বন্দে ভারত এক্সপ্রেস
বন্দে ভারত এক্সপ্রেস | |||||
---|---|---|---|---|---|
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |||||
পরিষেবা ধরন | আন্তঃনগর সেমি-হাই-স্পিড রেল | ||||
অবস্থা | সক্রিয় | ||||
পূর্বসূরী | শতাব্দী এক্সপ্রেস, মেমু | ||||
প্রথম পরিষেবা | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ | ||||
ওয়েবসাইট | indianrail | ||||
যাত্রাপথ | |||||
ব্যবহৃত লাইন | ৩৪ | ||||
যাত্রাপথের সেবা | |||||
শ্রেণী | চেয়ার কার এগজিকিউটিভ চেয়ার কার | ||||
আসন বিন্যাস |
| ||||
খাদ্য সুবিধা | অনবোর্ড ক্যাটারিং | ||||
পর্যবেক্ষণ সুবিধা | বড় জানালা | ||||
বিনোদন সুবিধা |
| ||||
মালপত্রের সুবিধা | ওভারহেড র্যাক | ||||
অন্যান্য সুবিধা | |||||
কারিগরি | |||||
গাড়িসম্ভার | বন্দে ভারত ট্রেনসেট[১] | ||||
ট্র্যাক গেজ | ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি গেজ | ||||
পরিচালন গতি |
| ||||
রক্ষণাবেক্ষণ | ইন্টিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরি, চেন্নাই | ||||
|
বন্দে ভারত এক্সপ্রেস[৩] ভারতের একটি লোকাল ট্রেন যার গতি ঘন্টায় ২০ কি. মি.। ভারতীয় রেল দ্বারা পরিচালিত নিকটপাল্লার সেমি-হাই-স্পিড এক্সপ্রেস ট্রেন পরিষেবা। শতাব্দী এক্সপ্রেসের মতো এগুলি দৈনিক রেলগাড়ি পরিষেবা যা ঐসব বড় বড় শহরদেরকে যুক্ত রাখে যেগুলির দূরত্ব এক দিনের থেকে কম। পরিষেবায় ব্যবহৃত বন্দে ভারত রেলগাড়ির সর্বোচ্চ বেগ ১৮৩ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা (১১৪ মাইল প্রতি ঘণ্টা) হলেও রেলপথ ও ট্রাফিকের সীমাবদ্ধতার জন্য রেলগাড়িটির সর্বোচ্চ পরিচালনা বেগ দিল্লি–ভোপাল রেলপথে ১৬০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা (৯৯ মাইল প্রতি ঘণ্টা) এবং অন্যান্য রেলপথে ১১০–১৩০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা (৬৮–৮১ মাইল প্রতি ঘণ্টা) রাখা হয়।[২][৪]
এটি ১৮ মাসের মধ্যে ভারত সরকার, মেক ইন ইন্ডিয়া প্রকল্পের অধীনে চেন্নাই শহরের ইন্টিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরি (আইসিএফ) দ্বারা পরিকল্পনা ও নির্মাণ হয়েছিল। প্রথম রেকের নির্মাণ খরচ হিসাবে ₹ ১০০ কোটি (ইউএস$ ১২.২২ মিলিয়ন) দেওয়া হয়েছিল, যদিও ইউনিট প্রতি খরচ পরবর্তী প্রজন্মের সাথে হ্রাস পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।[৫] আসল মূল্যে ইউরোপ থেকে আমদানি করা একই রেলগাড়ির তুলনায় এটি ৪০% কম ব্যয়বহুল।[৬] ২৯ ডিসেম্বর ২০১৮ সালে এই ট্রেনটির বাণিজ্যিক পরিষেবা শুরু করা হয়।[৭]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]প্রেক্ষাপট
[সম্পাদনা]৩ ফেব্রুয়ারি ১৯২৫-এ ভারতের বোম্বাই শহরে প্রথম ইলেকট্রিক মাল্টিপল ইউনিট বা ইএমইউ চালু হয়েছিল।[৮] ১৯৬০-এর দশকে চেন্নাই শহরের ইন্টিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরি (আইসিএফ) স্বদেশী ইএমইউ তৈরি করার উদ্যোগ নিয়েছিল।[৯][১০]
১৯৯০-এর দশকে ভারতীয় রেলের কাছে কলকাতা, চেন্নাই, দিল্লি ও মুম্বইয়ে খুব কম দূরত্বের জন্য প্রচুর ইএমইউ পরিষেবা বর্তমান ছিল। সাধারণ দূরপাল্লার পরিবহনের জন্য ভারতকে লোকোমোটিভের উপর নির্ভর হতে হয়েছিল। তখন দূরপাল্লার ইএমইউ-র আবির্ভাব হয়েছিল, যা মেইনলাইন ইলেকট্রিক মাল্টিপল ইউনিট বা মেমু নামে পরিচিত। এক দশকের মধ্যে ভারতের বিদ্যুতায়িত রেলপথ জুড়ে বহু আন্তঃনগর মেমু পরিষেবা চালু হতে লাগল। [১১]
ভারতীয় রেলের বেশিরভাগ ইতিহাসে গতি ও সময়ানুবর্তিতা প্রাথমিক চিন্তার বিষয় ছিল না, তখন নিরাপত্তা সর্বাধিক গুরুত্ব পেয়েছিল। ২০০৩-০৪ সালে ভারতে ৩২৫টি রেল দুর্ঘটনা হতো এবং ২০১৫-১৬ সালে ভারতে ১০৬টি রেল দুর্ঘটনা হতে লাগল।[১২] রেল নিরাপত্তার বিষয়টি সামলানোর পরে ভারতীয় রেলের কাছে গতি ও আরাম গুরুত্ব পেতে লাগল। বড় বড় শহরের মধ্যে সেমি-হাই-স্পিড (১৬০–২২০ কিমি/ঘ অথবা ৯৯–১৩৭ মা/ঘ) রেল পরিষেবার জন্য প্রস্তাব হতে লেগেছিল।[১৩] ২০১৬ সালে গতিমান এক্সপ্রেস দেশের প্রথম সেমি-হাই-স্পিড রেল পরিষেবা হিসেবে চালু হয়েছিল। ট্রেনটি আগ্রা ক্যান্টনমেন্ট ও তুঘলকাবাদের মধ্যে গ্রেড এ রেলপথের উপর দিয়ে যায় এবং এর সর্বোচ্চ গতিবেগ ১৬০ কিমি/ঘ (৯৯ মা/ঘ)।[১৪]
