্রথমার্ধ শেষে করা প্রতিস্থাপন, অতিরিক্ত সময় শুরুর পূর্বে এবং অতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধ শেষে বদল করা খেলোয়াড় গণনা করা হয় না।[৬৮] এর ফলে ব্যস্ত সময়সূচীর কারণে করোনাভাইরাস মহামারীর সময় ইন্টারন্যাশনাল ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন বোর্ড পাঁচটি বদলি খেলোয়াড় ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছিল, যা খেলোয়াড়দের উপর আরও বেশি বোঝা তৈরি করেছিল।[৬৯]
এপ্রিল মাসের শুরুতে, উয়েফা আরও জানিয়েছিল যে, একটি দলে সম্ভাব্য করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের ক্ষেত্রে জাতীয় দলের ম্যানেজারের আহ্বানের পরে তারা এই আসরে অংশগ্রহণকারী দলের খেলোয়াড়ের সংখ্যা সাধারণ ২৩ জন হতে সম্প্রসারিত করায় অনুমতি দেওয়ার কথা বিবেচনা করছে, এর পাশাপাশি উয়েফা পূর্ববর্তী মৌসুমের ব্যস্ত সময়সূচীর কারণে খেলোয়াড়দের ক্লান্তি হ্রাস করার কথা বিবেচনা করছে।[৭০] ২৭শে এপ্রিল তারিখে উয়েফার জাতীয় দল প্রতিযোগিতা কমিটি ২৬ জন খেলোয়াড়ের দলে সম্প্রসারণের অনুমোদন দেয় বলে উয়েফা নির্বাহী কমিটির পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হয়েছিল।[৭১] ৪ঠা মে তারিখে নির্বাহী কমিটি ২৬ খেলোয়াড়ের দল ব্যবহারের বিষয়টি নিশ্চিত করে। তবে, খেলার আইনের সাথে সামঞ্জস্য রেখে দলগুলো এখনো প্রতিটি আসরের সময়সূচীর জন্য ম্যাচ শিটে সর্বাধিক ২৩ জন খেলোয়াড়ের নাম বলতে পারে (যার মধ্যে ১২ জন বদলি খেলোয়াড় থাকবে)। এছাড়াও ঘোষণা করা হয়েছিল যে, প্রতিটি দলের প্রথম ম্যাচের পর, শারীরিক অসুস্থতার কারণে গোলরক্ষকদের প্রতিস্থাপন করা যেতে পারে, এমনকি যদি দলে অন্যান্য গোলরক্ষক উপলব্ধ থাকে।[৭২]
করোনাভাইরাস মহামারীর জন্য বিশেষ নিয়ম
[সম্পাদনা]২০২১ সালের ৪ঠা মে তারিখে, উয়েফা নির্বাহী কমিটি ইউরোপে কোভিড-১৯ এর মহামারীর কারণে চূড়ান্ত পর্বের জন্য বিশেষ নিয়ম অনুমোদন করেছিল:[৭২][৭৩]
- ইতিবাচক সার্স-কোভি-২-এর ফলাফলে কারণে জাতীয় অথবা স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের সিদ্ধান্তের পরে যদি একটি দলের খেলোয়াড়দের একটি দলকে বাধ্যতামূলক সঙ্গনিরোধ অথবা স্ব-বিচ্ছিন্নতায় রাখা হয়, তবে ম্যাচটি নির্ধারিত সময় অনুযায়ী অনুষ্ঠিত হবে যতক্ষণ পর্যন্ত দলের কমপক্ষে একজন গোলরক্ষকসহ ১৩ জন খেলোয়াড় উপলব্ধ থাকবে।
- ইতিবাচক সার্স-কোভি-২-এর ফলাফলে কারণে সর্বনিম্ন প্রয়োজনীয় সংখ্যক কার্যকর পুনর্নির্ধারণবিকল্প উপলব্ধ থাকা সাপেক্ষে খেলোয়াড় মাঠে নামতে না পারে, তবে উয়েফা প্রশাসন কর্তৃক ম্যাচের মূল তারিখের পরবর্তী ৪৮ ঘন্টার মধ্যে ম্যাচটি পুনরায় নির্ধারণ করা হতে পারে। উপরন্তু, উয়েফা উপযুক্ত মনে করলে একটি বিকল্প মাঠে পুনরায় নির্ধারিত ম্যাচটি আয়োজন করতে পারে।
- যদি ম্যাচটি পুনরায় নির্ধারণ করা না যায়, উয়েফা কন্ট্রোল, এথিক্স অ্যান্ড ডিসিপ্লিনারি বডি এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে। ম্যাচটি না হওয়ার জন্য দায়ী দলটি ম্যাচটি স্বেচ্ছায় ত্যাগ করেছে বলে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে এবং দলটি ৩–০ গোলে পরাজিত হয়েছে বলে গণ্য করা হবে।
- ইতিবাচক সার্স-কোভি-২-এর ফলাফলে কারণে যদি নিযুক্ত রেফারি দলের কোন সদস্যকে প্রতিস্থাপন করতে হয়, উয়েফা ব্যতিক্রমীভাবে ফিফার তালিকা হতে একই জাতীয়তার একজন ম্যাচ কর্মকর্তার একটি দলকে নিয়োগ দিয়ে পারে।
বাছাইপর্ব
[সম্পাদনা]এই আসরে আয়োজক দেশের স্বয়ংক্রিয়ভাবে চূড়ান্ত পর্বে অংশগ্রহণ করার পদ্ধতি বাতিল করা হয়েছিল, যার ফলস্বরুপ উয়েফাভুক্ত ৫৫টি জাতীয় দল (যার মধ্যে ১২টি আয়োজক দেশের জাতীয় দল অন্তর্ভুক্ত) চূড়ান্ত পর্বে বিদ্যমান ২৪টি স্থানের জন্য বাছাইপর্বে লড়াই করেছিল।[৭৪][৭৫] ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে উয়েফা কর্তৃক আয়োজক শহর নির্ধারণ করা সত্ত্বেও বাছাইপর্বে অংশগ্রহণকারী কোন আয়োজক দেশের জাতীয় দল চূড়ান্ত পর্বে উত্তীর্ণ হতে ব্যর্থ হলেও উক্ত শহরের আয়োজক হওয়ার অধিকার পরিবর্তন করা হবে না।
২০১৮ সালের ২রা ডিসেম্বর তারিখে প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ডের ডাবলিনের কনভেনশন সেন্টার ডাবলিনে এই আসরের বাছাইপর্বের ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছিল।[৭৬]
এই আসরের মূল বাছাইপর্ব ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপের পরপর একই বছরের সেপ্টেম্বর মাসের পরিবর্তে ২০১৯ সালে মার্চ মাসে শুরু হয়েছিল এবং একই বছরের নভেম্বর মাসে শেষ হয়েছিল। বাছাইপর্বের বিন্যাসটি পূর্ববর্তী আসরের মতোই ছিল, যদিও চূড়ান্ত পর্বে বিদ্যমান ২৪টি স্থানের মধ্যে কেবল ২০টি মূল বাছাইপর্ব শেষে নিধারিত হয়েছিল; অবশিষ্ট ৪টি স্থানের দল নির্ধারণ এখনো বাকি রয়েছ। ২০১৬ সালের মে মাসে উয়েফায় কসোভো ফুটবল দলের অন্তর্ভুক্তির পরে ঘোষণা করা হয়েছিল যে উয়েফা নেশনস লীগের সমাপ্তির পর তৎকালীন উয়েফাভুক্ত ৫৫টি জাতীয় দলকে ১০টি গ্রুপে (৫ দলবিশিষ্ট ৫টি গ্রুপ এবং ৬ দলবিশিষ্ট ৫টি গ্রুপ, যার মধ্যে উয়েফা নেশনস লীগের চূড়ান্ত পর্বের ৪টি দল নিশ্চিতভাবে ৫ দলবিশিষ্ট গ্রুপে অবস্থান করবে) বিভক্ত করা হবে, যার মধ্য হতে প্রত্যেক গ্রুপ শীর্ষ ২টি দল চূড়ান্ত পর্বে প্রবেশ করবে। বাছাইপর্বের খেলাগুলো ২০১৯ সালের মার্চ, জুন, সেপ্টেম্বর, অক্টোবর এবং নভেম্বর মাসে দ্বৈত ম্যাচডে-তে আয়োজন করা হয়েছিল।[৭৭]
২০১৮ সালে শুরু হওয়া উয়েফা নেশনস লীগ তৈরির পর পর,[৭৭][৭৮][৭৯][৮০] ২০১৮–১৯ উয়েফা নেশনস লীগ ইউরো বাছাইয়ের সাথে যুক্ত ছিল, যা উক্ত লীগে অংশগ্রহণকারী দলগুলোকে এই আসরে খেলার যোগ্যতা অর্জনের আরেকটি সুযোগ দিয়েছিল। ইতিমধ্যে ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপ উত্তীর্ণ না হওয়া প্রতিটি বিভাগ হতে চারটি দল প্রতিটি বিভাগের প্লে-অফে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। দুটি সেমি ফাইনাল (পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষ দল বনাম পয়েন্ট টেবিলের চতুর্থ দল এবং পয়েন্ট টেবিলের দ্বিতীয় দল বনাম পয়েন্ট টেবিলের তৃতীয় দল) খেলার মাধ্যমে প্রতিটি বিভাগের জন্য প্লে অফের বিজয়ী হিসেবে নির্ধারণ করা হবে। অতঃপর উক্ত সেমি ফাইনালে বিজয়ী দুই দলের মধ্যে একটি ফাইনাল খেলার (যার মাঠ সেমি ফাইনালে বিজয়ী দলের মধ্যে নির্ধারণ করা হবে) আয়োজন করা হবে, উক্ত খেলায় বিজয়ী দল ইতিমধ্যে এই আসরের জন্য উত্তীর্ণ ২০টি দলের সাথে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে।[৮০]
উত্তীর্ণ দল
[সম্পাদনা]এই আসরে জন্য উত্তীর্ণ ২৪টি দলের মধ্যে ১৯টি দল ২০১৬ সালে অংশগ্রহণ করেছিল। তাদের মধ্যে বেলজিয়াম এবং ইতালি রয়েছে, যারা উভয়েই অপরাজিত থেকে (১০ ম্যাচে ১০টি জয়) চূড়ান্ত পর্বের জন্য উত্তীর্ণ হয়েছিল,[৮১][৮২] গত আসরের ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়ন পর্তুগাল এবং বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্স এবং জার্মানি রেকর্ড টানা ১৩তম সরাসরি ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপের জন্য উত্তীর্ণ হয়েছিল।[৮৩] ফিনল্যান্ড এবং উত্তর মেসিডোনিয়া এই আসরে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপে অভিষেক করেছে, এর পূর্বে তারা কোন বড় প্রতিযোগিতায় খেলার জন্য উত্তীর্ণ হয়নি।[৮৪][৮৫] এই আসরের সহ-আয়োজক স্কটল্যান্ড ১৯৯৮ ফিফা বিশ্বকাপের পর প্রথমবারের মতো বড় কোন আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা এবং ১৯৯৬ সালের পর প্রথমবারের মতো ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপের জন্য উত্তীর্ণ হয়েছিল।[৮৬] নেদারল্যান্ডস এবং ডেনমার্ক ২০১৬ সালে বাদ পড়ার পর পুনরায় ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপে উত্তীর্ণ হয়েছিল, এটি ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপের পর নেদারল্যান্ডসের প্রথমবারের মতো বড় কোন আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ।[৮৭][৮৮] প্রথমবারের মতো অস্ট্রিয়া, হাঙ্গেরি, স্লোভাকিয়া এবং ওয়েলস টানা দ্বিতীয়বারের মতো ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপের অংশগ্রহণ করেছিল।[৮৯][৯০] ২০০৪ সালের চ্যাম্পিয়ন গ্রিস একমাত্র প্রাক্তন চ্যাম্পিয়ন, যারা এই আসরে উত্তীর্ণ হতে ব্যর্থ হয়েছিল, এটি তাদের টানা দ্বিতীয় ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ এবং টানা তৃতীয় বড় প্রতিযোগিতা যেখানে তারা উত্তীর্ণ হতে ব্যর্থ হয়েছিল।[৯১] আলবেনিয়া, আইসল্যান্ড, উত্তর আয়ারল্যান্ড, প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড এবং রোমানিয়া ২০১৬ সালের চূড়ান্ত পর্বে অংশগ্রহণ করলেও এই আসরে উত্তীর্ণ হতে ব্যর্থ হয়েছিল।[৯২]
১১টি আয়োজক দেশের মধ্যে ৭টি সরাসরিভাবে এই আসরে অংশগ্রহণ করার জন্য উত্তীর্ণ হয়েছিল, অন্যদিকে হাঙ্গেরি ও স্কটল্যান্ড প্লে-অফের মাধ্যমে উত্তীর্ণ হয়েছিল। প্লে-অফের সেমি-ফাইনালে রোমানিয়া বাদ পড়েছিল।[৯৩] এবং আজারবাইজান বাছাইপর্বের গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নিয়েছিল।[৯৪] মূলত এই আসরের আয়োজক হিসেবে নির্বাচিত প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ডও প্লে-অফের সেমি-ফাইনালে বাদ পড়েছিল,[৯৩] কিন্তু পরবর্তীকালে তাদের আয়োজক অধিকার অপসারণ করা হয়েছিল।
দল[ক] | মাধ্যম | তারিখ | অংশগ্রহণ[খ] |
---|---|---|---|
বেলজিয়াম | গ্রুপ আই চ্যাম্পিয়ন | ১০ অক্টোবর ২০১৯ | ৫ (১৯৭২, ১৯৮০, ১৯৮৪, ২০০০, ২০১৬) |
ইতালি | গ্রুপ জে চ্যাম্পিয়ন | ১২ অক্টোবর ২০১৯ | ৯ (১৯৬৮, ১৯৮০, ১৯৮৮, ১৯৯৬, ২০০০, ২০০৪, ২০০৮, ২০১২, ২০১৬) |
রাশিয়া[গ] | গ্রুপ আই রানার-আপ | ১৩ অক্টোবর ২০১৯ | ১১ (১৯৬০, ১৯৬৪, ১৯৬৮, ১৯৭২, ১৯৮৮, ১৯৯২, ১৯৯৬, ২০০৪, ২০০৮, ২০১২, ২০১৬) |
পোল্যান্ড | গ্রুপ জি চ্যাম্পিয়ন | ১৩ অক্টোবর ২০১৯ | ৩ (২০০৮, ২০১২, ২০১৬) |
ইউক্রেন | গ্রুপ বি চ্যাম্পিয়ন | ১৪ অক্টোবর ২০১৯ | ২ (২০১২, ২০১৬) |
স্পেন | গ্রুপ এফ চ্যাম্পিয়ন | ১৫ অক্টোবর ২০১৯ | ১০ (১৯৬৪, ১৯৮০, ১৯৮৪, ১৯৮৮, ১৯৯৬, ২০০০, ২০০৪, ২০০৮, ২০১২, ২০১৬) |
ফ্রান্স | গ্রুপ এইচ চ্যাম্পিয়ন | ১৪ নভেম্বর ২০১৯ | ৯ (১৯৬০, ১৯৮৪, ১৯৯২, ১৯৯৬, ২০০০, ২০০৪, ২০০৮, ২০১২, ২০১৬) |
তুরস্ক | গ্রুপ এইচ রানার-আপ | ১৪ নভেম্বর ২০১৯ | ৪ (১৯৯৬, ২০০০, ২০০৮, ২০১৬) |
ইংল্যান্ড | গ্রুপ এ চ্যাম্পিয়ন | ১৪ নভেম্বর ২০১৯ | ৯ (১৯৬৮, ১৯৮০, ১৯৮৮, ১৯৯২, ১৯৯৬, ২০০০, ২০০৪, ২০১২, ২০১৬) |
চেক প্রজাতন্ত্র[ঘ] | গ্রুপ এ রানার-আপ | ১৪ নভেম্বর ২০১৯ | ৯ (১৯৬০, ১৯৭৬, ১৯৮০, ১৯৯৬, ২০০০, ২০০৪, ২০০৮, ২০১২, ২০১৬) |
ফিনল্যান্ড | গ্রুপ জে রানার-আপ | ১৫ নভেম্বর ২০১৯ | ০ (অভিষেক) |
সুইডেন | গ্রুপ এফ রানার-আপ | ১৫ নভেম্বর ২০১৯ | ৬ (১৯৯২, ২০০০, ২০০৪, ২০০৮, ২০১২, ২০১৬) |
ক্রোয়েশিয়া | গ্রুপ ই চ্যাম্পিয়ন | ১৬ নভেম্বর ২০১৯ | ৫ (১৯৯৬, ২০০৪, ২০০৮, ২০১২, ২০১৬) |
অস্ট্রিয়া | গ্রুপ জি রানার-আপ | ১৬ নভেম্বর ২০১৯ | ২ (২০০৮, ২০১৬) |
নেদারল্যান্ডস | গ্রুপ সি রানার-আপ | ১৬ নভেম্বর ২০১৯ | ৯ (১৯৭৬, ১৯৮০, ১৯৮৮, ১৯৯২, ১৯৯৬, ২০০০, ২০০৪, ২০০৮, ২০১২) |
জার্মানি[ঙ] | গ্রুপ সি চ্যাম্পিয়ন | ১৬ নভেম্বর ২০১৯ | ১২ (১৯৭২, ১৯৭৬, ১৯৮০, ১৯৮৪, ১৯৮৮, ১৯৯২, ১৯৯৬, ২০০০, ২০০৪, ২০০৮, ২০১২, ২০১৬) |
পর্তুগাল | গ্রুপ বি রানার-আপ | ১৭ নভেম্বর ২০১৯ | ৭ (১৯৮৪, ১৯৯৬, ২০০০, ২০০৪, ২০০৮, ২০১২, ২০১৬) |
সুইজারল্যান্ড | গ্রুপ ডি চ্যাম্পিয়ন | ১৮ নভেম্বর ২০১৯ | ৪ (১৯৯৬, ২০০৪, ২০০৮, ২০১৬) |
ডেনমার্ক | গ্রুপ ডি রানার-আপ | ১৮ নভেম্বর ২০১৯ | ৮ (১৯৬৪, ১৯৮৪, ১৯৮৮, ১৯৯২, ১৯৯৬, ২০০০, ২০০৪, ২০১২) |
ওয়েলস | গ্রুপ ই রানার-আপ | ১৯ নভেম্বর ২০১৯ | ১ (২০১৬) |
উত্তর মেসিডোনিয়া | প্লে-অফ পথ ডি চ্যাম্পিয়ন | ১২ নভেম্বর ২০২০ | ০ (অভিষেক) |
হাঙ্গেরি | প্লে-অফ পথ এ চ্যাম্পিয়ন | ১২ নভেম্বর ২০২০ | ৩ (১৯৬৪, ১৯৭২, ২০১৬) |
স্লোভাকিয়া | প্লে-অফ পথ বি চ্যাম্পিয়ন | ১২ নভেম্বর ২০২০ | ১ (২০১৬) |
স্কটল্যান্ড | প্লে-অফ পথ সি চ্যাম্পিয়ন | ১২ নভেম্বর ২০২০ | ২ (১৯৯২, ১৯৯৬) |
- ↑ বাঁকা দ্বারা ১১টি আয়োজক অ্যাসোসিয়েশনকে নির্দেশ করা হয়েছে।
- ↑ গাঢ় দ্বারা উক্ত বছরের জন্য চ্যাম্পিয়নকে নির্দেশ এবং বাঁকা দ্বারা উক্ত বছরের আয়োজককে নির্দেশ করা হয়েছে।
- ↑ ১৯৬০ সাল থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত রাশিয়া সোভিয়েত ইউনিয়ন হিসেবে এবং ১৯৯২ সালে সিআইএস হিসেবে অংশগ্রহণ করেছে।
- ↑ ১৯৬০ সাল থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত চেক প্রজাতন্ত্র চেকোস্লোভাকিয়া হিসেবে অংশগ্রহণ করেছে।
- ↑ ১৯৬০ সাল থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত জার্মানি পশ্চিম জার্মানি হিসেবে অংশগ্রহণ করেছে।
মাঠ
[সম্পাদনা]২০১৪ সালের ১৯শে সেপ্টেম্বর তারিখে উয়েফা ১৩টি মাঠ নির্বাচন ও ঘোষণা করেছিল।[৯৫] তবে ইউরোস্টেডিয়াম নির্মাণে বিলম্বের কারণে উয়েফা নির্বাহী কমিটি ২০১৭ সালের ৭ই ডিসেম্বর তারিখে ব্রাসেল্সকে স্বাগতিক শহরের পদ থেকে অপসারণ করা হয়েছিল। ব্রাসেল্সে প্রাথমিকভাবে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া চারটি ম্যাচ (গ্রুপ পর্বের ৩টি, ১৬ দলের পর্বের ১টি) লন্ডনের ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে পুনরায় স্থাপন করা হয়েছিল।[৫] ২০২১ সালের ২৩শে এপ্রিল তারিখে উয়েফা জানিয়েছিল যে, করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে দর্শকদের ব্যাপারে অনিশ্চয়তার জন্য ডাবলিনের আভিভা স্টেডিয়ামকে এই আসরের আয়োজকের পদ থেকে অপসারণ করা হয়েছিল। গ্রুপ পর্বের তিনটি ম্যাচের জন্য সেন্ট পিটার্সবার্গের ক্রেস্তভস্কি স্টেডিয়াম এবং লন্ডনের ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে ১৬ দলের পর্বের সময়সূচীর চারটি ম্যাচ পুনরায় নির্ধারণ করা হয়েছিল। একইভাবে, উয়েফা স্পেনের চারটি ম্যাচ বিলবাওয়ের সান মামেস স্টেডিয়াম হতে সেভিয়ার লা কার্তুহা স্টেডিয়ামে স্থানান্তর করা হয়েছিল।[৬]
২০১৭ সালের ৭ই ডিসেম্বর তারিখে, এক ঘোষণায় জানানো হয়েছিল যে উদ্বোধনী ম্যাচটি রোমের স্তাদিও অলিম্পিকোয় অনুষ্ঠিত হবে, যা আমস্টারডাম, গ্লাসগো এবং সেন্ট পিটার্সবার্গের পরিবর্তে নির্বাচন করা হয়েছিল। উয়েফা সিদ্ধান্ত নিয়েছিল যে, যদি তারা চূড়ান্ত পর্বে উত্তীর্ণ হয়, তবে উদ্বোধনী ম্যাচে ইতালি অংশগ্রহণ করবে।[৫][৯৬]
