সভান্তে আরিয়েনিউস
অবয়ব
সভান্তে আরিয়েনিউস | |
---|---|
জন্ম | সভান্তে আউগুস্ট আরিয়েনিউস ১৯ ফেব্রুয়ারি ১৮৫৯ উইক ক্যাসেল, সুইডেন |
মৃত্যু | ২ অক্টোবর ১৯২৭ স্টকহোম, সুইডেন | (বয়স ৬৮)
জাতীয়তা | সুয়েডীয় |
মাতৃশিক্ষায়তন | উপসালা বিশ্ববিদ্যালয় স্টকহোম বিশ্ববিদ্যালয় |
পরিচিতির কারণ | আরহেনিয়াস সমীকরণ Theory of ionic dissociation Acid-base theory |
পুরস্কার | রসায়নে নোবেল পুরস্কার (১৯০৩) ফ্রাঙ্কলিন পদক (১৯২০) |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | পদার্থবিদ্যা, রসায়ন |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | রাজকীয় প্রযুক্তি গবেষণা প্রতিষ্ঠান, সুইডেন |
ডক্টরাল উপদেষ্টা | প্যর টিওডর ক্লিভ, এরিক এডলুন্ড |
ডক্টরেট শিক্ষার্থী | অস্কার বেঞ্জামিন ক্লেন |
সভান্তে আউগুস্ট আরিয়েনিউস (১৯ ফেব্রুয়ারি ১৮৫৯ – ২ অক্টোবর ১৯২৭) ছিলেন একজন সুয়েডীয় বিজ্ঞানী যিনি ১৯০৩ সালে রসায়নে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তিনি ১৯০৫ সাল থেকে মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত নরওয়েজিয়ান নোবেল ইনিস্টিটিউ-এর পরিচালক ছিলেন।মূলত তিনি একজন পদার্থবিজ্ঞানী ছিলেন, কিন্তু তিনি ১৯০৩ সালে রসায়নতে নোবেল পুরস্কার জিতেছেন, এবং ভৌত রসায়ন প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। পরে, তিনি অন্যান্য বৈজ্ঞানিক সমস্যার দিকে মনোযোগ দেন। তিনি প্রথম ব্যক্তি ছিলেন যিনি ভেবেছিলেন,জীবাশ্ম জ্বালানি দহন প্রক্রিয়াতে, কার্বন ডাই অক্সাইডের নির্গমনে বৈশ্বিক উষ্ণতা (Global Warming) সৃষ্টি করবে।[১]
প্রাথমিক জীবন
[সম্পাদনা]আরহেনিয়াস ১৯ ফেব্রুয়ারি ১৮৫৯ সালে নরওয়ে ও সুইডেন ইউনাইটেড কিংডমস এর কাছে ভিক (Vik) -এ জন্মগ্রহণ করেন। তিনি স্বান্তে গুস্তাভ এবং ক্যারোলিনা থানবার্গ এরহেনিয়াসের পুত্র।
বিয়ে ও পরিবার
[সম্পাদনা]অবদান
[সম্পাদনা]আরো দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Arrhenius, Svante August" in Chambers's Encyclopædia. London: George Newnes, 1961, Vol. 1, p. 635.
বিষয়শ্রেণীসমূহ:
- ১৮৫৯-এ জন্ম
- ১৯২৭-এ মৃত্যু
- সুইডেনের বিজ্ঞানী
- নোবেল বিজয়ী রসায়নবিদ
- উইলার্ড গিবস অ্যাওয়ার্ড বিজয়ী
- আমেরিকান অ্যাকাডেমি অব আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেসের বিশিষ্ট সভ্য
- উপসালা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- রয়্যাল নেদারল্যান্ডস কলা ও বিজ্ঞান একাডেমির সদস্য
- রয়েল সুয়েডীয় বিজ্ঞান অ্যাকাডেমির সদস্য
- রয়েল সোসাইটির বিদেশি সদস্য
- ইউএসএসআর-এর বিজ্ঞান একাডেমির সম্মানিত সদস্য
- সুয়েডীয় নোবেল বিজয়ী
- মার্কিন ফিলোসফিক্যাল সোসাইটির সদস্য