জুন ২০১৬-এ ভারতীয় রেল যৌথভাবে ৫০০০ আধুনিক ইএমইউ কোচ তৈরির জন্য একটি রিকোয়েস্ট ফর কোয়ালিফিকেশনের (আরএফকিউ) আবেদন করেছিল এবং কানাডা, চীন, জার্মানি, ফ্রান্স ও সুইজারল্যান্ডের কাছ থেকে ভাল প্রতিক্রিয়া পেয়েছিল।[১৫] কিন্তু রেল মন্ত্রক বলল যে ভারতীয় রেল কোনও প্রত্যক্ষ চুক্তিতে রাজি হতে পারবে না এবং তাকে টেন্ডারিঙের মাধ্যমে যেতে বলেছিল। যেহেতু অন্য কোনও দরদাতা ছিল না, সেহেতু এই ট্রেনের লাভ করা অসম্ভব বলে মনে হয়েছিল। মেক ইন ইন্ডিয়া প্রকল্প নতুন প্রজন্মের ইএমইউ অর্ধ-উচ্চ-গতির ট্রেন স্বদেশীভাবে তৈরির জন্য ইন্ধন যুগিয়েছিল।[১৬] এরপর আইসিএফে জেনারেল ম্যানেজার সুধাংশু মানির নেতৃত্বে ভারতীয় রেল আমদানির অর্ধেক দামে নতুন ইএমইউ রেলগাড়ির নকশা তৈরি করতে শুরু করেছিল। রেলগাড়িটি সম্পূর্ণভাবে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং সেখানে ছিল স্বয়ংক্রিয় প্লাগ দরজা, কামরার ভিতর ওয়াই-ফাই, ইনফোটেনমেন্টসহ বহু আধুনিক পরিষেবা। এধরনের ট্রেন দেশে প্রথম এবং এটি ভবিষ্যতে এগোনোর এক মাইলফলকস্বরূপ।[১৭]
উদ্বোধন ও প্রাথমিক পরিষেবা
[সম্পাদনা]১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯-এ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী নতুন দিল্লি রেলওয়ে স্টেশনে দিল্লি ও বারাণসীর মধ্যে প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের উদ্বোধন করেছিলেন।[১৮][১৯] ট্রেনটি কানপুর ও প্রয়াগরাজ হয়ে বারাণসীকে রাজধানীর সঙ্গে যুক্ত রাখে এবং ঐ পথ বরাবর যাত্রার সময় ১৫% কমে গিয়েছিল।[২০] দিল্লি ও বারাণসীর মধ্যে এই ৮-ঘণ্টার যাত্রা শহরদুটির মধ্যে ৭৬২ কিলোমিটার (৪৭৩ মা) পথ অতিক্রান্ত করে।[২১] পরের বছর, দিল্লি ও কাটরার মধ্যে দ্বিতীয় বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চালু হয়েছিল, যা বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের প্রথম প্রজন্মের রেলগাড়ি (ভিবি১)।[২২]
শতাব্দী এক্সপ্রেসের প্রতিস্থাপন
[সম্পাদনা]বন্দে ভারত এক্সপ্রেসকে প্রধান শহরের মধ্যে নিকটপাল্লার দ্রুত ও আধুনিক পরিষেবা হিসেবে তৈরি করা হয়েছিল এবং ১৯৮৮ সালে শতাব্দী এক্সপ্রেসও ঐ একই কারণে চালু করা হয়েছিল। সুতরাং, শতাব্দী এক্সপ্রেসের রুটে শতাব্দীর পরিবর্তে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেন চালানোর কথা ছিল। কিন্তু প্রথম দুই পরিষেবা চালু করার পর অভ্যন্তরীণ সমস্যার জন্য ভারতীয় রেল নতুন রেলগাড়ি তৈরি করা বন্ধ ক'রে দিয়েছিল।[২৩] রেলমন্ত্রীর হস্তক্ষেপের পর তারা নতুন সেটের জন্য টেন্ডার পুনরায় শুরু করতে রাজি হয়েছিল। তবে এক কর্মীর মতে, সবচেয়ে কম নিলামের জন্য তারা প্রস্তুতকারকদের আর সময় চায় এবং ট্রেনটিকে গোঁড়া থেকে উন্নীত করা দরকার।[২৪] ২০২২ সালে দ্বিতীয় প্রজন্মের ট্রেনসেট (ভিবি২) তৈরি হয়েছিল এবং ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২-এ এটি প্রথম চালু হয়েছিল। এটি পরিকল্পিত যে সমস্ত শতাব্দী এক্সপ্রেস ট্রেনের পরিবর্তে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেন চালানো হবে।[২৫]
পরিকাঠামো
[সম্পাদনা]বন্দে ভারত ট্রেনের অগ্রভাগ বায়ুগতীয়, অর্থাৎ এটি উচ্চগতিতে বায়ুর ঘর্ষণ এড়াতে পারে।[২৬]ট্রেনের প্রতিটি প্রান্তে একটি ড্রাইভার কক্ষ রয়েছে, যার ফলে লাইনের প্রতিটি প্রান্তে দ্রুত চালক পরিবর্তন করা যায়, যা লোকোমোটিভ ট্রেনে সম্ভব নয়।[২৭] ট্রেনটিতে ১৬টি কোচ বর্তমান ওজন এবং এটি ১,৮২৮ জন যাত্রী ধারণ করতে পারে।[২৮]