নির্বাচিত ১১টি শহর ও দেশের মধ্যে ৭টি শহর এবং ৬টি দেশ ইতিপূর্বে কখনও ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপের চূড়ান্ত পর্বের ম্যাচ আয়োজন করেনি। ১৯৬৪ সালের ইউরোপিয়ান নেশন্স কাপের আয়োজন করার সময় সেভিয়ার কোন মাঠ ছিল না এবং আজারবাইজান, ডেনমার্ক, হাঙ্গেরি, রোমানিয়া, রাশিয়া অথবা স্কটল্যান্ডের কেউই ইতিপূর্বে এই প্রতিযোগিতার কোন আসর আয়োজন করেনি। নির্বাচিত ১১টি স্টেডিয়ামের মধ্যে মাত্র ২টি ইতিপূর্বে একটি ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপের ম্যাচ আয়োজন করেছিল: ১৯৬৮ এবং ১৯৮০ সালে স্তাদিও অলিম্পিকো এবং ২০০০ সালে ইয়োহান ক্রুইফ এরিনা ইতিপূর্বে ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপের ম্যাচ আয়োজন করেছিল। মূল ওয়েম্বলি স্টেডিয়াম ১৯৯৬ সালের ম্যাচ এবং ফাইনাল আয়োজন করেছিল, যদিও এটি একই অঞ্চলে অবস্থিত, এটিকে বর্তমান ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামের হতে একটি ভিন্ন স্টেডিয়াম হিসেবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছে।
লন্ডন | রোম | মিউনিখ | ||
---|---|---|---|---|
ওয়েম্বলি স্টেডিয়াম | স্তাদিও অলিম্পিকো | আলিয়ানৎস আরেনা | ||
ধারণক্ষমতা: ৯০,০০০ | ধারণক্ষমতা: ৭০,৬৩৪ | ধারণক্ষমতা: ৭০,০০০ | ||
বাকু | সেন্ট পিটার্সবার্গ | বুদাপেস্ট | ||
অলিম্পিক স্টেডিয়াম | ক্রেস্তভস্কি স্টেডিয়াম | পুশকাশ এরিনা | ||
ধারণক্ষমতা: ৬৮,৭০০ | ধারণক্ষমতা: ৬৮,১৩৪ | ধারণক্ষমতা: ৬৭,২১৫ | ||
সেভিয়া | বুখারেস্ট | আমস্টারডাম | গ্লাসগো | কোপেনহেগেন |
লা কার্তুহা স্টেডিয়াম | এরিনা নাৎসিয়োনালা | ইয়োহান ক্রুইফ এরিনা | হ্যাম্পটন পার্ক | পার্কেন স্টেডিয়াম |
ধারণক্ষমতা: ৬০,০০০ | ধারণক্ষমতা: ৫৫,৬০০ | ধারণক্ষমতা: ৫৪,৯৯০ | ধারণক্ষমতা: ৫১,৮৬৬ | ধারণক্ষমতা: ৩৮,০৬৫ |
প্রতিটি শহর (সেন্ট পিটার্সবার্গ এবং লন্ডন ব্যতীত, যারা যথাক্রমে গ্রুপ পর্বের ৬টি ম্যাচ এবং ১৬ দলের পর্বের ২টি ম্যাচ আয়োজন করবে) গ্রুপ পর্বের তিনটি ম্যাচ এবং ১৬ দলের পর্ব অথবা কোয়ার্টার ফাইনালের একটি ম্যাচ আয়োজন করবে। ১১টি স্টেডিয়ামের জন্য বরাদ্দকৃত ম্যাচ নিম্নরূপ:
- গ্রুপ পর্ব, ১৬ দলের পর্ব, সেমিফাইনাল এবং ফাইনাল: লন্ডন (ইংল্যান্ড)
- গ্রুপ পর্ব এবং কোয়ার্টার ফাইনাল: বাকু (আজারবাইজান), মিউনিখ (জার্মানি), রোম (ইতালি), সেন্ট পিটার্সবার্গ (রাশিয়া)
- গ্রুপ পর্ব এবং ১৬ দলের পর্ব: আমস্টারডাম (নেদারল্যান্ডস), বুখারেস্ট (রোমানিয়া), বুদাপেস্ট (হাঙ্গেরি), কোপেনহেগেন (ডেনমার্ক), গ্লাসগো (স্কটল্যান্ড), সেভিয়া (স্পেন)
গ্রুপ পর্বের আয়োজক
[সম্পাদনা]আয়োজক শহরগুলো ৬টি জুটিতে বিভক্ত, যা ক্রীড়া শক্তি (ধরে নেওয়া যায় যে সকল আয়োজক দল এই আসরে খেলার জন্য উত্তীর্ণ হয়েছে), ভৌগোলিক বিবেচনা এবং নিরাপত্তা/রাজনৈতিক সীমাবদ্ধতার ভিত্তিতে গঠন করা হয়েছে। ২০১৭ সালের ৭ই ডিসেম্বর তারিখে এক ড্রয়ের মাধ্যমে জুটিগুলোর দ্বারা আয়োজিত ম্যাচের গ্রুপ নির্ধারণ করা হয়েছিল। প্রতিটি উত্তীর্ণ আয়োজক দেশ ঘরের মাঠে সর্বনিম্ন দুটি ম্যাচ খেলবে। নিম্নে গ্রুপগুলোর জুটি উল্লেখ করা হয়েছে:[৫]
- গ্রুপ এ: রোম (ইতালি) এবং বাকু (আজারবাইজান)
- গ্রুপ বি: সেন্ট পিটার্সবার্গ (রাশিয়া) এবং কোপেনহেগেন (ডেনমার্ক)
- গ্রুপ সি: আমস্টারডাম (নেদারল্যান্ডস) এবং বুখারেস্ট (রোমানিয়া)
- গ্রুপ ডি: লন্ডন (ইংল্যান্ড) এবং গ্লাসগো (স্কটল্যান্ড)
- গ্রুপ ই: মূলত বিলবাও (স্পেন) এবং ডাবলিন (প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড)
- পরবর্তীকালে সেভিয়া (স্পেন) এবং সেন্ট পিটার্সবার্গে (রাশিয়া) পরিবর্তিত[ক]
- গ্রুপ এফ: মিউনিখ (জার্মানি) এবং বুদাপেস্ট (হাঙ্গেরি)
নিম্নলিখিত মানদণ্ড একই গ্রুপের মধ্যে আয়োজক দলের হোম ম্যাচ আয়োজন করার জন্য প্রযোজ্য:[৯৭]
- যদি উভয় আয়োজক দল সরাসরি উত্তীর্ণ হয় অথবা উভয়ই প্লে-অফে অগ্রসর হয়, তবে একটি ড্রয়ের মাধ্যমে কোন দল ঘরের মাঠে গ্রুপ পর্বের তিনটি ম্যাচই খেলবে (অর্থাৎ যে দল হেড-টু-হেড ম্যাচ আয়োজন করবে) এবং কোন দল ঘরের মাঠে মাত্র দুটি ম্যাচ খেলবে তা নির্ধারণ করবে।
- যদি একটি আয়োজক দল সরাসরি উত্তীর্ণ হয় এবং অন্যটি সরাসরি উত্তীর্ণ হতে ব্যর্থ হয়, তবে সরাসরি উত্তীর্ণ আয়োজক দল ঘরের মাঠে গ্রুপ পর্বের তিনটি ম্যাচই খেলবে এবং অন্য আয়োজক দল যদি উত্তীর্ণ হয় তবে ঘরের মাঠে মাত্র দুটি খেলবে।
- যদি একটি আয়োজক দল প্লে-অফে অগ্রসর হয় এবং অন্যটি পুরোপুরি বাদ পড়ে, তবে যদি প্লে-অফের আয়োজক দল উত্তীর্ণ হয়, তবে ঘরের মাঠে গ্রুপ পর্বের তিনটি ম্যাচই খেলবে।
- উভয় আয়োজক দল উত্তীর্ণ হতে ব্যর্থ হলে কোন পদক্ষেপের প্রয়োজন হবে না।
যদি প্লে-অফের একটি আয়োজক দল উত্তীর্ণ হতে ব্যর্থ হয়, তবে পথ বিজয়ী ম্যাচের সময়সূচীতে স্বাগতিকে করে স্থান নেবে এবং এর ফলে সংশ্লিষ্ট আয়োজকের আয়োজক শহরে উপর্যুক্ত মানদণ্ডের উপর ভিত্তি করে দুইটি অথবা তিনটি ম্যাচ খেলবে, যা উত্তীর্ণ হতে ব্যর্থ হয়েছে। ২০১৯ সালের ২২শে নভেম্বর তারিখে ১২:০০ সিইটি সময়ে সুইজারল্যান্ডের নিওঁয়ে অবস্থিত উয়েফার সদর দফতরে (প্লে-অফের ড্রসহ) ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছিল।[৯৮] গ্রুপ বি-এর (ডেনমার্ক ও রাশিয়ার) জন্য প্রয়োজনীয় ড্রয়ে দুটি বল প্রস্তুত করা হয়েছিল।[৯৯]
গ্রুপ | আয়োজক | আয়োজকের অবস্থা | ড্র? | হোম ম্যাচের সংখ্যা | |
---|---|---|---|---|---|
তিন | দুই | ||||
এ | আজারবাইজান | বাছাইপর্বের গ্রুপ পর্ব হতে বিদায় | না | ইতালি | নেই |
ইতালি | চূড়ান্ত পর্বে সরাসরি উত্তীর্ণ | ||||
বি | ডেনমার্ক | চূড়ান্ত পর্বে সরাসরি উত্তীর্ণ | হ্যাঁ | ডেনমার্ক | রাশিয়া |
রাশিয়া | চূড়ান্ত পর্বে সরাসরি উত্তীর্ণ | ||||
সি | নেদারল্যান্ডস | চূড়ান্ত পর্বে সরাসরি উত্তীর্ণ | না | নেদারল্যান্ডস | নেই |
রোমানিয়া | প্লে-অফ হতে বিদায় | ||||
ডি | ইংল্যান্ড | চূড়ান্ত পর্বে সরাসরি উত্তীর্ণ | না | ইংল্যান্ড | স্কটল্যান্ড |
স্কটল্যান্ড | প্লে-অফের মাধ্যমে উত্তীর্ণ | ||||
ই | প্লে-অফ হতে বিদায় | না | স্পেন | নেই | |
স্পেন | চূড়ান্ত পর্বে সরাসরি উত্তীর্ণ | ||||
এফ | জার্মানি | চূড়ান্ত পর্বে সরাসরি উত্তীর্ণ | না | জার্মানি | হাঙ্গেরি |
হাঙ্গেরি | প্লে-অফের মাধ্যমে উত্তীর্ণ |
দর্শক সীমা
[সম্পাদনা]করোনাভাইরাস মহামারী এবং জনসমাবেশের উপর নিষেধাজ্ঞার কারণে, এই আসরের অনেক মাঠ পূর্ণ ধারণক্ষমতা নিয়ে ম্যাচ আয়োজন করতে পারবে না। উয়েফা প্রতিটি আয়োজককে তাদের স্থানীয়/জাতীয় সরকার এবং স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের সাথে একযোগে একটি দর্শক পরিকল্পনা তৈরি করতে বলেছিল। উয়েফার সাথে তাদের পরিকল্পনা জানানোর জন্য স্বাগতিকদের ২০২১ সালের ৭ই এপ্রিল তারিখে সময়সীমা দেওয়া হয়েছিল। ৯ই এপ্রিল তারিখে, উয়েফা এক ঘোষণায় জানিয়েছিল যে এই আসরের আটটি আয়োজক তাদের স্টেডিয়ামের ধারণক্ষমতা নিশ্চিত করেছিল, যেখানে ২৫% থেকে ১০০% দর্শক একসাথে খেলা উপভোগ করতে পারবে। বাকি চারটি স্বাগতিককে (বিলবাও, ডাবলিন, মিউনিখ এবং রোম) তাদের মাঠের ধারণক্ষমতা জমা দেওয়ার জন্য ২৩শে এপ্রিল তারিখ পর্যন্ত মেয়াদ বাড়ানো হয়েছিল।[৫৫] ১৪ই এপ্রিল তারিখে, উয়েফা জানিয়েছিল যে রোমও তাদের মাঠের ধারণক্ষমতা নিশ্চিত করেছিল।[৫৬] ২৩শে এপ্রিল তারিখে মিউনিখও তাদের মাঠের ধারণক্ষমতা নিশ্চিত করেছিল। অন্যদিকে, দর্শকের উপস্থিতি নিশ্চিত না করায় বিলবাওয়ের সকল ম্যাচ সেভিয়ায় স্থানান্তর করা হয়েছিল। উপরন্তু, ডাবলিনকে এই আসরের আয়োজকের পদ থেকে অপসারণ করা হয়েছিল, কেননা এটি দর্শকের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হয়েছিল।[৬]
শহর | মাঠ | সাধারণ ধারণক্ষমতা | অনুমোদিত ধারণক্ষমতা |
---|---|---|---|
আমস্টারডাম | ইয়োহান ক্রুইফ এরিনা | ৫৪,৯৯০ | কমপক্ষে ৩৩.৩% (প্রায় ১৬,০০০), সম্ভাব্য বৃদ্ধি সাপেক্ষে[১০০] |
বাকু | অলিম্পিক স্টেডিয়াম | ৬৮,৭০০ | ৫০% (প্রায় ৩৪,৩৫০), অংশগ্রহণকারী দলের নাগরিক ছাড়া অন্য কোন বিদেশী দর্শক অনুমোদিত নয়[১০১] |
বুখারেস্ট | এরিনা নাৎসিয়োনালা | ৫৫,৬০০ | কমপক্ষে ২৫% (প্রায় ১৩,০০০), সম্ভাব্য বৃদ্ধি সাপেক্ষে[১০২] |
বুদাপেস্ট | পুশকাশ এরিনা | ৬৭,২১৫ | পূর্ণ ধারণক্ষমতা, দর্শকদের স্টেডিয়াম প্রবেশের কঠোর নিয়মাবলী পূরণ সাপেক্ষে |
কোপেনহেগেন | পার্কেন স্টেডিয়াম | ৩৮,০৬৫ | ৪০% (প্রায় ১৫,৯০০)[১০৩] |
গ্লাসগো | হ্যাম্পটন পার্ক | ৫১,৮৬৬ | ২৫% (প্রায় ১২,০০০)[১০৪] |
লন্ডন | ওয়েম্বলি স্টেডিয়াম | ৯০,০০০ | গ্রুপ পর্ব এবং ১৬ দলের পর্বের জন্য কমপক্ষে ২৫% (প্রায় ২৫,০০০ ) সেমি-ফাইনাল এবং ফাইনালের সম্ভাব্য বৃদ্ধিসহ |
মিউনিখ | আলিয়ানৎস আরেনা | ৭০,০০০ | ২০% (১৪,০০০)[১০৫] |
রোম | স্তাদিও অলিম্পিকো | ৭০,৬৩৪ | কমপক্ষে ২৫% (প্রায় ১৭,৬৫৯), সম্ভাব্য বৃদ্ধি সাপেক্ষে[১০৬] |
সেন্ট পিটার্সবার্গ | ক্রেস্তভস্কি স্টেডিয়াম | ৬৮,১৩৪ | কমপক্ষে ৫০% (প্রায় ৩৪,০৬৭), সম্ভাব্য বৃদ্ধি সাপেক্ষে |
সেভিয়া | লা কার্তুহা স্টেডিয়াম | ৬০,০০০ | ৩০% (প্রায় ১৮,০০০) |
প্রশিক্ষণকেন্দ্র
[সম্পাদনা]প্রতিটি দল ম্যাচের অনুশীলন করার জন্য একটি প্রশিক্ষণকেন্দ্র বেছে নিয়েছিল। দলগুলো পুরো আসর জুড়ে এই স্থানগুলোতে প্রশিক্ষণ এবং বসবাস করবে, তাদের প্রশিক্ষণকেন্দ্র থেকে দূরে অনুষ্ঠিত ম্যাচগুলোর তারা শুধুমাত্র ভ্রমণ করবে। পূর্ববর্তী আসরের মতো বিপরীতে, প্রতিটি দল প্যান-ইউরোপীয় বিন্যাসের কারণে যেকোন স্থানে তাদের বেস ক্যাম্প স্থাপন করতে পারে, আয়োজক দেশগুলোর ক্ষেত্রে কোন বাধ্যবাধকতা নেই।[১০৭] ২০২০ সালের ২৭শে জানুয়ারি তারিখে উয়েফা কর্তৃক সরাসরি উত্তীর্ণ বিশটি দলের জন্য নির্বাচিত প্রশিক্ষণকেন্দ্র ঘোষণা করা হয়েছিল।[১০৮] প্লে-অফের মাধ্যমে উত্তীর্ণ দলগুলোর প্রশিক্ষণকেন্দ্র ২০২১ সালে ঘোষণা করা হয়েছিল।[১০৯]
- ↑ প্রাথমিকভাবে সেন্ট অ্যান্ড্রুজ, স্কটল্যান্ড।[১০৮] কিন্তু স্কটল্যান্ডে কোভিড-১৯ এর মহামারীর ফলে সঙ্গনিরোধ বিধিনিষেধের কারণে এই অবস্থানটি স্থানান্তর করা হয়েছিল।[১১০]
- ↑ প্রাথমিকভাবে কুরি, এডিনবরা, স্কটল্যান্ড।[১০৮] কিন্তু স্কটল্যান্ডে কোভিড-১৯ এর মহামারীর ফলে সঙ্গনিরোধ বিধিনিষেধের কারণে এই অবস্থানটি স্থানান্তর করা হয়েছিল।[১১১]
- ↑ প্রাথমিকভাবে পোর্টমারনক, প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড।[১০৮]
- ↑ প্রাথমিকভাবে ক্যাসেলনক, প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড।[১১৩][১১৪]
- ↑ প্রাথমিকভাবে মেনুথ, প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড।[১০৮]
চূড়ান্ত ড্র
[সম্পাদনা]২০১৯ সালের ৩০শে নভেম্বর তারিখের ১৮:০০টায় সিইটি (১৯:০০ ইইটি) চূড়ান্ত পর্বের ড্র রোমানিয়ার বুখারেস্টের রোমেক্সপোতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল।[৯৪][১১৫][১১৬][১১৭] ২৪টি দল চার দলের ছয়টি গ্রুপে ড্রয়ের মাধ্যমে বিভক্ত করা হয়েছিল। ড্রয়ের সময় চারটি প্লে-অফ দলের পরিচিত জানা যায়নি, যার ফলের তাদের অবস্থান প্লে-অফ পথ এ থেকে ডি-এর চ্যাম্পিয়ন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছিল।[১১৮] যদি এমন কিছু দল থাকতো যাদের চূড়ান্ত পর্বের ড্রয়ের সময় নির্দিষ্ট করা যেত না, তবে তাদের ক্ষেত্রে ২০২০ সালের ১লা এপ্রিল তারিখে প্লে-অফের পরে আরেকটি ড্র অনুষ্ঠিত হতো,[১] কিন্তু উয়েফা নিশ্চিত করেছিল যে ২০টি সরাসরি উত্তীর্ণ দলের পরিচয় জানার পর অতিরিক্ত ড্রয়ের প্রয়োজন ছিল না এবং সেসময়য় ১৬টি প্লে-অফ দলের পরিচয় জানা গিয়েছিল।[৯৯]
উয়েফা ইউরো ২০২০ বাছাইপর্বের ফলাফলের উপর ভিত্তি করে দলগুলো ইউরোপীয় বাছাইপর্বের সামগ্রিক র্যাঙ্কিং অনুযায়ী বাছাই করা হয়েছিল। নিম্নলিখিত ড্র পাত্রগুলোর মানক গঠন ছিল:[১১৯]
- পাত্র ১: গ্রুপ চ্যাম্পিয়নদের অবস্থান ১–৬।
- পাত্র ২: গ্রুপ চ্যাম্পিয়নদের অবস্থান ৭–১০, গ্রুপ রানার-আপের অবস্থান ১–২ (সামগ্রিকভাবে ১–১২)।
- পাত্র ৩: গ্রুপ রানার-আপের অবস্থান ৩–৮ (সামগ্রিকভাবে ১৩–১৮)।
- পাত্র ৪: গ্রুপ রানার-আপের অবস্থান ৯–১০ (সামগ্রিকভাবে ১৯–২০), প্লে-অফে এ হতে ডি-এর চ্যাম্পিয়নদের অবস্থান (ড্রয়ের সময় দলের পরিচিত অজানা)।
যেহেতু একই গ্রুপের দুটি আয়োজক দল একই পাত্রে থাকতে পারে না, উয়েফা জরুরী সভা হয় উচ্চতর পাত্রের সর্বনিম্ন অবস্থানের দলের সাথে একটি আয়োজক দল পরিবর্তন করত অথবা নিম্নবর্তী পাত্রের সর্বোচ্চ অবস্থানের দলের সাথে একটি আয়োজক দল পরিবর্তন করত (এই নীতির উপর ভিত্তি করে এই পদক্ষেপটি ড্রয়ের পাত্রের উপর ন্যূনতম প্রভাব ফেলবে)। তবে, এই আসরের এই ধরনের কোন সমন্বয় প্রয়োজন ছিল না।
এই আসরের ড্রটি পাত্র ১-এর মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছিল এবং পাত্র ৪-এর মধ্য দিয়ে সম্পন্ন হয়েছিল, যেখান থেকে একটি দলের অবস্থান ড্র করা হয়েছিল এবং প্রত্যেক দলকে প্রথম উপলব্ধ গ্রুপে স্থান দেয়া হয়েছিল। এরপর গ্রুপের অবস্থান (ম্যাচের সময়সূচী নির্ধারণের জন্য) ড্র করা হয়েছিল। ড্রয়ে নিম্নলিখিত শর্তগুলো প্রয়োগ করা হয়েছিল (যে দলগুলো তখনো প্লে-অফের মাধ্যমে উত্তীর্ণ হতে পারতো তাদের ক্ষেত্রেও):[১২০]
- স্বয়ংক্রিয়ভাবে গ্রুপ বণ্টন: আয়োজক দলগুলোকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে আয়োজক শহর জুটির উপর ভিত্তি করে তাদের গ্রুপে স্থান দেয়া হয়েছিল।
- নিষিদ্ধ সংঘর্ষ: রাজনৈতিক কারণে উয়েফা জোড়া দল গঠন করে, যা নিষিদ্ধ সংঘর্ষ হিসেবে বিবেচিত হয়েছিল। একই গ্রুপে স্থান পাওয়ায় অক্ষম হওয়ার পাশাপাশি, অ-আয়োজক দলগুলোকে এমন একটি দেশের দ্বারা আয়োজিত গ্রুপে স্থান পাওয়ায় বাধা দেওয়া হয়েছিল, যার সাথে তারা লড়াই করে, এমনকি আয়োজক উত্তীর্ণ না হয়। গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের সময় কেবল মাত্র একটি নিষিদ্ধ সংঘর্ষ ছিল, যা হচ্ছে রাশিয়া / ইউক্রেন, শুধুমাত্র এই ক্ষেত্রেই উক্ত নিয়ম প্রয়োগ করা হয়েছিল। উত্তীর্ণ ও প্লে-অফ দলগুলোর মধ্যে আরেকটি নিষিদ্ধ সংঘর্ষ ছিল কসোভো / বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা এবং কসোভো / সার্বিয়া, কিন্তু এই জুটির দলগুলো সবাই প্লে-অফে ছিল, ড্রয়ের জন্য পট ৪-এ ছিল এবং একই গ্রুপে থাকবে না; এইক্ষেত্রে কসোভো / রাশিয়াও নিষিদ্ধ ছিল,[১২১] কিন্তু আয়োজক বরাদ্দের জন্য প্রয়োজনীয় প্লে-অফ পথ জুটির কারণে তারাও একই গ্রুপে থাকবে না। তবে নকআউট পর্বের জন্য এই নিষিদ্ধ সংঘর্ষগুলো বাদ দেওয়া হয়নি।
প্লে-অফ পথের গ্রুপ বরাদ্দ