কেন্দ্রীয় দুটি কামরায় প্রথম শ্রেণির কামরা রয়েছে যার প্রতিটিতে ৫২টি আসন রয়েছে, বাকি কামরাগুলিতে ৭৮টি ক'রে আসন আছে।[২৯] প্রত্যেক কামরার চ্যাসিসের দৈর্ঘ্য ২৩ মিটার (৭৫ ফু) এবং ট্রেনের বহিঃকাঠামো মরিচাবিহীন ইস্পাত দিয়ে তৈরি।[৩০] উভয়প্রান্তের কোচগুলি মোটরাইজড যাতে ক'রে ক্ষমতার সমবণ্টন এবং দ্রুত ত্বরণ ও মন্দন সম্ভব হয়। গাড়িগুলি পরস্পর যুক্ত এবং সম্পূর্ণভাবে সিল করা যাতে ক'রে কামরাগুলির মধ্যে সহজে যাতায়াত করা যায় এবং আওয়াজ কম হয়। ট্রেনে জিপিএস ভিত্তিক যাত্রী তথ্য ব্যবস্থা, বায়ো-ভ্যাকুয়াম টয়লেট, এগজিকিউটিভ চেয়ার কারে ঘূর্ণায়মান আসন যা যাত্রার অভিমুখে ঘোরানো যায়[৩১] এবং রিজেনারেটিভ ব্রেকিং ব্যবস্থা বর্তমান।[৩২]
বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সর্বোচ বেগ ১৮০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা (১১০ মা/ঘ)।[৩৩][৩৪] আমদানি করা উপাদানের মধ্যে আছে চাকা, আসন, দরজা, ব্রেকিং ব্যবস্থা, রূপান্তরক ও বিভিন্ন বৈদ্যুতিন সরঞ্জাম যেমন প্রসেসিং চিপ।[৩০][৩৫]
মেক ইন ইন্ডিয়া প্রকল্প অনুযায়ী ইন্টিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরি (আইসিএফ) বন্দে ভারত ট্রেনসেট তৈরি করে। নকশা উন্নয়ন ও নতুন বিশিষ্টের ভিত্তিতে ট্রেনটির বিভিন্ন প্রজন্ম বর্তমান।[৩৬][৩৭]যাত্রীসংখ্যা
[সম্পাদনা]উত্তর রেল বলেছেন যে ২০১৯ সালে চালু নতুন দিল্লি–বারাণসী বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের এক বছরের মধ্যে মোট আয় ₹ ৯২ কোটি (ইউএস$ ১১.২৫ মিলিয়ন) এবং অকিউপেন্সি ১০০%।[৩৮] দক্ষিণ রেল কর্তৃপক্ষের মতে, তিরুবনন্তপুরম–কাসারগড় বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের ২০০% বুকিং হার কেরলে ট্রেনের ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতাকে ইঙ্গিত করে। কাসারগড় থেকে তিরুবনন্তপুরমের যাত্রার জন্য আয় ₹ ১.১৭ কোটি (ইউএস$ ১,৪৩,০১২.৬১)।[৩৯]
ভারতীয় রেল প্রদত্ত উপাত্ত অনুযায়ী ১ এপ্রিল ২০২২ থেকে ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ পর্যন্ত বন্দর ভারত এক্সপ্রেসের গড় অকিউপেন্সি ৯৯%। বিলাসপুর–নাগপুর বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের অকিউপেন্সি ৫২.৮৬%, যা সর্বনিম্ন।[৪০] অন্যদিকে, ২০১৯–২০ সালে রাজধানী, শতাব্দী ও দুরন্ত এক্সপ্রেস ট্রেনের অকিউপেন্সি ৯৭.০১% এবং এতে ফ্লেক্সি ফেয়ার স্কিম বর্তমান।[৪১] সিএজি রেলের ফ্লেক্সি ফেয়ার স্কিমে ত্রুটি খুঁজে পেয়েছিল এবং এর ফলে অনেক প্রিমিয়াম ট্রেনে এটি তুলে দেওয়া হয়েছিল।[৪২]
নিকট ভবিষ্যতে সাধারণ নিম্ন অকিউপেন্সির রুটে ১৬-কামরার বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের পরিবর্তে ৮-কামরার মিনি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চালু করা হবে।[৪৩] মে ২০২৩-এ সাময়িকভাবে ষষ্ঠ বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের পরিবর্ত তেজস এক্সপ্রেস ট্রেন চালানো হয়েছিল।[৪৪][৪৫]
বেগসীমা
[সম্পাদনা]ট্রেনটির সর্বাধিক অনুমতিযোগ্য বেগ ১৬০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা (৯৯ মাইল প্রতি ঘণ্টা)[৪৬] এবং ট্রায়ালের সময় বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ১৮৩ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা (১১৪ মাইল প্রতি ঘণ্টা) বেগ তুলেছিল।[৪৭] কিন্তু ভারতের বেশিরভাগ রেলপথ ১৬০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা (৯৯ মাইল প্রতি ঘণ্টা) বেগ সহ্য করতে পারে না এবং সেইজন্যই বেশিরভাগ বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেনের সর্বাধিক অনুমতিযোগ্য বেগ ১৬০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা (৯৯ মাইল প্রতি ঘণ্টা) বেগের তুলনায় কম হয়। ২০২৩-এর হিসাব অনুযায়ী, গতিমান এক্সপ্রেস ও রানি কমলাপতি–হযরত নিজামুদ্দিন বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ভারতের সবচেয়ে দ্রুতগতির ট্রেন এবং উভয়ের সর্বোচ্চ বেগ ১৬০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা (৯৯ মাইল প্রতি ঘণ্টা)।[৪৮][৪৯]
পরিষেবা
[সম্পাদনা]১ সেপ্টেম্বর ২০২৩-এর হিসাব অনুযায়ী[হালনাগাদ], ২৫টি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেন পরিষেবা বর্তমান, যার মধ্যে ১৪টি ১৬-কামরার পরিষেবা ও ১১টি ৮-কামরার পরিষেবা বর্তমান। ৮-কামরার পরিষেবা অনেকসময় "মিনি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস" নামে পরিচিত। সম্পূর্ণ তালিকার জন্য বন্দে ভারত এক্সপ্রেস পরিষেবার তালিকা দেখুন।
মিনি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস
[সম্পাদনা]মিনি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস হলো নিম্ন চাহিদার জন্য ৮টি কামরাবিশিষ্ট বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। এর মোট খরচ ₹ ৬৫ কোটি (ইউএস$ ৭.৯৫ মিলিয়ন) এবং প্রত্যেক কামরার খরচ ₹ ৮.১২৫ কোটি (ইউএস$ ০.৯৯ মিলিয়ন)। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে প্রাথমিক গবেষণার জন্য ₹ ১০ লাখ (ইউএস$ ১২,২০০) ব্যয় করা হয়েছে।[৫০]
মিনি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের মূল লক্ষ্য হলো ৪–৫ ঘণ্টার স্বল্প দূরত্বে মধ্যে পরিষেবা প্রদান করা, যেখানে ১৬টি কোচবিশিষ্ট বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ৬–৭ ঘণ্টার দূরত্বের পরিষেবা প্রদান করে। যেখানে যাত্রীর চাহিদা কম সেখানে ভারতীয় রেল মিনি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চালাতে চায়।[৫১]
এমজিআর চেন্নাই সেন্ট্রাল–কোয়েম্বাটুর বন্দে ভারত এক্সপ্রেস এবং সেকেন্দ্রাবাদ–তিরুপতি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস দুটিকে মিনি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস হিসেবে অভিহিত করা হয় কারণ এদের ১৬টি কামরার বদলে ৮টি কামরা বর্তমান এবং এদের খরচ ₹ ৭০ কোটি (ইউএস$ ৮.৫৬ মিলিয়ন)।[৫২] পরবর্তীকালে উচ্চ চাহিদার জন্য সেকেন্দ্রাবাদ–তিরুপতি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের কামরার সংখ্যা আটের বদলে ষোলো করা হয়েছে।[৫৩] মে ২০২৩-এ বিলাসপুর–নাগপুর বন্দে ভারত এক্সপ্রেসকে মিনি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে পরিণত করে হয় কারণ এর গড় অকিউপেন্সি ৫১%।[৪৩][৫৪][৫৫]
বন্দে মেট্রো
[সম্পাদনা]ভারতীয় রেল বন্দে মেট্রো নামক এক নিকটপাল্লার আন্তঃনগর রেল পরিষেবার প্রস্তাব করেছিল, যা ১০০ কিলোমিটার (৬২ মাইল) দূরত্বের মধ্যে বড় শহরগুলিকে যুক্ত রাখবে। বন্দে মেট্রোর তাত্ত্বিক বেগ হবে ১৩০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা (৮১ মাইল প্রতি ঘণ্টা) এবং রেলগাড়িটি অনেক বেশি ফ্রিকোয়েন্সিতে (দিনে ৪-৫ বার) চলবে। বন্দে মেট্রো মেমু ট্রেনগুলিকে প্রতিস্থাপিত করবে।[৫৬][৫৭] মে ২০২৩-এ মুম্বই শহরতলি রেলের জন্য বন্দে মেট্রোর ২৩৮টি রেকের বন্দোবস্ত করার প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়েছিল।[৫৮]
সমস্যা ও সমালোচনা
[সম্পাদনা]উদ্বোধনের প্রথম দিনে বারাণসী থেকে ফেরার পথে এক গোরুর জন্য নতুন দিল্লি–বারাণসী বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেনটি ভেঙে পড়েছিল। সূত্রের মতে, ট্রেনের চারটি কামরা এক বৈদ্যুতিক গোলাযোগে ভুগছিল এবং ব্রেকগুলিও জ্যাম হয়ে গিয়েছিল যার ফলে পুনরায় চালু করার আগে রেলগাড়িটি টুন্ডলা জংশন রেলওয়ে স্টেশনে এক ঘণ্টার বেশি সময় ধরে থেমে ছিল।[২১]
এছাড়া বহু বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেনের উপর পাথর ছোড়ার ঘটনা প্রকাশিত হয়েছে, যার মধ্যে চেন্নাই–মহীশূর,[৫৯] বিলাসপুর–নাগপুর,[৬০][৬১] হাওড়া–নিউ জলপাইগুড়ি,[৬২][৬৩] বিশাখাপত্তনম–সেকেন্দ্রাবাদ,[৬৪][৬৫] ভোপাল–দিল্লি,[৬৬] দিল্লি–আজমির,[৬৭] কাসারগড়–তিরুবনন্তপুরম[৬৮][৬৯][৭০] ও বেঙ্গালুরু–ধারওয়াড়[৭১][৭২] রুট উল্লেখযোগ্য।
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]- ভারতের উচ্চ-গতির রেল
- অমৃত ভারত এক্সপ্রেস – বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের তুলনায় সাশ্রয়ী এক্সপ্রেস ট্রেন পরিষেবা
- র্যাপিডএক্স – জাতীয় রাজধানী অঞ্চলের সেমি-হাই-স্পিড রেল পরিষেবা
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Vande Bharat Express Trainset (V2.0) - Maintenance Manual, Specification name IRCAMTECH/GWL/2022-23/T-18/MM/2.0" (পিডিএফ)। rdso.indianrailways.com। সংগ্রহের তারিখ ২২ সেপ্টেম্বর ২০২২।
- ↑ ক খ "Bhopal Delhi Vande Bharat Express: TOP SPEED of 160 kmph! Is food free in Delhi to Bhopal semi high-speed train? Know time, route, ticket price"। TimesNow (ইংরেজি ভাষায়)। ৩ এপ্রিল ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ৩ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ "Train 18, India's Fastest, Named "Vande Bharat Express": Piyush Goyal"। NDTV। PTI। ২৭ জানুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০২৩।
- ↑ "Jaipur-Delhi Vande Bharat to take 1.45 hours at 150 kmph, schedule, launch month revealed"। DNA India। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মার্চ ২০২৩।
- ↑ Prabhakar, Siddarth (২৩ অক্টোবর ২০১৮)। "First Made-in-India engineless train gets on track for trial run - Times of India"। The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ Arora, Rajat (১৬ মার্চ ২০১৮)। "Made-in-India 160 km per hour train to run from June"। The Economic Times। New Delhi, India। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ Rupera, Prashant (৩ নভেম্বর ২০১৮)। "Train 18 to change way Indians commute"। The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Age is just a number, she can keep Mumbai's life on track even at 90"। Indian Express। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "Electrical Multiple Units" (PDF)। Indian Rail Info। ১৫ অক্টোবর ১৯৯৯।
- ↑ "Historical Background of Railway Electrification"। core.indianrailways.gov.in। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মে ২০২৩।
- ↑ "MEMU"। www.irfca.org। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মে ২০২৩।
- ↑ "What Explains the High Number of Railway Accidents?"। The Wire। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মে ২০২৩।
- ↑ "Rail Budget 2014: High-speed trains proposed to connect major cities"। The Economic Times। ৮ জুলাই ২০১৪। আইএসএসএন 0013-0389। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মে ২০২৩।
- ↑ "Delhi-Agra at 160 kmph: 10 points about Gatimaan, India's fastest train"। Hindustan Times (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ এপ্রিল ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০২৩।
- ↑ PTI (২ মে ২০১৭)। "Indian Railways to invite bids for manufacturing modern coaches"। The Statesman (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মে ২০২৩।
- ↑ Rakesh Ranjan (২ জানুয়ারি ২০১৮)। "Talgo high-speed trains stop in their tracks after government waves red flag"। India Today (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০২১।
- ↑ "Indian Railways to roll out 'Make in India' 160 kmph self-propelled 'world-class' train sets at half the cost of import!"। Financialexpress (ইংরেজি ভাষায়)। ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০ মে ২০২৩।