[সম্পাদনা]প্লে-অফের বিন্যাসের কারণে, যা সম্ভাব্য সমস্ত পরিস্থিতি অনুমান করা অসম্ভব করে তোলে, উয়েফা প্রশাসনকে উত্তীর্ণ গ্রুপ পর্ব শেষ না হওয়া পর্যন্ত এই আসরের চূড়ান্ত ড্র সম্পর্কিত সমস্যা সমাধানের জন্য অপেক্ষা করতে হয়েছিল।[৯৭] উয়েফার পক্ষে প্লে-অফের একটি পথকে দুটি আয়োজক দল ধারণ করা থেকে বিরত রাখা সম্ভব ছিল না, যার ফলে রোমানিয়া (গ্রুপ সি-এর স্বাগতিক) এবং হাঙ্গেরিকে (গ্রুপ এফ-এর স্বাগতিক) পথ এ-তে একসাথে ড্র করা হয়েছিল। অতএব, এই প্লে-অফ পথের চ্যাম্পিয়নকে এই আসরের চূড়ান্ত ড্রয়ে দুটি গ্রুপ নির্ধারণ করা দরকার ছিল। এর জন্য অনুমতি দেওয়ার জন্য, পথ এ, পথ ডি-এর সাথে জুটি বাঁধা হয়েছিল (যা কোন আয়োজক দেশ ধারণ করে না), তাই প্রতিটি সম্ভাব্য উত্তীর্ণ দলের জন্য একটি স্পষ্ট দৃশ্য সরবরাহ করে। ২০১৯ সালের ২২শে নভেম্বর তারিখে ১২:০০টায় (সিইটি) সময়ে সুইজারল্যান্ডের নিওঁয়ে অবস্থিত উয়েফার সদর দফতরে (প্লে-অফের ড্রসহ) ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছিল, যা এই আসরের চূড়ান্ত পর্বের গ্রুপের পথ এ-এর বরাদ্দের জন্য অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।[৯৯]
ড্রয়ের সময় দুটি গ্রুপের নাম সম্বলিত দুটি বল প্রস্তুত করা হয়েছিল (রোমানিয়া ও হাঙ্গেরির জন্য যথাক্রমে গ্রুপ সি এবং গ্রুপ এফ)। ড্র করা প্রথম বলটি দ্বিতীয় বলের আয়োজক দল ("অ-অগ্রাধিকার গ্রুপ") পথ এ-এর চ্যাম্পিয়নকে বরাদ্দ করা গ্রুপ ("অগ্রাধিকার গ্রুপ") হিসেবে নির্ধারণ করে। ড্রয়ে, গ্রুপ এফ অগ্রাধিকার গ্রুপ হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিল, যার ফলে নিম্নলিখিত সম্ভাব্য ফলাফল ছিল:
- পথ এ-এ বুলগেরিয়া, হাঙ্গেরি অথবা আইসল্যান্ড জয়ী হলে: পথ এ-এর চ্যাম্পিয়ন গ্রুপ এফ-এ প্রবেশ করবে এবং পথ ডি-এর চ্যাম্পিয়ন গ্রুপ সি-তে প্রবেশ করবে (যেহেতু রোমানিয়া প্লে-অফের সেমি-ফাইনালে পরাজিত হয়েছিল, এর ফলস্বরূপ গ্রুপ বণ্টন করা হয়েছিল)।
- পথ এ-এ রোমানিয়া জয়ী হলে: রোমানিয়া গ্রুপ সি প্রবেশ করবে এবং পথ ডি-এর চ্যাম্পিয়ন গ্রুপ এফ-এ প্রবেশ করবে।
বণ্টন
[সম্পাদনা]নিম্নলিখিত পাত্রগুলোর গঠন ছিল:[১২২]
দল | আয়োজক | অবস্থান |
---|---|---|
বেলজিয়াম[ক] | ১ | |
ইতালি | গ্রুপ এ | ২ |
ইংল্যান্ড | গ্রুপ ডি | ৩ |
জার্মানি | গ্রুপ এফ | ৪ |
স্পেন | গ্রুপ ই | ৫ |
ইউক্রেন[ক] | ৬ |
দল | আয়োজক | অবস্থান |
---|---|---|
ফ্রান্স | ৭ | |
পোল্যান্ড | ৮ | |
সুইজারল্যান্ড | ৯ | |
ক্রোয়েশিয়া | ১০ | |
নেদারল্যান্ডস | গ্রুপ সি | ১১ |
রাশিয়া | গ্রুপ বি | ১২ |
দল | আয়োজক | অবস্থান |
---|---|---|
পর্তুগাল | ১৩ | |
তুরস্ক | ১৪ | |
ডেনমার্ক | গ্রুপ বি | ১৫ |
অস্ট্রিয়া | ১৬ | |
সুইডেন | ১৭ | |
চেক প্রজাতন্ত্র | ১৮ |
দল | আয়োজক | অবস্থান |
---|---|---|
ওয়েলস | ১৯ | |
ফিনল্যান্ড | ২০ | |
পথ এ চ্যাম্পিয়ন | গ্রুপ সি এবং এফ[গ] | — |
পথ বি চ্যাম্পিয়ন | গ্রুপ ই[ঘ] | |
পথ সি চ্যাম্পিয়ন | গ্রুপ ডি[ঙ] | |
পথ ডি চ্যাম্পিয়ন[চ] |
- ↑ ক খ ইউক্রেন রাশিয়ার (গ্রুপ বি-এর আয়োজক) মতো একই গ্রুপে স্থান দেয়া হয়নি। যেহেতু, তারা পাত্র ১-এর আয়োজকের সাথে অন্য চারটি গ্রুপের কোনটিতে স্থান দেয়া হতে পারেনি, ইউক্রেনকে গ্রুপ সি-এ নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। এর ফলশ্রুতিতে, বেলজিয়ামকে গ্রুপ বি-তে স্থান দেয়া হয়।
- ↑ ড্রয়ের সময় চারটি প্লে-অফ চ্যাম্পিয়নের পরিচয় অজানা ছিল।
- ↑ রোমানিয়া (গ্রুপ সি-এর আয়োজক) এবং হাঙ্গেরি (গ্রুপ এফএর আয়োজক) প্লে-অফ পথ এ-এ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে এবং পথ এ-এর চ্যাম্পিয়নের পরিচয়ের উপর নির্ভর করে চূড়ান্ত দায়িত্ব নিয়ে এভাবে পথ এ-এর চ্যাম্পিয়ন দুটি গ্রুপে (গ্রুপ সি এবং গ্রুপ এফ) স্থান দেওয়া হয়।
- ↑ প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড (মূলত গ্রুপ ই-এর আয়োজক) প্লে-অফ পথ বি-এ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে এবং এভাবে পথ বি-এর চ্যাম্পিয়নকে গ্রুপ ই-এ স্থান দেওয়া হয়।
- ↑ স্কটল্যান্ড (গ্রুপ ডি-এর আয়োজক) প্লে-অফ পথ সি-এ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে এবং এভাবে পথ সি-এর চ্যাম্পিয়নকে গ্রুপ ডি-এ স্থান দেওয়া হয়।
- ↑ প্লে-অফ পথ ডি পথ এ-এর (যার মধ্যে দুটি আয়োজক ছিল) সাথে জুটি বেঁধেছিল এবং এভাবে পথ ডি-এর চ্যাম্পিয়নকে দুটি গ্রুপে (গ্রুপ সি এবং গ্রুপ এফ) স্থান দেওয়া হয়েছিল, যা পথ এ চ্যাম্পিয়নের পরিচয়ের উপর নির্ভর করে।
ড্রয়ের ফলাফল এবং গ্রুপের সময়সূচী
[সম্পাদনা]ড্রয়ের ফলে নিম্নলিখিত গ্রুপগুলো (বাঁকা দ্বারা প্লে-অফে চ্যাম্পিয়ন দলগুলোকে নির্দেশ করা হয়েছে, যাদের পরিচয় ড্রয়ের সময় জানা যায়নি):
অব. | দল |
---|---|
এ১ | তুরস্ক |
এ২ | ইতালি[ক] |
এ৩ | ওয়েলস |
এ৪ | সুইজারল্যান্ড |
অব. | দল |
---|---|
বি১ | ডেনমার্ক[ক] |
বি২ | ফিনল্যান্ড |
বি৩ | বেলজিয়াম |
বি৪ | রাশিয়া[খ] |
অব. | দল |
---|---|
সি১ | নেদারল্যান্ডস[ক] |
সি২ | ইউক্রেন |
সি৩ | অস্ট্রিয়া |
সি৪ | উত্তর মেসিডোনিয়া |
অব. | দল |
---|---|
ডি১ | ইংল্যান্ড[ক] |
ডি২ | ক্রোয়েশিয়া |
ডি৩ | স্কটল্যান্ড[খ] |
ডি৪ | চেক প্রজাতন্ত্র |
অব. | দল |
---|---|
ই১ | স্পেন[ক] |
ই২ | সুইডেন |
ই৩ | পোল্যান্ড |
ই৪ | স্লোভাকিয়া |
অব. | দল |
---|---|
এফ১ | হাঙ্গেরি[খ] |
এফ২ | পর্তুগাল |
এফ৩ | ফ্রান্স |
এফ৪ | জার্মানি[ক] |
গ্রুপ পর্বের জন্য সময়সূচী ড্রয়ের ফলাফলের উপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।
দ্রষ্টব্য: সময়সূচীর জন্য অবস্থানগুলো ক্ষেত্রে পাত্রগুলো ব্যবহার করেনি এবং এর পরিবর্তে ড্রয়ের অবস্থানগুলো ব্যবহার করেছিল, যেমন ১ম দল ড্রয়ের পাত্র ১ থেকে ছিল না।
ম্যাচদিন | তারিখ | ম্যাচ |
---|---|---|
ম্যাচদিন ১ | ১১–১৫ জুন ২০২১ | ১ বনাম ২, ৩ বনাম ৪ |
ম্যাচদিন ২ | ১৬–১৯ জুন ২০২১ | ১ বনাম ৩, ২ বনাম ৪ |
ম্যাচদিন ৩ | ২০–২৩ জুন ২০২১ | ৪ বনাম ১, ২ বনাম ৩ |
দল
[সম্পাদনা]করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে খেলোয়াড়দের বোঝা হ্রাস করার জন্য এবং একটি দলে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের ক্ষেত্রে, দলের আকার ২৩ (২০০৪ সাল থেকে প্রতিটি ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপে ব্যবহৃত) থেকে বাড়িয়ে ২৬-এ করা হয়। তবে, প্রতিটি আসরের সময়সূচীর জন্য ম্যাচ শিটে অনুমোদিত খেলোয়াড়দের সর্বাধিক সংখ্যা ২৩-ই ছিল।[৭২] প্রত্যেক দল (যেখানে অবশ্যই তিনজন গোলরক্ষক অন্তর্ভুক্ত থাকতে হবে) এই আসরের উদ্বোধনী ম্যাচের অন্তত দশ দিন পূর্বে (২০২১ সালের ১লা জুন তারিখের মধ্যে) তাদের চূড়ান্ত দল জমা দিতে হয়েছিল। যদি কোন খেলোয়াড় তার দলের প্রথম ম্যাচের পূর্বে এই আসরে তার অংশগ্রহণ রোধ করার জন্য যথেষ্ট আহত অথবা অসুস্থ হয়ে পড়ে, তবে তাকে অন্য খেলোয়াড় দ্বারা প্রতিস্থাপিত করা যেতে পারে।[১] তবে শারীরিক অসুস্থতার কারণে তার দলের প্রথম ম্যাচের পরও গোলরক্ষকদের স্থলাভিষিক্ত করা হতে পারে।[৭২]
রেফারি
[সম্পাদনা]২০১৮ সালের ২৭ই সেপ্টেম্বর তারিখে উয়েফা নির্বাহী কমিটি উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপে প্রথমবারের মতো ভিডিও সহকারী রেফারি (ভিএআর) প্রযুক্তি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছিল।[৭] ২০২০ সালের ১২ই ফেব্রুয়ারি তারিখে, উয়েফা এবং কনমেবলের মধ্যকার সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছিল, যার মধ্যে এই আসরের গ্রুপ পর্বের জন্য নিযুক্ত দক্ষিণ আমেরিকার ম্যাচ কর্মকর্তাদের একটি সম্ভাবনা দল ছিল।[১২৩]
২০২১ সালের ২১শে এপ্রিল তারিখে উয়েফা এই আসরের জন্য ১৯টি রেফারি দল ঘোষণা করেছিল।[১২৪] এর মধ্যে আর্জেন্টিনার রেফারি ফের্নান্দো রাপায়িনি এবং তার সহকারীরা ছিলেন, যারা কনমেবলের সাথে উয়েফার রেফারি বিনিময় কর্মসূচির অংশ হিসেবে ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপের জন্য নির্বাচিত প্রথম দক্ষিণ আমেরিকান রেফারি। একইভাবে ২০২১ কোপা আমেরিকার জন্য একদল স্পেনীয় রেফারিদের নির্বাচিত করা হয়েছিল।[১২৫]
প্রতিটি ম্যাচের জন্য নয় জন রেফারির একটি রেফারি দল নিয়োগ করা হয়েছিল। স্টেডিয়ামে পাঁচ জনের দলে একজন রেফারি, দুইজন সহকারী রেফারি, একজন চতুর্থ কর্মকর্তা এবং একজন সংরক্ষিত সহকারী রেফারি ছিলেন।[১২৫] এছাড়াও, চার জন ভিডিও ম্যাচ কর্মকর্তা সুইজারল্যান্ডের নিওঁয়ে অবস্থিত উয়েফার সদর দফতরে ছিলেন। এই দলে একজন ভিডিও সহকারী রেফারি (রেফারির সাথে যোগাযোগের মূল ব্যক্তি প্রধান ভিডিও রেফারি), একজন সহকারী ভিডিও সহকারী রেফারি (যিনি ম্যাচ অনুসরণে মনোনিবেশ করেন), একটি অফসাইড ভিএআর (যিনি সমস্ত সম্ভাব্য অফসাইড পরিস্থিতি পর্যালোচনা করেন) এবং একটি সহয়তাকারী ভিএআর (যিনি সমন্বয় ক্ষমতা সম্পন্ন কাজ করেন) ছিলেন।[১২৬]
দেশ | রেফারি | সহকারী রেফারি |
---|---|---|
জার্মানি | ফেলিক্স ব্রিখ | মার্ক বর্শ স্টেফান লুপ |
তুরস্ক | জুনেয়ত চাকের | বাহাত্তিন দুরান তারিক ওনগুন |
স্পেন | কার্লোস দেল সেরো গ্রান্দে | হুয়ান কার্লোস ইয়ুস্তে হিমেনেস রোবের্তো আলন্সো ফের্নান্দেস |
সুইডেন | আন্ড্রেয়াস একবার্গ | মেহমেত কুলুম স্টেফান হালবার্গ |
ইসরায়েল | ওরেল গ্রিনফেল্ড | রয় হাসান ইদান ইয়ার্কোনি |
রোমানিয়া | ওভিদিউ হাতেগান | সেবাস্তিয়ান গেয়র্গে রাদু গিঙ্গুলেয়াক |
রাশিয়া | সের্গেই কারাসেভ | ইগত দেমেশকো মাকসিম গাভ্রিলিন |
রোমানিয়া | ইস্তভান কোভাচস | ভাসিলে মারিনেস্কু ওভিদিউ আর্তেনে |
নেদারল্যান্ডস | বিয়র্ন কইপার্স | সান্ডার ভান রোকেল এরউইন জিনস্ট্রা |
নেদারল্যান্ডস | ডানি মাক্কেলি | হেসেল স্টেগস্ট্রা ইয়ান ডে ভ্রিস |
স্পেন | আন্তোনিও মাতেউ লাহোস | পাউ সেব্রিয়ান দেভিস রোবের্তো দিয়াস পেরেস দেল পালোমার |
ইংল্যান্ড | মাইকেল অলিভার | স্টুয়ার্ট বার্ট সিমন বেনেট |
ইতালি | দানিয়েলে ওরসাতো | আলেসসান্দ্রো জাল্লাতিনি ফাবিয়ানো প্রেতি |
আর্জেন্টিনা | ফের্নান্দো রাপায়িনি | হুয়ান পাবলো বেলাত্তি দিয়েগো বোনফা |
জার্মানি | ডানিয়েল সিবার্ট | ইয়ান সাইডেল রাফায়েল ফল্টিন |
পর্তুগাল | আর্তুর সোয়ারেস দিয়াস | রুই তাভারেস পাওলো সোয়ারেস |
ইংল্যান্ড | অ্যান্থনি টেইলর | গ্যারি বেসউইক অ্যাডাম নান |
ফ্রান্স | ক্লেমঁ তুরপেঁ | নিকোলাস দানোস সিরিল গ্রিঙ্গোর |
স্লোভেনিয়া | স্লাভকো ভিনচিচ | তোমাশ ক্লানচনিক আন্দ্রাশ কোভাচিচ |
এছাড়াও, উয়েফা ২২ জন ভিডিও ম্যাচ কর্মকর্তা এবং ১২ জন সহায়তাকারী ম্যাচ কর্মকর্তার (যারা চতুর্থ কর্মকর্তা বা সংরক্ষিত সহকারী রেফারি হিসেবে কাজ করে) নাম ঘোষণা করেছিল।[১২৪] এর মধ্যে উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে প্রথম নারী কর্মকর্তা সহায়তাকারী রেফারি স্তেফারি ফ্রাপার ছিলেন।[১২৫]
দেশ | ভিডিও সহকারী রেফারি | অফসাইদ ভিএআর |
---|---|---|
ইংল্যান্ড | স্টুয়ার্ট অ্যাটওয়েল ক্রিস কাভানাগ |
লি বেটস |
ফ্রান্স | জেরোম ব্রিসার ফ্রাঁসোয়া লেতেক্সিয়ে |
বেঁজাম্যাঁ পাজেস |
জার্মানি | বাস্টিয়ান ডানকার্ট ক্রিস্টিয়ান ডিনগার্ট মার্কো ফ্রিৎস |
ক্রিস্টিয়ান গিটেলমান |
ইতালি | মার্কো দি বেল্লো মাসসিমিলিয়ানো ইররাতি পাওলো ভালেরি |
ফিলিপ্পো মেলি |
নেদারল্যান্ডস | কেভিন ব্লম পল ভান বোকেল |
|
পোল্যান্ড | পাভেল গিল | |
পর্তুগাল | জোয়াও পিনেইরো | |
স্পেন | আলেহান্দ্রো এর্নান্দেস এর্নান্দেস হুয়ান মার্তিনেস মুনুয়েরা হোসে মারিয়া সানচেস মার্তিনেস |
ইনিয়িগো প্রিয়েতো লোপেস দে সেরাইন |
দেশ | চতুর্থ রেফারি | সংরক্ষিত সহযোগী রেফারি |
---|---|---|
বুলগেরিয়া | গেয়র্গি কাভাকভ | মার্তিন মার্গারিতভ |
ফ্রান্স | স্তেফান ফ্রাপার | মিকায়েল বের্শেব্রু |
ইতালি | দাভিদে মাসসা | স্তেফানো আলাসসিও |
পোল্যান্ড | বার্তোশ ফ্রানকোভস্কি | মারৎসিন বোনিয়েক |
সার্বিয়া | স্রদান ইয়োভানোভিচ | উরোশ স্তোয়কোভিচ |
সুইজারল্যান্ড | জান্দ্রো শ্যারার | স্তেফান দে আলমেইদা |
গ্রুপ পর্ব
[সম্পাদনা]২০১৮ সালের ২৪শে মে তারিখে, উয়েফা এই আসরের চূড়ান্ত পর্বের সময়সূচী ঘোষণা করেছিল, যার মধ্যে কেবল উদ্বোধনী ম্যাচ এবং কোয়ার্টার ফাইনালের জন্য কিক-অফ সময় অন্তর্ভুক্ত ছিল।[১২৭][১২৮] চূড়ান্ত ড্রয়ের পর ২০১৯ সালের ৩০শে নভেম্বর তারিখে গ্রুপ পর্বের অবশিষ্ট এবং ১৬ দলের পর্বের ম্যাচের কিক-অফ সময় ঘোষণা করা হয়েছিল।[১২৯] ২০২০ সালের ১৭ই জুন তারিখে, উয়েফা ২০২১ সালে এই আসরের জন্য সংশোধিত ম্যাচ সূচি ঘোষণা করেছিল।[১৩০][১৩১] সকল ম্যাচের তারিখ, কিক-অফ সময় এবং মাঠ অভিন্ন ছিল, তবে সকল খেলা একদিন পূর্বে স্থানান্তরিত হয় যেন ম্যাচগুলো সপ্তাহের একই দিনে (অর্থাৎ ১২ থেকে ১১ জুন পর্যন্ত উদ্বোধনী ম্যাচ শুক্রবারে থাকার কারণে) থেকে যায়। ২০২১ সালের ২৩শে এপ্রিল তারিখে উয়েফা এই আসর থেকে একটি স্টেডিয়াম অপসারণ এবং অন্যটি প্রতিস্থাপিত করার পর ম্যাচের সময়সূচীর মাঠ বণ্টন সংশোধন করেছিল।[১৩২] গ্রুপে ১ম, ২য় স্থান অধিকারী এবং সেরা চারটি তৃতীয় স্থান অধিকারী দল ১৬ দলের পর্বের জন্য উত্তীর্ণ হয়েছিল।
নিম্নে তালিকাভুক্ত ম্যাচগুলোর সময় মধ্য ইউরোপীয় গ্রীষ্মকালীন সময় অনুযায়ী উল্লেখ করা হয়েছে (ইউটিসি+২)। যদি স্থানটি একটি ভিন্ন সময় অঞ্চলে অবস্থিত হয় তবে স্থানীয় সময়ও উল্লেখ করা হয়েছে।
টাইব্রেকার
[সম্পাদনা]প্রত্যেক দলের পয়েন্টের ওপর ভিত্তি করে দলের অবস্থান নির্ণয় করা হয় (জয়ের জন্য ৩ পয়েন্ট, ড্রয়ের জন্য ১ পয়েন্ট, হারের জন্য ০ পয়েন্ট), এবং যদি পয়েন্টের সমতা হয় তবে গ্রুপ পর্বের সবগুলো খেলা শেষে নিম্নে বর্ণিত মানদণ্ডের উপর ভিত্তি করে শীর্ষ দুই দল নির্ণয় করা হয়েছিল:[১]
- যেসকল দলের পয়েন্ট সমান, তাদের ম্যাচে পয়েন্ট;
- যেসকল দলের পয়েন্ট সমান, তাদের গোল পার্থক্য;
- যেসকল দলের পয়েন্ট সমান, তাদের গোল সংখ্যা;
- যদি মানদণ্ড ১ থেকে ৩ প্রয়োগ করার পরও দলগুলো সমতায় থাকে, তবে মানদণ্ড ১ থেকে ৩ শুধুমাত্র দলগুলোর মধ্যে ম্যাচগুলোর ক্ষেত্রে পুনরায় প্রয়োগ করা হয়।[ক] এই পদ্ধতিটি যদি কোন সিদ্ধান্তের দিকে পরিচালিত না করে তবে মানদণ্ড ৫ থেকে ১০ প্রযোজ্য;
- গ্রুপ পর্বের সকল ম্যাচে উক্ত দলসমূহের গোল পার্থক্য;
- গ্রুপ পর্বের সকল ম্যাচে উক্ত দলসমূহের গোল সংখ্যা;
- গ্রুপ পর্বের সকল ম্যাচে উক্ত দলসমূহের জয়ের সংখ্যা;[খ]
- যদি গ্রুপ পর্বের শেষ পর্বে, দুটি দল একে অপরের মুখোমুখি হয় এবং প্রত্যেকের একই সংখ্যক পয়েন্ট থাকে, এর পাশাপাশি একই সংখ্যক গোল করা এবং হজম করা হয় এবং তাদের ম্যাচ শেষে স্কোর সমতায় থেকে, তবে তাদের অবস্থান পেনাল্টি শুট-আউটের মাধ্যমে নির্ধারিত হয়। (এই মানদণ্ডটি ব্যবহার করা হয় না, যদি দুটির বেশি দলের একই সংখ্যক পয়েন্ট থাকে।);
- গ্রুপ পর্বের সকল ম্যাচে উক্ত দলসমূহের অ্যাওয়ে জয়ের সংখ্যা;
- গ্রুপ পর্বের সকল ম্যাচে সর্বনিম্ন শাস্তিমূলক পয়েন্ট (লাল কার্ড = ৩ পয়েন্ট, হলুদ কার্ড = ১ পয়েন্ট, এক ম্যাচে দুটি হলুদ কার্ডের জন্য বহিষ্কার = ৩ পয়েন্ট, হলুদ কার্ডের পর সরাসরি লাল কার্ড = ৪ পয়েন্ট);
- সামগ্রিক র্যাঙ্কিংয়ে উচ্চতর অবস্থান।
টীকা
- ↑ যদি পয়েন্টে ত্রিমুখী সমতা হয়, তবে প্রথম তিনটি মানদণ্ডের প্রয়োগ কেবলমাত্র একটি দলের জন্য সমতা দূর করতে পারে, বাকি দুটি দল তখনও সমতায় থাকে। এই ক্ষেত্রে, সমতায় থাকা দুটি দলের জন্য টাইব্রেকিং পদ্ধতি শুরু থেকে পুনরায় শুরু করা হয়।
- ↑ এই মানদণ্ডটি কেবলমাত্র একটি সমতা ভাঙতে পারে যদি একটি পয়েন্ট কর্তন করা হয়, অন্যথায় একই গ্রুপের একাধিক দল পয়েন্টে সমতায় থেকে যায়, তবে তাদের জয়ের একটি ভিন্ন সংখ্যা রয়েছে।
গ্রুপ এ
[সম্পাদনা]অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ইতালি (H) | ৩ | ৩ | ০ | ০ | ৭ | ০ | +৭ | ৯ | নকআউট পর্বে উত্তীর্ণ |
২ | ওয়েলস | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৩ | ২ | +১ | ৪[ক] | |
৩ | সুইজারল্যান্ড | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৪ | ৫ | −১ | ৪[ক] | |
৪ | তুরস্ক | ৩ | ০ | ০ | ৩ | ১ | ৮ | −৭ | ০ |
ইতালি | ৩–০ | সুইজারল্যান্ড |
---|---|---|
|
প্রতিবেদন |
গ্রুপ বি
[সম্পাদনা]অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | বেলজিয়াম | ৩ | ৩ | ০ | ০ | ৭ | ১ | +৬ | ৯ | নকআউট পর্বে উত্তীর্ণ |
২ | ডেনমার্ক (H) | ৩ | ১ | ০ | ২ | ৫ | ৪ | +১ | ৩[ক] | |
৩ | ফিনল্যান্ড | ৩ | ১ | ০ | ২ | ১ | ৩ | −২ | ৩[ক] | |
৪ | রাশিয়া (H) | ৩ | ১ | ০ | ২ | ২ | ৭ | −৫ | ৩[ক] |
ফিনল্যান্ড | ০–১ | রাশিয়া |
---|---|---|
প্রতিবেদন |
|
ফিনল্যান্ড | ০–২ | বেলজিয়াম |
---|---|---|
প্রতিবেদন |
গ্রুপ সি
[সম্পাদনা]অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | নেদারল্যান্ডস (H) | ৩ | ৩ | ০ | ০ | ৮ | ২ | +৬ | ৯ | নকআউট পর্বে উত্তীর্ণ |
২ | অস্ট্রিয়া | ৩ | ২ | ০ | ১ | ৪ | ৩ | +১ | ৬ | |
৩ | ইউক্রেন | ৩ | ১ | ০ | ২ | ৪ | ৫ | −১ | ৩ | |
৪ | উত্তর মেসিডোনিয়া | ৩ | ০ | ০ | ৩ | ২ | ৮ | −৬ | ০ |
অস্ট্রিয়া | ৩–১ | উত্তর মেসিডোনিয়া |
---|---|---|
|
প্রতিবেদন |
|
নেদারল্যান্ডস | ৩–২ | ইউক্রেন |
---|---|---|
|
প্রতিবেদন |
|
ইউক্রেন | ২–১ | উত্তর মেসিডোনিয়া |
---|---|---|
|
প্রতিবেদন |
|
উত্তর মেসিডোনিয়া | ০–৩ | নেদারল্যান্ডস |
---|---|---|
প্রতিবেদন |
|
গ্রুপ ডি
[সম্পাদনা]অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ইংল্যান্ড (H) | ৩ | ২ | ১ | ০ | ২ | ০ | +২ | ৭ | নকআউট পর্বে উত্তীর্ণ |
২ | ক্রোয়েশিয়া | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৪ | ৩ | +১ | ৪[ক] | |
৩ | চেক প্রজাতন্ত্র | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৩ | ২ | +১ | ৪[ক] | |
৪ | স্কটল্যান্ড (H) | ৩ | ০ | ১ | ২ | ১ | ৫ | −৪ | ১ |
স্কটল্যান্ড | ০–২ | চেক প্রজাতন্ত্র |
---|---|---|
প্রতিবেদন |
|
গ্রুপ ই
[সম্পাদনা]অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | সুইডেন | ৩ | ২ | ১ | ০ | ৪ | ২ | +২ | ৭ | নকআউট পর্বে উত্তীর্ণ |
২ | স্পেন (H) | ৩ | ১ | ২ | ০ | ৬ | ১ | +৫ | ৫ | |
৩ | স্লোভাকিয়া | ৩ | ১ | ০ | ২ | ২ | ৭ | −৫ | ৩ | |
৪ | পোল্যান্ড | ৩ | ০ | ১ | ২ | ৪ | ৬ | −২ | ১ |
পোল্যান্ড | ১–২ | স্লোভাকিয়া |
---|---|---|
|
প্রতিবেদন |
|
সুইডেন | ১–০ | স্লোভাকিয়া |
---|---|---|
প্রতিবেদন |
সুইডেন | ৩–২ | পোল্যান্ড |
---|---|---|
প্রতিবেদন |
|
গ্রুপ এফ
[সম্পাদনা]অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ফ্রান্স | ৩ | ১ | ২ | ০ | ৪ | ৩ | +১ | ৫ | নকআউট পর্বে উত্তীর্ণ |
২ | জার্মানি (H) | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৬ | ৫ | +১ | ৪[ক] | |
৩ | পর্তুগাল | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৭ | ৬ | +১ | ৪[ক] | |
৪ | হাঙ্গেরি (H) | ৩ | ০ | ২ | ১ | ৩ | ৬ | −৩ | ২ |
৩য় স্থান অধিকারী দলের অবস্থান
[সম্পাদনা]অব | গ্রুপ | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | এফ | পর্তুগাল | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৭ | ৬ | +১ | ৪ | নকআউট পর্বে উত্তীর্ণ |
২ | ডি | চেক প্রজাতন্ত্র | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৩ | ২ | +১ | ৪ | |
৩ | এ | সুইজারল্যান্ড | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৪ | ৫ | −১ | ৪ | |
৪ | সি | ইউক্রেন | ৩ | ১ | ০ | ২ | ৪ | ৫ | −১ | ৩ | |
৫ | বি | ফিনল্যান্ড | ৩ | ১ | ০ | ২ | ১ | ৩ | −২ | ৩ | |
৬ | ই | স্লোভাকিয়া | ৩ | ১ | ০ | ২ | ২ | ৭ | −৫ | ৩ |
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) গোল পার্থক্য; ৩) স্বপক্ষে গোল; ৪) জয়; ৫) নিম্ন শাস্তিমূলক পয়েন্ট; ৬) সামগ্রিক র্যাঙ্কিংয়ে অবস্থান।
নকআউট পর্ব
[সম্পাদনা]নকআউট পর্বে, একটি ম্যাচের ফলাফল যদি পূর্ণ ৯০ মিনিট পর সমতায় থাকে তবে অতিরিক্ত সময়ের খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছিল (১৫ মিনিট করে দুই অর্ধে ৩০ মিনিট), যেখানে প্রতিটি দলের ষষ্ঠ খেলোয়াড় বদল করার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল।[৬৭] যদি অতিরিক্ত সময়ের পরেও খেলার ফলাফল সমতায় থাকে, তবে খেলার ফলাফল পেনাল্টি শুট-আউটের মাধ্যমে নির্ধারণ করা হয়েছিল।[১]
উয়েফা ইউরো ১৯৮৪-এর পর থেকে এই আসরের মতো তৃতীয় স্থানের কোন প্লে-অফ ম্যাচ নেই।
তৃতীয় স্থান অধিকারী দলগুলোর ম্যাচের সময়সূচী কোন চারটি তৃতীয় স্থান অধিকারী দল ১৬ দলের পর্বে উত্তীর্ণ হবে তার উপর নির্ভর করবে:[১]
গ্রুপ হতে উত্তীর্ণ তৃতীয় স্থান অধিকারী |
১বি বনাম |
১সি বনাম |
১ই বনাম |
১এফ বনাম | ||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
এ | বি | সি | ডি | ৩এ | ৩ডি | ৩বি | ৩সি | |||
এ | বি | সি | ই | ৩এ | ৩ই | ৩বি | ৩সি | |||
এ | বি | সি | এফ | ৩এ | ৩এফ | ৩বি | ৩সি | |||
এ | বি | ডি | ই | ৩ডি | ৩ই | ৩এ | ৩বি | |||
এ | বি | ডি | এফ | ৩ডি | ৩এফ | ৩এ | ৩বি | |||
এ | বি | ই | এফ | ৩ই | ৩এফ | ৩বি | ৩এ | |||
এ | সি | ডি | ই | ৩ই | ৩ডি | ৩সি | ৩এ | |||
এ | সি | ডি | এফ | ৩এফ | ৩ডি | ৩সি | ৩এ | |||
এ | সি | ই | এফ | ৩ই | ৩এফ | ৩সি | ৩এ | |||
এ | ডি | ই | এফ | ৩ই | ৩এফ | ৩ডি | ৩এ | |||
বি | সি | ডি | ই | ৩ই | ৩ডি | ৩বি | ৩সি | |||
বি | সি | ডি | এফ | ৩এফ | ৩ডি | ৩সি | ৩বি | |||
বি | সি | ই | এফ | ৩এফ | ৩ই | ৩সি | ৩বি | |||
বি | ডি | ই | এফ | ৩এফ | ৩ই | ৩ডি | ৩বি | |||
সি | ডি | ই | এফ | ৩এফ | ৩ই | ৩ডি | ৩সি |
নিম্নে তালিকাভুক্ত ম্যাচগুলোর সময় মধ্য ইউরোপীয় গ্রীষ্মকালীন সময় অনুযায়ী উল্লেখ করা হয়েছে (ইউটিসি+২)। যদি স্থানটি একটি ভিন্ন সময় অঞ্চলে অবস্থিত হয় তবে স্থানীয় সময়ও উল্লেখ করা হয়েছে।
বন্ধনী
[সম্পাদনা]১৬ দলের পর্ব | কোয়ার্টার-ফাইনাল | সেমি-ফাইনাল | ফাইনাল | |||||||||||
২৭ জুন ২০২১ – সেভিয়া | ||||||||||||||
বেলজিয়াম | ১ | |||||||||||||
২ জুলাই ২০২১ – মিউনিখ | ||||||||||||||
পর্তুগাল | ০ | |||||||||||||
বেলজিয়াম | ১ | |||||||||||||
২৬ জুন ২০২১ – লন্ডন | ||||||||||||||
ইতালি | ২ | |||||||||||||
ইতালি (অ.স.প.) | ২ | |||||||||||||
৬ জুলাই ২০২১ – লন্ডন | ||||||||||||||
অস্ট্রিয়া | ১ | |||||||||||||
ইতালি (পে.) | ১ (৪) | |||||||||||||
২৮ জুন ২০২১ – বুখারেস্ট | ||||||||||||||
স্পেন | ১ (২) | |||||||||||||
ফ্রান্স | ৩ (৪) | |||||||||||||
২ জুলাই ২০২১ – সেন্ট পিটার্সবার্গ | ||||||||||||||
সুইজারল্যান্ড (পে.) | ৩ (৫) | |||||||||||||
সুইজারল্যান্ড | ১ (১) | |||||||||||||
২৮ জুন ২০২১ – কোপেনহেগেন | ||||||||||||||
স্পেন (পে.) | ১ (৩) | |||||||||||||
ক্রোয়েশিয়া | ৩ | |||||||||||||
১১ জুলাই ২০২১ – লন্ডন | ||||||||||||||
স্পেন (অ.স.প.) | ৫ | |||||||||||||
ইতালি (পে.) | ১ (৩) | |||||||||||||
২৯ জুন ২০২১ – গ্লাসগো | ||||||||||||||
ইংল্যান্ড | ১ (২) | |||||||||||||
সুইডেন | ১ | |||||||||||||
৩ জুলাই ২০২১ – রোম | ||||||||||||||
ইউক্রেন (অ.স.প.) | ২ | |||||||||||||
ইউক্রেন | ০ | |||||||||||||
২৯ জুন ২০২১ – লন্ডন | ||||||||||||||
ইংল্যান্ড | ৪ | |||||||||||||
ইংল্যান্ড | ২ | |||||||||||||
৭ জুলাই ২০২১ – লন্ডন | ||||||||||||||
জার্মানি | ০ | |||||||||||||
ইংল্যান্ড (অ.স.প.) | ২ | |||||||||||||
২৭ জুন ২০২১ – বুদাপেস্ট | ||||||||||||||
ডেনমার্ক | ১ | |||||||||||||
নেদারল্যান্ডস | ০ | |||||||||||||
৩ জুলাই ২০২১ – বাকু | ||||||||||||||
চেক প্রজাতন্ত্র | ২ | |||||||||||||
চেক প্রজাতন্ত্র | ১ | |||||||||||||
২৬ জুন ২০২১ – আমস্টারডাম | ||||||||||||||
ডেনমার্ক | ২ | |||||||||||||
ওয়েলস | ০ | |||||||||||||
ডেনমার্ক | ৪ | |||||||||||||
১৬ দলের পর্ব
[সম্পাদনা]ক্রোয়েশিয়া | ৩–৫ (অ.স.প.) | স্পেন |
---|---|---|
প্রতিবেদন |
|
ফ্রান্স | ৩–৩ (অ.স.প.) | সুইজারল্যান্ড |
---|---|---|
প্রতিবেদন |
|
|
পেনাল্টি | ||
৪–৫ |
কোয়ার্টার-ফাইনাল
[সম্পাদনা]সুইজারল্যান্ড | ১–১ (অ.স.প.) | স্পেন |
---|---|---|
|
প্রতিবেদন | |
পেনাল্টি | ||
১–৩ |
ইউক্রেন | ০–৪ | ইংল্যান্ড |
---|---|---|
প্রতিবেদন |
|
সেমি-ফাইনাল
[সম্পাদনা]ফাইনাল
[সম্পাদনা]পরিসংখ্যান
[সম্পাদনা]গোলদাতা
[সম্পাদনা]এই প্রতিযোগিতায় ৮০ জন খেলোয়াড় ৫১টি ম্যাচে ১৪২টি গোল করেছেন (১১টি আত্মঘাতী গোলসহ), যা ম্যাচ প্রতি গড়ে ২.৭৮টি গোল।
৫টি গোল
৪টি গোল
৩টি গোল
২টি গোল
১টি গোল
- মার্কো আরনাউতোভিচ
- ক্রিস্টোফ বাউমগার্টনার
- মাইকেল গ্রেগোরিচ
- সাশা কালায়জিচ
- স্টেফান লাইনার
- কেভিন ডে ব্রুইন
- তমা মোনিয়ে
- লুকা মদরিচ
- মিস্লাভ ওরশিচ
- মারিও পাশালিচ
- নিকোলা ভ্লাশিচ
- তোমাশ হোলেশ
- মার্টিন ব্র্যাথওয়েট
- অ্যান্দ্রেয়াস ক্রিস্টেনসেন
- টমাস ডেলেনি
- জর্ডান হেন্ডারসন
- হ্যারি ম্যাগুয়ার
- লুক শ
- ইয়োয়েল পোহিয়ানপালো
- অঁতোয়ান গ্রিয়েজমান
- পল পগবা
- লেয়ন গোরেৎস্কা
- রবিন গোসেন্স
- অতিলা ফিয়োলা
- অন্দ্রাশ শাফের
- আদাম সলই
- নিকোলো বারেল্লা
- লেওনার্দো বোনুচ্চি
- ওয়াউট ওয়েখহোর্স্ট
- এজজান আলিয়স্কি
- গরান পানদেভ
- কারোল লিনেত্তি
- রাফায়েল গেরেইরো
- দিয়োগো জোতা
- আর্তেম জিউবা
- আলেকসেই মিরানচুক
- কলাম ম্যাকগ্রেগর
- মিলান স্ক্রিনিয়ার
- সেসার আসপিলিকুয়েতা
- এমেরিক লাপোর্ত
- মিকেল ওয়ারসাবাল
- ভিক্তর ক্লাসন
- ব্রেল এমবোলো
- মারিও গাভ্রানোভিচ
- ইরফান কাহভেজি
- আর্তেম দোভবিক
- অলেকসান্দ্র জিনচেঙ্কো
- কিফার মুর
- অ্যারন রামজি
- কনর রবার্টস
১টি আত্মঘাতী গোল
- সিমোন কেয়ার (ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে)
- লুকাশ রাডেৎস্কি (বেলজিয়ামের বিরুদ্ধে)
- মাটস হুমেলস (ফ্রান্সের বিরুদ্ধে)
- ভয়চেখ শ্চেসনি (স্লোভাকিয়ার বিরুদ্ধে)
- রুবেন দিয়াস (জার্মানির বিরুদ্ধে)
- রাফায়েল গেরেইরো (জার্মানির বিরুদ্ধে)
- মার্তিন দুব্রাভকা (স্পেনের বিরুদ্ধে)
- ইয়ুরাই কুৎস্কা (স্পেনের বিরুদ্ধে)
- পেদ্রি (ক্রোয়েশিয়ার বিরুদ্ধে)
- দেনিস জাকারিয়া (স্পেনের বিরুদ্ধে)
- মেরিহ দেমিরাল (ইতালির বিরুদ্ধে)
উৎস: উয়েফা[১৮৩]
পুরস্কার
[সম্পাদনা]উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপের এই আসর শেষে নিম্নলিখিত পুরস্কারগুলো প্রদান করা হয়েছে:
- সেরা খেলোয়াড়: জানলুইজি দন্নারুম্মা
- প্রথম গোলরক্ষক হিসেবে জানলুইজি দন্নারুম্মা এই পুরস্কারটি জয়লাভ করেছেন, যিনি উয়েফার প্রযুক্তিগত পর্যবেক্ষক দ্বারা এই পুরস্কারটি জয়লাভ করেছেন।[১৮৪]
- সেরা যুব খেলোয়াড়: পেদ্রি
- ১৯৯৮ সালের ১লা জানুয়ারি অথবা তার পরে জন্মগ্রহণকারী খেলোয়াড়দের জন্য উন্মুক্ত এই পুরস্কারটি উয়েফার প্রযুক্তিগত পর্যবেক্ষক দ্বারা পেদ্রিকে প্রদান করা হয়েছে।[১৮৫]
- শীর্ষ গোলদাতা: এই আসরের শীর্ষ গোলদাতা ক্রিস্তিয়ানো রোনালদোকে "আলিপে শীর্ষ গোলদাতা শিরোপা" প্রদান করা হয়েছে, যিনি পাঁচটি গোল এবং একটি অ্যাসিস্ট করেছেন।[১৮৬] এই আসরে ৫টি গোলের মাধ্যমে, ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো সর্বমোট ১৪টি গোল করে ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপের ইতিহাসে শীর্ষ গোলদাতায় পরিণত হয়েছেন।[১৮৭] নিম্নলিখিত মানদণ্ড ব্যবহার করে খেলোয়াড়দের অবস্থান নির্ধারণ করা হয়েছে: ১) গোল, ২) অ্যাসিস্ট, ৩) সবচেয়ে কম মিনিট খেলা, ৪) বাছাইপর্বে গোল।[১৮৮]
অবস্থান | খেলোয়াড় | গোল | অ্যাসিস্ট | মিনিট |
---|---|---|---|---|
১ | ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো | ৫ | ১ | ৩৬০ |
২ | পাত্রিক শিক | ৫ | ০ | ৪০৪ |
৩ | করিম বেনজেমা | ৪ | ০ | ৩৪৯ |
পুরস্কারের অর্থমূল্য
[সম্পাদনা]২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে পুরস্কারের অর্থমূল্য চূড়ান্ত করা হয়েছিল।[১৮৯] প্রত্যেক দল €৯.২৫ মিলিয়ন ইউরো উপার্জন করবে যেখানে বিজয়ী দল সর্বোচ্চ €৩৪ মিলিয়ন ইউরো উপার্জন করেছে।
অর্জন | পরিমাণ | দলের সংখ্যা |
---|---|---|
চূড়ান্ত প্রতিযোগিতা | €৯.২৫ মিলিয়ন | ২৪ |
গ্রুপ পর্ব | প্রত্যেক জয়ের জন্য €১.৫ মিলিয়ন প্রত্যেক ড্রয়ের জন্য €৭৫০,০০০ |
২৩ |
১৬ দলের পর্ব | €২ মিলিয়ন | ১৬ |
কোয়ার্টার-ফাইনাল | €৩.২৫ মিলিয়ন | ৮ |
সেমি-ফাইনাল | €৫ মিলিয়ন | ৪ |
রানার-আপ | €৭ মিলিয়ন | ১ |
বিজয়ী | €১০ মিলিয়ন | ১ |
অবস্থান | দল | ইউরো (মিলিয়ন) |
---|---|---|
১ | ইতালি | ৩৪ |
২ | ইংল্যান্ড | ৩০.২৫ |
৩ | স্পেন | ২২.৫০ |
৪ | ডেনমার্ক | ২১ |
৫ | বেলজিয়াম | ১৯ |
৬ | চেক প্রজাতন্ত্র সুইজারল্যান্ড |
১৬.৭৫ |
৮ | ইউক্রেন | ১৬ |
৯ | নেদারল্যান্ডস | ১৫.৭৫ |
১০ | সুইডেন | ১৫ |
১১ | অস্ট্রিয়া ফ্রান্স |
১৪.২৫ |
১৩ | পর্তুগাল ক্রোয়েশিয়া জার্মানি ওয়েলস |
১৩.৫০ |
১৭ | ফিনল্যান্ড স্লোভাকিয়া রাশিয়া হাঙ্গেরি |
১০.৭৫ |
২১ | পোল্যান্ড স্কটল্যান্ড |
১০ |
২৩ | তুরস্ক উত্তর মেসিডোনিয়া |
৯.২৫ |
শৃঙ্খলা
[সম্পাদনা]নিম্নলিখিত অপরাধের জন্য একজন খেলোয়াড়কে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরবর্তী ম্যাচের জন্য বরখাস্ত করা হয়:[১]
- একটি লাল কার্ড গ্রহণ (গুরুতর অপরাধের জন্য লাল কার্ডের ফলের বরখাস্তের মেয়াদ বাড়ানো যেতে পারে)।
- দুটি ভিন্ন ম্যাচে দুটি হলুদ কার্ড পাওয়া; কোয়ার্টার-ফাইনাল শেষ হওয়ার পর হলুদ কার্ডের মেয়াদ শেষ হবে (হলুদ কার্ডের বরখাস্তের ভবিষ্যতের অন্য আন্তর্জাতিক ম্যাচের কার্ড গণনা করা হয় না)।
এই আসরের চূড়ান্ত পর্বের ম্যাচগুলোর জন্য যে সকল খেলোয়াড় বরখাস্ত হয়েছে তা নিম্নে উল্লেখ করা হয়েছে:[১৯০]