- ↑ "Vande Bharat Express flagged off: How to book, fares and more"। Hindustan Times (ইংরেজি ভাষায়)। ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০ মে ২০২৩।
- ↑ "Train 18: PM Modi to flag off Vande Bharat Express on February 15 from New Delhi"। Business Today। ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;express24
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ ক খ "Vande Bharat Express hits a cow and breaks down on Day 1"। India Today (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০ মে ২০২৩।
- ↑ "Vande Bharat Express: Reach Katra in 8 hours from Delhi - Amit Shah flags off Vande Bharat Express"। The Economic Times। সংগ্রহের তারিখ ২০ মে ২০২৩।
- ↑ "Fresh Tender System For Vande Bharat Express After "Favouritism Charges""। NDTV। PTI। ১৬ জুলাই ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুন ২০২৩।
- ↑ "40 new Vande Bharat Express trains by 2022"। Hindustan Times (ইংরেজি ভাষায়)। ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০ মে ২০২৩।
- ↑ "Vande Bharat Express 2.0: PM flags off a new train between Gandhinagar and Mumbai, here's all to know"। Business Today (ইংরেজি ভাষায়)। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০২২।
- ↑ "Train 18: Country's first engine-less train rolled out; Train 20 next"। The Economic Times। ২৯ অক্টোবর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Self-propelled Train 18 debuts for trial run"। United News of India। ২৯ অক্টোবর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ Shine, Jacob (২৯ অক্টোবর ২০১৮)। "Train 18, India's first engine-less train, is also the country's fastest"। Business Standard। New Delhi, India। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Pics: Train 18 To Begin Trial Run Today. Here Are 10 Things To Know"। NDTV Profit। ২৯ অক্টোবর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ ক খ দাসগুপ্ত, মৌসুমি (২৩ অক্টোবর ২০২২)। "Hi-tech machines, 9,000+ workforce — inside Integral Coach Factory making Vande Bharat trains"। ThePrint (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০২২।
- ↑ "Train 18: Top features and facilities of the country's 'fastest train'"। The Hindu। ৩ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ Prabhakar, Siddarth (৯ ডিসেম্বর ২০১৮)। "ICF asked to make two more Train-18 rakes before Lok Sabha polls"। Times of India।
- ↑ "Vande Bharat train gets safety nod, likely to be flagged off on September 30"। Hindustan Times (ইংরেজি ভাষায়)। ১০ সেপ্টেম্বর ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০২২।
- ↑ "Vande Bharat Express: Everything you need to know about the semi-high-speed train"। cnbctv18.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২৯ নভেম্বর ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০২২।
- ↑ Prabhakar, Siddarth (২৩ অক্টোবর ২০১৮)। "First Made-in-India engineless train gets on track for trial run - Times of India"। The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ Sanyal, Debarghya (১ ডিসেম্বর ২০২২)। "Who's the brain behind Vande Bharat?"। www.business-standard.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০২২।
- ↑ Who's the brain behind Vande Bharat?। Business Standard। ১ ডিসেম্বর ২০২২। ২ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০২২ – YouTube-এর মাধ্যমে।