খেলোয়াড় | অপরাধ | বরখাস্ত |
---|---|---|
জেগজ ক্রিখোভিয়াক | ২০২১ সালের ১৪ই জুন তারিখে স্লোভাকিয়ার বিরুদ্ধে গ্রুপ ই-এর ম্যাচে | গ্রুপ ই বনাম স্পেন (১৯ জুন ২০২১) |
মার্কো আরনাউতোভিচ | ২০২১ সালের ১৩ই জুন তারিখে উত্তর মেসিডোনিয়ার বিরুদ্ধে গ্রুপ সি-এর ম্যাচে অন্য এক খেলোয়াড়কে অপমান[১৯১] |
গ্রুপ সি বনাম নেদারল্যান্ডস (১৭ জুন ২০২১) |
ইথান আম্পাডু | ২০২১ সালের ২০শে জুন তারিখে ইতালির বিরুদ্ধে গ্রুপ এ-এর ম্যাচে | ১৬ দলের পর্ব বনাম ডেনমার্ক (২৬ জুন ২০২১) |
হাকান চালহানোয়লু | ২০২১ সালের ১৬ই জুন তারিখে ওয়েলসের বিরুদ্ধে গ্রুপ এ-এর ম্যাচে ২০২১ সালের ২০শে জুন তারিখে সুইজারল্যান্ডের বিরুদ্ধে গ্রুপ এ-এর ম্যাচে |
এই আসর হতে বিদায় |
চায়লার সোয়ুনজু | ২০২১ সালের ১১ই জুন তারিখে ইতালির বিরুদ্ধে গ্রুপ এ-এর ম্যাচে ২০২১ সালের ২০শে জুন তারিখে সুইজারল্যান্ডের বিরুদ্ধে গ্রুপ এ-এর ম্যাচে |
এই আসর হতে বিদায় |
এজজান আলিয়স্কি | ২০২১ সালের ১৩ই জুন তারিখে অস্ট্রিয়ার বিরুদ্ধে গ্রুপ সি-এর ম্যাচে ২০২১ সালের ২১শে জুন তারিখে নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে গ্রুপ সি-এর ম্যাচে |
এই আসর হতে বিদায় |
দেয়ান লোভরেন | ২০২১ সালের ১৮ই জুন তারিখে চেক প্রজাতন্ত্রের বিরুদ্ধে গ্রুপ ডি-এর ম্যাচে ২০২১ সালের ২২শে জুন তারিখে স্কটল্যান্ডের বিরুদ্ধে গ্রুপ ডি-এর ম্যাচে |
১৬ দলের পর্ব বনাম স্পেন (২৮ জুন ২০২১) |
ইয়ান বোরিল | ২০২১ সালের ১৮ই জুন তারিখে ক্রোয়েশিয়ার বিরুদ্ধে গ্রুপ ডি-এর ম্যাচে ২০২১ সালের ২২শে জুন তারিখে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে গ্রুপ ডি-এর ম্যাচে |
১৬ দলের পর্ব বনাম নেদারল্যান্ডস (২৭ জুন ২০২১) |
অন্দ্রেই দুদা | ২০২১ সালের ১৮ই জুন তারিখে সুইডেনের বিরুদ্ধে গ্রুপ ই-এর ম্যাচে ২০২১ সালের ২৩শে জুন তারিখে স্পেনের বিরুদ্ধে গ্রুপ ই-এর ম্যাচে |
এই আসর হতে বিদায় |
এন্দ্রে বোতকা | ২০২১ সালের ১৯ই জুন তারিখে ফ্রান্সের বিরুদ্ধে গ্রুপ এফ-এর ম্যাচে ২০২১ সালের ২৩শে জুন তারিখে জার্মানির বিরুদ্ধে গ্রুপ এফ-এর ম্যাচে |
এই আসর হতে বিদায় |
কিফার মুর | ২০২১ সালের ১২ই জুন তারিখে সুইজারল্যান্ডের বিরুদ্ধে গ্রুপ এ-এর ম্যাচে ২০২১ সালের ২৬শে জুন তারিখে ডেনমার্কের বিরুদ্ধে ১৬ দলের পর্বে ম্যাচে |
এই আসর হতে বিদায় |
হ্যারি উইলসন | ২০২১ সালের ২৬শে জুন তারিখে ডেনমার্কের বিরুদ্ধে ১৬ দলের পর্বে ম্যাচে | এই আসরের পর নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে |
মাটেইস ডে লিখট | ২০২১ সালের ২৭শে জুন তারিখে চেক প্রজাতন্ত্রের বিরুদ্ধে ১৬ দলের পর্বে ম্যাচে | এই আসরের পর নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে |
মার্ৎসেলো ব্রোজোভিচ | ২০২১ সালের ১৩ই জুন তারিখে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে গ্রুপ ডি-এর ম্যাচে ২০২১ সালের ২৮শে জুন তারিখে স্পেনের বিরুদ্ধে ১৬ দলের পর্বে ম্যাচে |
এই আসর হতে বিদায় |
গ্রানিত জাকা | ২০২১ সালের ২০শে জুন তারিখে তুরস্কের বিরুদ্ধে গ্রুপ এ-এর ম্যাচে ২০২১ সালের ২৮শে জুন তারিখে ফ্রান্সের বিরুদ্ধে ১৬ দলের পর্বে ম্যাচে |
কোয়ার্টার-ফাইনাল বনাম স্পেন (২ জুলাই ২০২১) |
বঁজামাঁ পাভার | ২০২১ সালের ১৯শে জুন তারিখে হাঙ্গেরির বিরুদ্ধে গ্রুপ এফ-এর ম্যাচে ২০২১ সালের ২৮শে জুন তারিখে সুইজারল্যান্ডের বিরুদ্ধে ১৬ দলের পর্বে ম্যাচে |
এই আসর হতে বিদায় |
মাটিয়াস গিন্টার | ২০২১ সালের ১৯শে জুন তারিখে পর্তুগালের বিরুদ্ধে গ্রুপ এফ-এর ম্যাচে ২০২১ সালের ২৯শে জুন তারিখে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ১৬ দলের পর্বে ম্যাচে |
এই আসর হতে বিদায় |
মার্কুস দানিয়েলসন | ২০২১ সালের ২৯শে জুন তারিখে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে ১৬ দলের পর্বে ম্যাচে | এই আসরের পর নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে |
রেমো ফ্রয়লার | ২০২১ সালের ২রা জুলাই তারিখে স্পেনের বিরুদ্ধে ১৬ দলের পর্বে ম্যাচে | এই আসরের পর নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে |
মারিও গাভ্রানোভিচ | ২০২১ সালের ১৬ই জুন তারিখে ইতালির বিরুদ্ধে গ্রুপ এ-এর ম্যাচে ২০২১ সালের ২রা জুলাই তারিখে স্পেনের বিরুদ্ধে ১৬ দলের পর্বে ম্যাচে |
এই আসর হতে বিদায় |
বিপণন
[সম্পাদনা]লোগো এবং স্লোগান
[সম্পাদনা]২০১৬ সালের ২১শে সেপ্টেম্বর তারিখে লন্ডনের সিটি হলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানের সময় এই আসরের আনুষ্ঠানিক লোগো উন্মোচন করা হয়েছে। লোগোটিতে অঁরি দেলোনে শিরোপা প্রদর্শিত হয়েছে, যেখানে একটি সেতুতে ভক্তদের উদ্যাপন লক্ষ্য করা যায়; উয়েফার মতে, ফুটবল কীভাবে মানুষকে সংযুক্ত করে এবং একীভূত করে এই লোগোটি তা-ই প্রতিনিধিত্ব করে।[১৯২][১৯৩] এই আসরের আনুষ্ঠানিক স্লোগান হচ্ছে "লাইভ ইট, ফর রিয়াল" (ইংরেজি: Live It. For Real, অনুবাদ 'সত্যিকার অর্থে জীবন উপভোগ কর'। এই স্লোগানটি ইউরোপজুড়ে স্টেডিয়ামে সরাসরি ম্যাচগুলো দেখতে উৎসাহিত ভক্তদের জন্য তৈরি করা হয়েছে।[১৯৪]
প্রতিটি স্বতন্ত্র আয়োজক শহরের নিজস্ব অনন্য লোগোও রয়েছে। আয়তাকার লোগোতে উপরে "উয়েফা ইউরো ২০২০" লেখা, নিচে "আয়োজক শহর" পাঠ্যের উপরে শহরের নাম (সব উপরের ক্ষেত্রে), বাম দিকে এই আসরের মূল লোগো এবং ডানদিকে একটি স্থানীয় সেতু রয়েছে। প্রতিটি লোগো ইংরেজিতে (প্রযোজ্য হলে স্থানীয় ভাষার বৈচিত্র্যসহ) বিদ্যমান। লোগোগুলো ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বর মাস থেকে ২০১৭ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত উন্মোচন করা হয়েছিল।
আয়োজক শহর | তারিখ | সেতু | অন্যান্য ভাষা | সূত্র |
---|---|---|---|---|
লন্ডন | ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৬[ক] | টাওয়ার সেতু | — | [১৯৩] |
রোম | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৬ | পোন্তে সান্তাঙ্গেলো | ইতালীয় | [১৯৫] |
বাকু | ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৬ | বাকু ক্যাবল-স্টেয়েড ব্রিজ | আজারবাইজানি | [১৯৬] |
বুখারেস্ট | ১৬ অক্টোবর ২০১৬ | বাসারাব ওভারপাস | রোমানীয় | [১৯৭] |
গ্লাসগো | ২৫ অক্টোবর ২০১৬ | ক্লাইড আর্ক | — | [১৯৮] |
মিউনিখ | ২৭ অক্টোবর ২০১৬ | ভিটেলসবাখারব্রুকে | জার্মান | [১৯৯] |
কোপেনহেগেন | ১ নভেম্বর ২০১৬ | সার্কেল ব্রিজ | ডেনীয় | [২০০] |
বুদাপেস্ট | ১৬ নভেম্বর ২০১৬ | শেচেনয়ি চেন ব্রিজ | হাঙ্গেরীয় | [২০১] |
আমস্টারডাম | ১৬ ডিসেম্বর ২০১৬ | মাগেরে ব্রুজ | ওলন্দাজ | [২০২] |
সেন্ট পিটার্সবার্গ | ১৯ জানুয়ারি ২০১৭ | প্যালেস ব্রিজ | রুশ | [২০৩] |
সেভিয়া | — | আলামিয়ো ব্রিজ | স্পেনীয় | [২০৪] |
- ↑ মূল লোগো উন্মোচন অনুষ্ঠানের অংশ হিসেবে।
আয়োজক শহর | তারিখ | সেতু | অন্যান্য ভাষা | সূত্র |
---|---|---|---|---|
ডাবলিন | ২৪ নভেম্বর ২০১৬ | স্যামুয়েল বেকেট ব্রিজ | আইরিশ | [২০৫] |
ব্রাসেল্স | ১৪ ডিসেম্বর ২০১৬ | পন্ট সোবিয়েস্কি | ওলন্দাজ এবং ফরাসি | [২০৬] |
বিলবাও | ১৫ ডিসেম্বর ২০১৬ | সান আন্তোন ব্রিজ | স্পেনীয় | [২০৭] |
বল
[সম্পাদনা]২০১৯ সালের ৬ই নভেম্বর তারিখে উয়েফা এক ঘোষণায় জানিয়েছিল যে, আডিডাসের ইউনিফোরিয়াকে এই আসরের আনুষ্ঠানিক ম্যাচ বল হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। প্রধানত সাদা, বল নীল, নিয়ন এবং গোলাপী ডোরার সাথে কালো রেখা বিশিষ্ট। এই নামটি "ঐক্য" এবং "উচ্ছ্বাস"-এর একটি পোর্টম্যান্টো থেকে উদ্ভূত।[২০৮]
মাসকট
[সম্পাদনা]এই আসরের আনুষ্ঠানিক মাসকটের নাম হচ্ছে স্কিলজি, যা ২০১৯ সালের ২৪শে মার্চ তারিখে উন্মোচন করা হয়েছিল। এই চরিত্রটি ফ্রিস্টাইল ফুটবল, স্ট্রিট ফুটবল এবং পান্না সংস্কৃতি দ্বারা অনুপ্রাণিত।[২০৯]
গান
[সম্পাদনা]২০১৯ সালের ১৯শে অক্টোবর তারিখে ওলন্দাজ ডিজে এবং রেকর্ড প্রযোজক মার্টিন গ্যারিক্সকে এই আসরের আনুষ্ঠানিক সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।[২১০] তিনি এই আসরের আনুষ্ঠানিক গান তৈরির পাশাপাশি ম্যাচ পূর্ববর্তী ওয়াকআউট সঙ্গীত এবং টেলিভিশন সম্প্রচার সঙ্গীত প্রযোজনা করবেন। রোমের স্তাদিও অলিম্পিকোয় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এই আসরের গানটি প্রথম সম্পূর্ণভাবে পরিবেশিত হয়েছে।[২১১] "উই আর দ্য পিপল" গানটিতে আইরিশ রক ব্যান্ড ইউটুর বোনো এবং দ্য এজ রয়েছেন। এই গানটি ২০২১ সালের ১৪ই মে তারিখে মুক্তি পেয়েছে।[২১২][২১৩]
ভিডিও গেম
[সম্পাদনা]২০২০ সালের জুন মাসে, এই আসরের ভিডিও গেমটি কোনামি ইফুটবল পিইএস ২০২০ বিনামূল্যে ডিএলসি হিসেবে প্রকাশ করেছিল এবং উন্মোচনের দিন ২০২১ মৌসুমের হালনাগাদ প্রকাশ করেছে। এটিতে আনুষ্ঠানিকভাবে লাইসেন্সপ্রাপ্ত ৫৫টি উয়েফা দলের জন্য আনুষ্ঠানিক পোশাক এবং খেলোয়াড়ের নাম অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। হালনাগাদে এই আসরের ১১টি মাঠের ৫টি এবং আনুষ্ঠানিক ম্যাচ বল অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।[২১৪][২১৫]
পৃষ্ঠপোষক
[সম্পাদনা]নিম্নে এই আসরের বৈশ্বিক পৃষ্ঠপোষকগুলো উল্লেখ করা হয়েছে:
সম্প্রচার
[সম্পাদনা]ইন্টারন্যাশনাল ব্রডকাস্ট সেন্টার (আইবিসি) নেদারল্যান্ডসের ভিয়ফহইজেনের এক্সপো হারলেমারমেরে অবস্থিত ছিল।[২২৮]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ "Regulations of the UEFA European Football Championship 2018–20" (PDF)। UEFA.com। Union of European Football Associations। ৯ মার্চ ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মার্চ ২০১৮।
- ↑ ক খ "UEFA postpones EURO 2020 by 12 months"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ১৭ মার্চ ২০২০। ১৭ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মার্চ ২০২০।
- ↑ ক খ "Executive Committee approves guidelines on eligibility for participation in UEFA competitions"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ২৩ এপ্রিল ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৩ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ Samuel, Martin (২৪ মে ২০১৩)। "Martin Samuel meets Michel Platini – read the FULL transcript from Sportsmail's exclusive interview with UEFA's president"। Daily Mail। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মে ২০১৩।
- ↑ ক খ গ ঘ "EURO 2020 to open in Rome, more London games, venues paired"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ৭ ডিসেম্বর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ "Change of venues for some UEFA EURO 2020 matches announced"। UEFA। ২৩ এপ্রিল ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৩ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ ক খ "VAR to be introduced in 2019/20 UEFA Champions League"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮।
- ↑ Hytner, David (২০২১-০৭-১১)। "Italy crush England's dreams after winning Euro 2020 on penalties"। the Guardian। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৭-১২।
- ↑ "Italy Wins Euro 2020, Leaving England in Stunned Silence"। The New York Times। ২০২১-০৭-১১। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৭-১২।
- ↑ Ripley, Dan (২০২১-০৭-১১)। "England 1-1 Italy - Euro 2020 RESULT: Italy win on peanlties"। Daily Mail Online। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৭-১২।
- ↑ "TFF Başkanı'ndan Açıklama" [TFF President Announcement] (Turkish ভাষায়)। Turkish Football Federation। ১৭ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ "Scotland and Wales FAs may look to Ireland to aid Euro 2020 bid"। RTÉ Sport। RTÉ। ১৫ মে ২০১২।
- ↑ "Haalt België Euro 2020 of WK −20 binnen?" [Can Belgium host Euro 2020 or the U-20 World Cup]। belgiumsoccer.be (Dutch ভাষায়)। ১২ এপ্রিল ২০১০। ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জানুয়ারি ২০১২।
- ↑ "Drei Länder für eine Fußball-EM" [Three countries for one European Championship]। dw.de (German ভাষায়)। Deutsche Welle। ৮ জুলাই ২০১০।
- ↑ "Bulgaria confirma: vrea sa organizeze EURO 2020 impreuna cu Romania" [Bulgaria confirms: it wants to host Euro 2020 with Romania]। HotNews.ro (Romanian ভাষায়)। ১৯ নভেম্বর ২০০৭।
- ↑ "Niersbach: EM-Bewerbung wäre "reizvoll"" [Niersbach: Euro hosting would be "attractive"]। FIFA.com (German ভাষায়)। FIFA। ৪ মার্চ ২০১২। ৪ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুন ২০২০।
- ↑ "România şi Ungaria vor să organizeze Euro 2020 sau 2024" [Romania and Hungary will host Euro 2020 or 2024]। România Liberă (Romanian ভাষায়)। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১০। ২২ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুন ২০২০।
- ↑ "KNVB richt zich nu op binnenhalen EK 2020" [KNVB now focusing on winning Euro 2020]। NU.nl (Dutch ভাষায়)। ১০ মার্চ ২০১১।
- ↑ "Michel Platini says Euro 2020 could be spread across continent"। BBC Sport। British Broadcasting Corporation। ৩০ জুন ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুন ২০১২।
- ↑ "A EURO for Europe"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ৬ ডিসেম্বর ২০১২।
- ↑ "European Championship: Uefa to hold 2020 finals across continent"। BBC Sport। ৬ ডিসেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১২।
- ↑ "'EURO for Europe' means shared opportunity"। UEFA। ৬ ডিসেম্বর ২০১২।
- ↑ "Euro 2020 to be hosted across Europe, Uefa announces"। The Guardian। ৬ ডিসেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১২।
- ↑ "Euro 2020: Michel Platini's plan polarises opinion"। BBC Sport। ৭ ডিসেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১২।
- ↑ "Michel Platini's Euro 2020 roadshow may be coming to a city near you"। The Guardian। ৬ ডিসেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১২।
- ↑ "19 bids received for UEFA EURO 2020"। UEFA। ২৬ এপ্রিল ২০১৪।
- ↑ "Euro 2020: Wembley to host seven matches after Brussels loses right to host games"। BBC Sport। ৭ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ "London to host UEFA EURO 2020 final"। UEFA.org। ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪। ১৬ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুন ২০২০।
- ↑ Homewood, Brian (২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০)। "UEFA says monitoring coronavirus, not yet clear if any impact on Euro 2020"। Associated Press। Rome। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ MacInnes, Paul (৩ মার্চ ২০২০)। "Uefa's Ceferin warns against fixating on 'dark scenarios' over coronavirus threat"। The Guardian। Amsterdam। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০২০।
- ↑ "Coronavirus: How the virus has impacted sporting events around the world"। BBC। ১২ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০২০।
- ↑ "UEFA calls meeting of European Football Stakeholders"। UEFA। ১২ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০২০।
- ↑ "Resolution of the European football family on a coordinated response to the impact of the COVID-19 on competitions"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ১৭ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মার্চ ২০২০।
- ↑ "Bureau of the FIFA Council decisions concerning impact of COVID-19"। FIFA.com। Fédération Internationale de Football Association। ১৮ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০২০।
- ↑ ক খ McKay, Gabriel (১৫ মে ২০২০)। "Alexander Ceferin makes Euro 2020 admission as Hampden put on red alert over hosting duties"। Daily Record। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মে ২০২০।
- ↑ "UEFA Executive Committee agenda for June meeting"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ১১ জুন ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুন ২০২০।
- ↑ "UEFA competitions to resume in August"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ১৭ জুন ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০২০।
- ↑ "Venues confirmed for EURO 2020"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ১৭ জুন ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০২০।
- ↑ "Fewer hosts for Euro 2020 an option: UEFA president"। Reuters। ১৬ অক্টোবর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ "Uefa says it has no plans to change format of Euro 2020"। The Irish Times। ৪ নভেম্বর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০২১।
- ↑ "UEFA legt Zuschauerzahlen für EURO 2021 früh fest" [UEFA sets early crowd figures for Euro 2021]। Sportschau (জার্মান ভাষায়)। ARD। ২৭ নভেম্বর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০২১।
- ↑ Cooney, Gavin (২৬ ডিসেম্বর ২০২০)। "FAI to present Uefa with range of Aviva capacity scenarios in hope to hold on to Dublin's Euro 2020 games"। The42.ie। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০২১।
- ↑ "Temporary suspension of UEFA matches in Armenia and Azerbaijan"। UEFA। ২০ অক্টোবর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ Dunbar, Graham (২০ অক্টোবর ২০২০)। "Euro 2020 not at risk from UEFA block on Azerbaijan hosting"। Associated Press। Geneva। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ "Tirana to host first UEFA Europa Conference League final"। UEFA। ৩ ডিসেম্বর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৩ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ "Predsednik UEFA žali što Srbije nema na EP: Čeferin otkrio zbog čega se pribojavao baraža sa Škotskom i zašto regionalna ex Yu liga nije realna" [UEFA president regrets that Serbia is not at the European Championship: Čeferin revealed why he was afraid of the play-off with Scotland and why the regional ex-Yugoslav league is not realistic]। 24sedam.rs। Informer। ৩১ ডিসেম্বর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০২১।
- ↑ Evans, Simon (১১ জানুয়ারি ২০২১)। "Fate of Euro 2020 tournament hangs on vaccine efforts"। Reuters। Manchester। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০২১।
- ↑ "UEFA meets EURO 2020 hosts"। UEFA। ২৭ জানুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারি ২০২১।
- ↑ Cooney, Gavin (৩ মার্চ ২০২১)। "Uefa set 7 April deadline as doubts grow over Dublin's ability to host Euro 2020 games"। The42.ie। সংগ্রহের তারিখ ২ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ "Euro 2020: Host nations announce positions on fans"। BBC Sport। ৮ এপ্রিল ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৯ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ "Top Swiss expert on global pandemic appointed as UEFA EURO 2020 medical advisor"। UEFA। ২৮ জানুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জানুয়ারি ২০২১।
- ↑ Dalleres, Frank (১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১)। "Uefa snubs Israeli offer to stage Euro 2020 matches and reaffirms commitment to 12 host nations"। City A.M.। সংগ্রহের তারিখ ১৬ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ Pearson, Matt; Crane, Jonathan (১৭ মার্চ ২০২১)। "Euro 2020: Will there be fans in stadiums?"। Deutsche Welle। সংগ্রহের তারিখ ২ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ "England ready for more Euro games and we want 2030 World Cup — Boris Johnson"। The Athletic। ২ মার্চ ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৬ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ ক খ "Eight UEFA EURO 2020 hosts confirm matches with spectators"। UEFA। ৯ এপ্রিল ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৯ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ ক খ "Rome confirms fans for UEFA EURO 2020"। UEFA। ১৪ এপ্রিল ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৪ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ "Decision on remaining EURO 2020 venues to be made on 23 April"। UEFA। ১৯ এপ্রিল ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৯ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ Kilpatrick, Dan (৭ এপ্রিল ২০২১)। "Euro 2020 host nations set to submit their plans for fans"। Evening Standard। সংগ্রহের তারিখ ৭ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ "Statement from FAI re EURO 2020 submission"। Football Association of Ireland। ৭ এপ্রিল ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৩ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ "UEFA moves EURO 2020 games from Dublin"। Football Association of Ireland। ২৩ এপ্রিল ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৩ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ "FAI Chief Executive Jonathan Hill reacts to UEFA EURO 2020 decision"। Football Association of Ireland। ২৩ এপ্রিল ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৩ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ "La RFEF ve inviable que haya público en Bilbao debido a las condiciones sanitarias establecidas por el Gobierno vasco" [The RFEF considers it unfeasible for the public to be present in Bilbao due to the sanitary conditions established by the Basque Government.]। Royal Spanish Football Federation (স্পেনীয় ভাষায়)। ৭ এপ্রিল ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৩ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ "Euro 2020: Declaración institucional de la "Sede Bilbao"" [Euro 2020: Institutional declaration of the "Bilbao Headquarters"]। Bilbao City Council (স্পেনীয় ভাষায়)। ২১ এপ্রিল ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৩ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ "Regierung: Keine Garantie für EM mit Zuschauern in München" [Government: No guarantee for European Championship with spectators in Munich]। T-Online (জার্মান ভাষায়)। Nyon। ২৩ এপ্রিল ২০২১। ১১ জুন ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ "Ceferin relativiert: "Behörden entscheiden" über Zuschauer bei EM" [Čeferin relativises: "Authorities decide" on spectators at European Championship]। Sportschau (জার্মান ভাষায়)। ২৫ এপ্রিল ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৮ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ "Zuschauer bei EM-Spielen in München? UEFA-Boss Aleksander Ceferin bezieht Stellung" [Spectators at European Championship matches in Munich? UEFA boss Aleksander Ceferin takes a stand]। Sportbuzzer (জার্মান ভাষায়)। ২৫ এপ্রিল ২০২১। ১১ জুন ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ ক খ "Five substitutions allowed at UEFA EURO 2020 and 2021 UEFA Nations League Finals"। UEFA। ৩১ মার্চ ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মার্চ ২০২১।
- ↑ "Temporary amendment to Law 3" (পিডিএফ)। International Football Association Board। Zürich। ৮ মে ২০২০। ৩০ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মার্চ ২০২১।
- ↑ "Five-substitute option extended into 2021 in response to COVID-19 pandemic"। International Football Association Board। ১৫ জুলাই ২০২০। ৯ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মার্চ ২০২১।
- ↑ "UEFA 'considering' allowing expanded squads for Euro 2020"। France 24। Lausanne। Agence France-Presse। ১ এপ্রিল ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৯ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ "Euro 2020: Teams permitted to select 26-player squads"। BBC Sport। ২৭ এপ্রিল ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৭ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ ক খ গ ঘ "UEFA EURO 2020 squad lists increased to 26 players"। UEFA। ৪ মে ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০২১।
- ↑ "Special rules applicable to the EURO 2020 final tournament due to COVID-19" (পিডিএফ)। UEFA। ৪ মে ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০২১।
- ↑ "UEFA Euro 2020 Tournament Requirements" (পিডিএফ)। UEFA.com।
- ↑ "Bids for Euro 2020 due today; tournament to be held all across Europe"। NBC Sports। ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Dublin to stage European Qualifiers draw on 2 December 2018"। UEFA.com। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ ক খ "UEFA Nations League: all you need to know"। UEFA.com। ২৭ মার্চ ২০১৪।
- ↑ "UEFA Nations League receives associations' green light"। UEFA। ২৭ মার্চ ২০১৪।
- ↑ "UEFA Nations League/UEFA EURO 2020 qualifying" (পিডিএফ)। UEFA.com।
- ↑ ক খ "UEFA Nations League format and schedule confirmed"। UEFA। ৪ ডিসেম্বর ২০১৪।
- ↑ "Italy 9–1 Armenia: Roberto Mancini's side end qualifying on a high"। BBC Sport। ১৮ নভেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Belgium 6–1 Cyprus: Roberto Martinez's side end qualifying with perfect record"। BBC Sport। ১৯ নভেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "UEFA EURO 2020: who has qualified for the final tournament?"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ১৯ নভেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Finland qualify for Euro 2020 and first major tournament"। BBC Sport। ১৫ নভেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৫ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Georgia 0–1 North Macedonia: Visitors qualify for first major tournament"। BBC Sport। ১২ নভেম্বর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১২ নভেম্বর ২০২০।
- ↑ Watt, Martin (১২ নভেম্বর ২০২০)। "Serbia 1–1 Scotland: Visitors win 5–4 on penalties to end 23-year finals wait"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ১২ নভেম্বর ২০২০।
- ↑ "Euro 2020 qualifier: Davis misses penalty as NI draw with Netherlands in Belfast"। BBC Sport। ১৬ নভেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৮ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Republic of Ireland 1–1 Denmark: Irish fall short despite late equaliser"। BBC Sport। ১৮ নভেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৮ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Große Europa-Party im Prater: Österreich bucht das EM-Ticket" [Big European party in the Prater: Austria books the European Championship ticket]। Kurier (German ভাষায়)। ১৬ নভেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ Dean, Sam (১৯ নভেম্বর ২০১৯)। "Aaron Ramsey-inspired Wales secure Euro 2020 qualification with victory over Hungary"। The Daily Telegraph। সংগ্রহের তারিখ ২০ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ Kaperonis, Sarantos (২৭ নভেম্বর ২০১৯)। "How close were Greece to Euro 2020?"। AGONAsport। ১১ জুন ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ Stokkermans, Karel (১৫ অক্টোবর ২০২০)। "European Championship 2016"। RSSSF। সংগ্রহের তারিখ ১২ নভেম্বর ২০২০।