- ↑ "Vande Bharat Express completes 1 year, earns ₹92 crore for railways"। Mint। ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ Ilankath, Ullas (৫ মে ২০২৩)। "Vande Bharat Express collects Rs 2.7 crore in ticket revenue from Kerala within 6 days"। Manorama। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০২৩।
- ↑ "Vande Bharat running at an average capacity of 99%"। Deccan Herald (ইংরেজি ভাষায়)। ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ Panda, Sushmita (২৪ জুলাই ২০১৯)। "Flexi fares in trains like Rajdhani and Duronto Express to continue: Piyush Goyal"। indiatvnews.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ "CAG finds faults in Railways' flexi-fare scheme, hints makes more sense for travellers to take flights"। Business Today (ইংরেজি ভাষায়)। ২১ জুলাই ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০২৩।
- ↑ ক খ "Mini Vande Bharat trains may be introduced on Nagpur-Bilaspur route"। The LIVE Nagpur (ইংরেজি ভাষায়)। ৮ এপ্রিল ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ Mondal, Anish (১৬ মে ২০২৩)। "Indian Railways temporarily replaces country's 6th Vande Bharat Express with Tejas rake – Details Inside"। The Finiancial Express। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মে ২০২৩।
- ↑ ডেস্ক, আনন্দবাজার অনলাইন। "যাত্রী কম, বন্দে ভারত বন্ধ হয়ে গেল পাঁচ মাসেই! তার বদলে চালানো হচ্ছে তেজস"। www.anandabazar.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-০৯।
- ↑ "VANDE BHARAT EXPRESS TRAINS HAVE BECOME AN INSTANT HIT AMONGST THE PASSENGERS" (সংবাদ বিজ্ঞপ্তি)। Mumbai: Western Railways। ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১৬ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ Mitra, Chandrajit (৬ সেপ্টেম্বর ২০২২)। "Watch: Vande Bharat Train's "Glass Filled To The Brim" Test At 180 Kmph"। সংগ্রহের তারিখ ১৬ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ "Gatimaan Express, India's fastest train, launched on the Delhi-Agra route"। New Delhi: The Indian Express। ৫ এপ্রিল ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৬ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ Chauhan, Arvind (২৭ মার্চ ২০২৩)। "From April 1, Vande Bharat Express to connect Bhopal with Delhi via Agra"। The Times of India। Lucknow। সংগ্রহের তারিখ ১৬ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ "8-car mini Vande Bharat trains get funds from budget; to run intercity"। Hindustan Times (ইংরেজি ভাষায়)। ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ "Mini Vande Bharat Express: 8 coach mini express train launch scheduled for March-April 2023"। TimesNow (ইংরেজি ভাষায়)। ২৫ জানুয়ারি ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ "Vande Bharat Express Trains To Soon Have Their Mini Versions: Reports"। News18 (ইংরেজি ভাষায়)। ৮ এপ্রিল ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ "Secunderabad-Tirupati Vande Bharat Express to get faster, have additional coaches. Check revised timings"। ১৬ মে ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০২৩।
- ↑ "Indian Railways temporarily replaces country's 6th Vande Bharat Express with Tejas rake – Details Inside"। Financialexpress (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৫-১৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-০১।