- ↑ ক খ "EURO 2020 play-offs: semi-final round-up"। UEFA। ৮ অক্টোবর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৯ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ ক খ "UEFA EURO 2020 final tournament draw: All you need to know"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৩ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Wembley to stage UEFA EURO 2020 final"। UEFA.com। ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪।
- ↑ "UEFA Executive Committee agenda for Nyon meeting"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ২৮ নভেম্বর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ ক খ "European Qualifiers 2018–20 – Play-off Draw Procedure" (পিডিএফ)। UEFA.com। Union of European Football Associations। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ "UEFA EURO 2020: all you need to know"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ ক খ গ "European Qualifiers 2018–20 – Play-off Draw Procedure" (পিডিএফ)। UEFA.com। Union of European Football Associations। ২১ নভেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Aantal fans in stadion bij Euro 2020 in Amsterdam omhoog bijgesteld" [Number of fans in stadium Amsterdam at Euro 2020 increased]। Royal Dutch Football Association (ওলন্দাজ ভাষায়)। ১ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুন ২০২১।
- ↑ "AVRO-2020: Bakıda keçiriləcək oyunlarla bağlı məlumat" [Euro 2020: Information on the matches to be held in Baku]। Association of Football Federations of Azerbaijan (আজারবাইজানী ভাষায়)। ৮ এপ্রিল ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৯ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ "Comunicat de Presă: Meciurile organizate pe teritoriul României în cadrul Turneului Final al Campionatului European de Fotbal EURO 2020 se vor defășura cu spectatori în tribune" [Press Release: The matches organized on the Romanian territory within the final tournament of the 2020 UEFA European Football Championship will take place with spectators in the stands]। Ministry of Youth and Sport (রোমানীয় ভাষায়)। ৬ এপ্রিল ২০২১। ১১ জুন ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ "Event guide Copenhagen"। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০২১।
- ↑ "Scottish FA submit spectator options to UEFA"। Scottish Football Association। ৭ এপ্রিল ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৯ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ "Grünes Licht: EM-Spiele in München vor rund 14.000 Zuschauern" [Green light: EC-matches in Munich in front of 14.000 spectators]। kicker.de (জার্মান ভাষায়)। ৪ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুন ২০২১।
- ↑ "Via libera del Governo alla presenza di pubblico. Gravina esulta: "Dall'Esecutivo un messaggio di grande fiducia"" [Government's go-ahead for public attendance. Gravina rejoices: "A message of great confidence from the authorities"]। Italian Football Federation (ইতালীয় ভাষায়)। ১৩ এপ্রিল ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৪ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ "Thirteen cities to host UEFA EURO 2020"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ২৫ জানুয়ারি ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারি ২০২০।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ "EURO 2020: where will the teams be based?"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ২৭ জানুয়ারি ২০২০। ১৬ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারি ২০২০।
- ↑ "EURO 2020: where will the teams be based?"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ১৭ মে ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মে ২০২১।
- ↑ "Croatia to remain in Rovinj during the UEFA EURO 2020"। Croatian Football Federation। ৩১ মে ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০২১।
- ↑ "Česká reprezentace mění plány: během Eura bude bydlet doma" [Czech national team changes plans: they will stay at home during the Euros]। Football Association of the Czech Republic। ২৯ মে ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০২১।
- ↑ "Scotland National Team plans confirmed for EURO 2020"। Scottish Football Association। ২৪ এপ্রিল ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ "Muži A – Tréner Tarkovič už má jasno, kde bude basecamp počas Eura" [Men A – Manager Tarkovič is already clear where the base camp will be during the Euro]। Slovak Football Association (স্লোভাক ভাষায়)। Bratislava। ২ ফেব্রুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৩ মে ২০২১।
- ↑ "Predstavujeme tréningové centrum írskej reprezentácie: Šesť ihrísk a luxusný hotel" [Introducing the training center of the Irish national team: Six fields and a luxury hotel] (পিডিএফ)। Denník Šport (স্লোভাক ভাষায়)। খণ্ড 74 নং 25। ৩১ জানুয়ারি ২০২০। পৃষ্ঠা 5। ৩ মে ২০২১ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ মে ২০২১।
- ↑ "European Qualifiers for UEFA EURO 2020: how it works"। UEFA.com। ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ "UEFA EURO 2020 final tournament draw: how it will work"। UEFA.com। সংগ্রহের তারিখ ২ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Bucharest to stage UEFA EURO 2020 finals draw"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ১৫ মার্চ ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০১৯।
- ↑ "UEFA Euro 2020 Final Tournament Draw Press Kit" (পিডিএফ)। UEFA.com। Union of European Football Associations। নভেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৯ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "UEFA Euro 2020 Final Draw Procedure" (পিডিএফ)। UEFA.com। Union of European Football Associations। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ "UEFA Euro 2020 Final Draw Procedure" (পিডিএফ)। UEFA.com। Union of European Football Associations। ২৮ নভেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "UEFA Emergency Panel decision on Kosovo/Russia"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ১৮ অক্টোবর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "UEFA EURO 2020 final tournament draw pots confirmed"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ২০ নভেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "UEFA and CONMEBOL renew Memorandum of Understanding to enhance cooperation"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ ক খ "Referees and assistant referees" (পিডিএফ)। UEFA। ২১ এপ্রিল ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২১ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ ক খ গ "Referee teams for UEFA EURO 2020 appointed"। UEFA। ২১ এপ্রিল ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২১ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ "EURO 2020 VAR team based at UEFA HQ"। UEFA। ৪ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুন ২০২১।
- ↑ "UEFA EURO 2020 match schedule confirmed"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ২৪ মে ২০১৮। ১২ জুলাই ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০১৮।
- ↑ "UEFA Euro 2020 match schedule: May 2018" (পিডিএফ)। UEFA.com। Union of European Football Associations। ২৪ মে ২০১৮। ২৪ মে ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০১৮।
- ↑ "UEFA Euro 2020 match schedule" (পিডিএফ)। UEFA.com। Union of European Football Associations। ৩০ নভেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৩০ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "UEFA EURO 2020 match schedule"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ১৭ জুন ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০২০।
- ↑ "UEFA Euro 2020: 2021 match schedule" (পিডিএফ)। UEFA.com। Union of European Football Associations। ১৭ জুন ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০২০।
- ↑ "UEFA Euro 2020: 2021 match schedule" (পিডিএফ)। UEFA.com। Union of European Football Associations। মে ২০২১। ৭ মে ২০২১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মে ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Turkey v Italy" [ম্যাচের সারাংশ – তুরস্ক বনাম ইতালি] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ১১ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Wales v Switzerland" [ম্যাচের সারাংশ – ওয়েলস বনাম সুইজারল্যান্ড] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ১২ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Turkey v Wales" [ম্যাচের সারাংশ – তুরস্ক বনাম ওয়েলস] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ১৬ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Italy v Switzerland" [ম্যাচের সারাংশ – ইতালি বনাম সুইজারল্যান্ড] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ১৬ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Switzerland v Turkey" [ম্যাচের সারাংশ – সুইজারল্যান্ড বনাম তুরস্ক] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ২০ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Italy v Wales" [ম্যাচের সারাংশ – ইতালি বনাম ওয়েলস] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ২০ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Denmark v Finland" [ম্যাচের সারাংশ – ডেনমার্ক বনাম ফিনল্যান্ড] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ১২ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Belgium v Russia" [ম্যাচের সারাংশ – বেলজিয়াম বনাম রাশিয়া] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ১২ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Finland v Russia" [ম্যাচের সারাংশ – ফিনল্যান্ড বনাম রাশিয়া] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ১৬ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Denmark v Belgium" [ম্যাচের সারাংশ – ডেনমার্ক বনাম বেলজিয়াম] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ১৭ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Russia v Denmark" [ম্যাচের সারাংশ – রাশিয়া বনাম ডেনমার্ক] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ২১ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Finland v Belgium" [ম্যাচের সারাংশ – ফিনল্যান্ড বনাম বেলজিয়াম] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ২১ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Austria v North Macedonia" [ম্যাচের সারাংশ – অস্ট্রিয়া বনাম উত্তর মেসিডোনিয়া] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ১৩ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Netherlands v Ukraine" [ম্যাচের সারাংশ – নেদারল্যান্ডস বনাম ইউক্রেন] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ১৩ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Ukraine v North Macedonia" [ম্যাচের সারাংশ – ইউক্রেন বনাম উত্তর মেসিডোনিয়া] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ১৭ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Netherlands v Austria" [ম্যাচের সারাংশ – নেদারল্যান্ডস বনাম অস্ট্রিয়া] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ১৭ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – North Macedonia v Netherlands" [ম্যাচের সারাংশ – উত্তর মেসিডোনিয়া বনাম নেদারল্যান্ডস] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ২১ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Ukraine v Austria" [ম্যাচের সারাংশ – ইউক্রেন বনাম অস্ট্রিয়া] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ২১ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – England v Croatia" [ম্যাচের সারাংশ – ইংল্যান্ড বনাম ক্রোয়েশিয়া] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ১৩ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Scotland v Czech Republic" [ম্যাচের সারাংশ – স্কটল্যান্ড বনাম চেক প্রজাতন্ত্র] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ১৪ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Croatia v Czech Republic" [ম্যাচের সারাংশ – ক্রোয়েশিয়া বনাম চেক প্রজাতন্ত্র] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ১৮ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – England v Scotland" [ম্যাচের সারাংশ – ইংল্যান্ড বনাম স্কটল্যান্ড] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ১৮ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Croatia v Scotland" [ম্যাচের সারাংশ – ক্রোয়েশিয়া বনাম স্কটল্যান্ড] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ২২ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Czech Republic v England" [ম্যাচের সারাংশ – চেক প্রজাতন্ত্র বনাম ইংল্যান্ড] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ২২ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Poland v Slovakia" [ম্যাচের সারাংশ – পোল্যান্ড বনাম স্লোভাকিয়া] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ১৪ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Spain v Sweden" [ম্যাচের সারাংশ – স্পেন বনাম সুইডেন] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ১৪ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Sweden v Slovakia" [ম্যাচের সারাংশ – সুইডেন বনাম স্লোভাকিয়া] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ১৮ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Spain v Poland" [ম্যাচের সারাংশ – স্পেন বনাম পোল্যান্ড] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ১৯ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Slovakia v Spain" [ম্যাচের সারাংশ – স্লোভাকিয়া বনাম স্পেন] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ২৩ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Sweden v Poland" [ম্যাচের সারাংশ – সুইডেন বনাম পোল্যান্ড] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ২৩ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Hungary v Portugal" [ম্যাচের সারাংশ – হাঙ্গেরি বনাম পর্তুগাল] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ১৫ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – France v Germany" [ম্যাচের সারাংশ – ফ্রান্স বনাম জার্মানি] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ১৫ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Hungary v France" [ম্যাচের সারাংশ – হাঙ্গেরি বনাম ফ্রান্স] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ১৯ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Portugal v Germany" [ম্যাচের সারাংশ – পর্তুগাল বনাম জার্মানি] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ১৯ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Portugal v Germany" [ম্যাচের সারাংশ – পর্তুগাল বনাম জার্মানি] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ১৯ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Germany v Hungary" [ম্যাচের সারাংশ – জার্মানি বনাম হাঙ্গেরি] (পিডিএফ)। UEFA.com। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। ২৩ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Wales v Denmark" (পিডিএফ)। UEFA.com। Union of European Football Associations। ২৬ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Italy v Austria" (পিডিএফ)। UEFA.com। Union of European Football Associations। ২৬ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Netherlands v Czech Republic" (পিডিএফ)। UEFA.com। Union of European Football Associations। ২৭ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Belgium v Portugal" (পিডিএফ)। UEFA.com। Union of European Football Associations। ২৭ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Croatia v Spain" (পিডিএফ)। UEFA.com। Union of European Football Associations। ২৮ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – France v Switzerland" (পিডিএফ)। UEFA.com। Union of European Football Associations। ২৮ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – England v Germany" (পিডিএফ)। UEFA.com। Union of European Football Associations। ২৯ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুন ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Switzerland v Spain" (পিডিএফ)। UEFA.com। Union of European Football Associations। ২ জুলাই ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Belgium v Italy" (পিডিএফ)। UEFA.com। Union of European Football Associations। ২ জুলাই ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Czech Republic v Denmark" (পিডিএফ)। UEFA.com। Union of European Football Associations। ৩ জুলাই ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Ukraine v England" (পিডিএফ)। UEFA.com। Union of European Football Associations। ৩ জুলাই ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Italy v Spain" (পিডিএফ)। UEFA.com। Union of European Football Associations। ৬ জুলাই ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুলাই ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – England v Denmark" (পিডিএফ)। UEFA.com। Union of European Football Associations। ৭ জুলাই ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০২১।
- ↑ "Full Time Summary – Italy v England" (পিডিএফ)। UEFA.com। Union of European Football Associations। ১১ জুলাই ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০২১।
- ↑ "Player stats – Goals"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ১১ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০২১।
- ↑ "Gianluigi Donnarumma named EURO 2020 Player of the Tournament"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ১১ জুলাই ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০২১।
- ↑ "Pedri named EURO 2020 Young Player of the Tournament"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ১১ জুলাই ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০২১।
- ↑ "Cristiano Ronaldo wins EURO 2020 Alipay Top Scorer award"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ১১ জুলাই ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০২১।
- ↑ "Cristiano Ronaldo adds to EURO all-time scoring record"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ২৩ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুন ২০২১।
- ↑ "Alipay Top Scorer"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ১১ জুলাই ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০২১।
- ↑ "Record €775.5m for UEFA member associations via HatTrick V"। UEFA.com। ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮। ২৫ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Booking List before Final tournament Matchday 3" (পিডিএফ)। UEFA.com। Union of European Football Associations। ২০ জুন ২০২১। ২৪ জুন ২০২১ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০২১।
- ↑ "AB: Austria v North Macedonia"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ১৬ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০২১।
- ↑ "UEFA EURO 2020 logo unveiled"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ ক খ Tarn, Sam (২১ সেপ্টেম্বর ২০১৬)। "UEFA EURO 2020 identity revealed in London"। UEFA.com। London: Union of European Football Associations। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ "LIVE IT. FOR REAL: Attractive ticket offer for UEFA EURO 2020"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ১৯ মে ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ Corda, Francesco (২২ সেপ্টেম্বর ২০১৬)। "Rome unveils UEFA EURO 2020 host city logo"। UEFA.com। Union of European Football Associations। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Baku reveals UEFA EURO 2020 host city logo"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ Zaharia, Paul-Daniel (১৫ অক্টোবর ২০১৬)। "Bucharest reveals UEFA EURO 2020 host city logo"। UEFA.com। Bucharest: Union of European Football Associations। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ O'Henley, Alex (২৫ অক্টোবর ২০১৬)। "Glasgow unveils EURO 2020 host city logo"। UEFA.com। Glasgow: Union of European Football Associations। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ Röber, Philip (২৭ অক্টোবর ২০১৬)। "Bavarian pride at Munich's EURO 2020 logo launch"। UEFA.com। Munich: Union of European Football Associations। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ Vinde, Nicklas (১ নভেম্বর ২০১৬)। "Host city Copenhagen reveals 2020 logo"। UEFA.com। Copenhagen: Union of European Football Associations। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ Hegedűs, Henrik (১৬ নভেম্বর ২০১৬)। "Budapest relishing EURO 2020 stage"। UEFA.com। Budapest: Union of European Football Associations। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ Holyman, Ian (১৬ ডিসেম্বর ২০১৬)। "Amsterdam completes 2020 logo hat-trick"। UEFA.com। Union of European Football Associations। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ Rogovitski, Dmitri (১৯ জানুয়ারি ২০১৭)। "St Petersburg proudly prepares for UEFA EURO 2020"। UEFA.com। Saint Petersburg: Union of European Football Associations। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Volunteer Programme UEFA EURO 2020 – Seville"। Royal Spanish Football Federation। মে ২০২১। ২৬ মে ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মে ২০২১।
- ↑ Crowe, Marie (২৪ নভেম্বর ২০১৬)। "Dublin excited to share in 2020 experience"। UEFA.com। Union of European Football Associations। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ Scholten, Berend (১৪ ডিসেম্বর ২০১৬)। "Brussels excited at EURO 2020 role"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ২৪ জুলাই ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ Huerta, Daniel (১৫ ডিসেম্বর ২০১৬)। "Bilbao counting down to EURO 2020"। UEFA.com। Union of European Football Associations। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ "adidas unveils Uniforia official match ball for UEFA EURO 2020"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ৬ নভেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৬ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "EURO 2020 mascot revealed... now it's your move"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ২৪ মার্চ ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০১৯।
- ↑ "Martin Garrix to provide sound of UEFA EURO 2020"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ১৯ অক্টোবর ২০১৯। ১৬ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Global superstar DJ and producer Martin Garrix to provide sound of UEFA EURO 2020"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ২০ অক্টোবর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৬ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ Greene, Andy (১৩ মে ২০২১)। "Hear Martin Garrix's New Song 'We Are the People,' Featuring Bono and the Edge"। Rolling Stone। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০২১।
- ↑ "UEFA EURO 2020 official song We Are The People released by Martin Garrix, featuring Bono and The Edge"। UEFA। ১৪ মে ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০২১।
- ↑ "New Data Pack (7.00)/Patch (1.07.00) Available!"। Konami। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুন ২০২০।
- ↑ "PES 2020 Euro 2020 DLC: Release Date, Content, Trailer, Data Pack 7.0, Patch Notes, Stadiums & more"। RealSport101। ৪ জুন ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ "Alipay signs long-term deal to become UEFA national team football sponsor"। UEFA.com। UEFA। ৯ নভেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "UEFA announces global deal with Booking.com"। UEFA.com। UEFA। ১৯ অক্টোবর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Coca-Cola signs on as UEFA EURO 2020 sponsor"। UEFA.com। UEFA। ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Euro 2020 nets logistics partner as FedEx signs Uefa deal"। Sportspromedia.com। SportsPro। ৮ এপ্রিল ২০১৯। ৫ আগস্ট ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ "Gazprom partners with UEFA National Team Football and renews UEFA Champions League sponsorship"। UEFA। ১৯ মে ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০২১।
- ↑ "Heineken partners with UEFA EURO 2020 and renews UEFA Champions League sponsorship"। UEFA। ১৩ নভেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৬ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Hisense® aims higher with Global Sponsorship of UEFA EURO 2020™"। Techplugged.com। TechPlugged। ২৩ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ "Qatar Airways becomes official airline of UEFA Euro 2020"। UEFA। ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২১।
- ↑ "Takeaway.com and UEFA announce global UEFA EURO 2020 partnership"। UEFA। ১৩ নভেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৬ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "TikTok becomes official UEFA EURO 2020 sponsor"। UEFA। ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২১।
- ↑ "vivo becomes official partner of UEFA EURO 2020 and 2024"। UEFA। ১২ নভেম্বর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১২ নভেম্বর ২০২০।
- ↑ "Volkswagen becomes new UEFA national team football competitions partner"। UEFA.com। UEFA। ৯ আগস্ট ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "UEFA to host the UEFA EURO 2020 international broadcast centre in the Netherlands"। UEFA.com। Union of European Football Associations। ৩০ নভেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২ ডিসেম্বর ২০১৮।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট (ইংরেজি)