- ↑ Bureau, BW Online। "Tejas Express Replaces Bilaspur-Nagpur Vande Bharat Express Due To Poor Passenger Response"। BW Businessworld (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-০১।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ Rao, Lingamgunta Nirmitha (১৪ এপ্রিল ২০২৩)। "'Vande Metro' to be rolled out by Dec 2023; Check features, other details"। Hindustan Times। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মে ২০২৩।
- ↑ https://metrorailtoday.com/article/vande-metro-know-all-about-indias-fastest-and-next-generation-intercity-train
- ↑ "Vande Metro for Mumbai Suburban: Railways Nod for Procurement of 238 Rakes"। indiainfrahub.com। ২১ মে ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুন ২০২৩।
- ↑ "2 Vande Bharat train windows damaged in stone pelting"। The Times of India। ২০২৩-০২-২৬। আইএসএসএন 0971-8257। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-০৯।
- ↑ "Stones pelted on Vande Bharat Express in Chhattisgarh, window damaged"। The Times of India। ২০২২-১২-১৬। আইএসএসএন 0971-8257। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-০৯।
- ↑ "Stone pelted at Vande Bharat train near Kamti station of Nagpur division, 4th incident in two months"। The Times of India। ২০২৩-০২-০১। আইএসএসএন 0971-8257। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-০৯।
- ↑ "Stone pelted at Vande Bharat Express in Bihar's Katihar"। The Times of India। ২০২৩-০১-২২। আইএসএসএন 0971-8257। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-০৯।
- ↑ "Vande Bharat pelted with stones in Bihar again"। The Times of India। ২০২৩-০১-২১। আইএসএসএন 0971-8257। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-০৯।
- ↑ "Stones pelted at Vande Bharat express at Andhra Pradesh's Khammam"। The Times of India। ২০২৩-০২-০৪। আইএসএসএন 0971-8257। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-০৯।
- ↑ "Stones pelted at Visakhapatnam-Secunderabad Vande Bharat express near Khammam"। The Times of India। ২০২৩-০২-০৫। আইএসএসএন 0971-8257। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-০৯।
- ↑ "Stone pelting impairs 30 panes of Vande Bharat"। The Times of India। ২০২৩-০৬-১০। আইএসএসএন 0971-8257। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-০৯।
- ↑ "Stones pelted at Ajmer-Delhi Cantt Vande Bharat 13 times since its launch in April"। The Times of India। ২০২৩-০৫-১৭। আইএসএসএন 0971-8257। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-০৯।
- ↑ "Stones pelted at Vande Bharat again"। The Times of India। ২০২৩-০৫-০৯। আইএসএসএন 0971-8257। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-০৯।
- ↑ "Vande Bharat train in Kerala pelted with stones"। The Times of India। ২০২৩-০৫-০২। আইএসএসএন 0971-8257। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-০৯।
- ↑ সংস্থা, সংবাদ। "কেরলেও বন্দে ভারত লক্ষ্য করে উড়ে এল পাথর, ভাঙল জানলার কাচ! উদ্বোধন হয়েছিল এক সপ্তাহ আগে"। www.anandabazar.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-০৯।
- ↑ ডেস্ক, আনন্দবাজার অনলাইন। "উদ্বোধনের দু'দিনের মধ্যেই বন্দে ভারতে হামলা কর্নাটকে, পাথর ছোড়া হল, ভাঙল জানালার কাচ"। www.anandabazar.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-০৯।
- ↑ ডেস্ক, আনন্দবাজার অনলাইন। "বন্দে ভারতে আবার পাথর ছোড়ার ঘটনা, এ বার বেঙ্গালুরু-ধারওয়াড় রুটে, আটক দুই নাবালক"। www.anandabazar.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-০৯।