বিষয়বস্তুতে চলুন

ফিফা ফুটসাল বিশ্বকাপ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ফিফা ফুটসাল বিশ্বকাপ
প্রতিষ্ঠিত১৯৮৯; ৩৫ বছর আগে (1989)
অঞ্চলআন্তর্জাতিক (ফিফা)
দলের সংখ্যা২৪ (ফাইনাল পর্ব)
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন পর্তুগাল (১ম শিরোপা)
সবচেয়ে সফল দল ব্রাজিল (৫টি শিরোপা)
ওয়েবসাইটফুটসাল বিশ্বকাপ
২০২৪ ফিফা ফুটসাল বিশ্বকাপ
প্রতিযোগিতা

ফিফা ফুটসাল বিশ্বকাপ হলো ফিফা কর্তৃক আয়োজিত পুরুষদের সর্বোচ্চ ফুটসাল প্রতিযোগিতা। ১৯৮৯ সালে সর্বপ্রথম অনুষ্ঠিত হয়েছিল নেদারল্যান্ডসে। ১৯৯২ সালে থেকে প্রতি চার বছর অন্তর এই প্রতিযোগিতাটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে। প্রতি দুটি ফুটবল বিশ্বকাপের মাঝের বছরে অনুষ্ঠিত হয়। বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল।

২০০৮-এর আগের সমস্ত আসর ছিল ১৬-দলের আসর। প্রথম ইভেন্টে ইউরোপ থেকে ৬টি, দক্ষিণ আমেরিকার ৩টি, আফ্রিকা থেকে ২টি, এশিয়া থেকে ২টি, উত্তর ও মধ্য আমেরিকার ২টি এবং ওশেনিয়া থেকে ১টি দল অংশগ্রহণ করেছিল। ২০১২ সাল থেকে, এতে ২৪ টি দল বিভক্ত হয়ে একটি ছয়টি গ্রুপের রাউন্ড-রবিন টুর্নামেন্টে প্রতিটি গ্রুপে চারটি দল রয়েছে। প্রতিটি গ্রুপের শীর্ষ দুটি দল, ৪টি সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কযুক্ত তৃতীয় স্থানাধিকারীর সাথে, একটি ষোল দলের নকআউট পর্বে উঠেছে।

বাছাইপর্ব

[সম্পাদনা]

২৪টি জাতীয় দল ফাইনাল টুর্নামেন্টে উপস্থিত হয়। ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন সহ ২৩টি দেশকে ছয়টি কনফেডারেশনের মহাদেশীয় প্রতিযোগিতা থেকে যোগ্যতা অর্জন করতে হয়। আয়োজক দেশ স্বয়ংক্রিয়ভাবে যোগ্যতা অর্জন করে।

কনফেডারেশন চ্যাম্পিয়নশিপ
এএফসি (এশিয়া) এএফসি ফুটসাল এশিয়ান কাপ
ক্যাফ (আফ্রিকা) আফ্রিকা ফুটসাল কাপ অব নেশন্স
কনকাকাফ (উত্তর, মধ্য আমেরিকা ও ক্যারিবিয়ান) কনকাকাফ ফুটসাল চ্যাম্পিয়নশিপ
কনমেবল (দক্ষিণ আমেরিকা) কোপা আমেরিকা দে ফুটসাল
উয়েফা (ইউরোপ) ফিফা ফুটসাল বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব (উয়েফা)
ওএফসি (ওশেনিয়া) ওএফসি ফুটসাল চ্যাম্পিয়নশিপ

ফলাফল

[সম্পাদনা]
নং বছর আয়োজক চ্যাম্পিয়ন ফলাফল রানার-আপ তৃতীয় স্থান ফলাফল চতুর্থ স্থান দলসংখ্যা
১৯৮৯  নেদারল্যান্ডস  ব্রাজিল ২–১  নেদারল্যান্ডস  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ৩–২ (অ.স.প.)  বেলজিয়াম ১৬
১৯৯২  হংকং  ব্রাজিল ৪–১  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র  স্পেন ৯–৬  ইরান ১৬
১৯৯৬  স্পেন  ব্রাজিল ৬–৪  স্পেন  রাশিয়া ৩–২  ইউক্রেন ১৬
২০০০  গুয়াতেমালা  স্পেন ৪–৩  ব্রাজিল  পর্তুগাল ৪–২  রাশিয়া ১৬
২০০৪  তাইওয়ান  স্পেন ২–১  ইতালি  ব্রাজিল ৭–৪  আর্জেন্টিনা ১৬
২০০৮  ব্রাজিল  ব্রাজিল ২–২ (অ.স.প.)
৪–৩ (পে.)
 স্পেন  ইতালি ২–১  রাশিয়া ২০
২০১২  থাইল্যান্ড  ব্রাজিল ৩–২ (অ.স.প.)  স্পেন  ইতালি ৩–০  কলম্বিয়া ২৪
২০১৬  কলম্বিয়া  আর্জেন্টিনা ৫–৪  রাশিয়া  ইরান ২–২
৪–৩ (পে.)
 পর্তুগাল ২৪
২০২১[]
বিস্তারিত
 লিথুয়ানিয়া  পর্তুগাল ২–১  আর্জেন্টিনা  ব্রাজিল ৪–২  কাজাখস্তান ২৪
১০ ২০২৪  উজবেকিস্তান অনির্ধারিত অনির্ধারিত ২৪

অংশগ্রহণকারী দেশ

[সম্পাদনা]
দেশগুলির সেরা ফলাফল
বছর অভিষেককারী দল উত্তরাধিকারী দল
দল নং ক্র.স.
১৯৮৯  আলজেরিয়া,  আর্জেন্টিনা,  অস্ট্রেলিয়া,  বেলজিয়াম,  ব্রাজিল,  কানাডা,  ডেনমার্ক,  হাঙ্গেরি,  ইতালি,  জাপান,  নেদারল্যান্ডস,  প্যারাগুয়ে,  সৌদি আরব,  স্পেন,  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র,  জিম্বাবুয়ে ১৬ ১৬
১৯৯২  চীন,  কোস্টা রিকা, ব্রিটিশ হংকং হংকং,  ইরান,  নাইজেরিয়া,  পোল্যান্ড,  রাশিয়া ২৩
১৯৯৬  কিউবা,  মিশর,  মালয়েশিয়া,  ইউক্রেন,  উরুগুয়ে ২৮
২০০০  ক্রোয়েশিয়া,  গুয়াতেমালা,  কাজাখস্তান,  পর্তুগাল,  থাইল্যান্ড ৩৩
২০০৪  চীনা তাইপেই,  চেক প্রজাতন্ত্র ৩৫
২০০৮  লিবিয়া,  সলোমন দ্বীপপুঞ্জ ৩৭
২০১২  কলম্বিয়া,  কুয়েত,  মেক্সিকো,  মরক্কো,  পানামা,  সার্বিয়া ৪৩
২০১৬  আজারবাইজান,  মোজাম্বিক,  উজবেকিস্তান,  ভিয়েতনাম ৪৭
২০২১  অ্যাঙ্গোলা,  লিথুয়ানিয়া,  ভেনেজুয়েলা ৫০
২০২৪  আফগানিস্তান,  ফ্রান্স,  নিউজিল্যান্ড,  তাজিকিস্তান ৫৪

পরিসংখ্যান

[সম্পাদনা]

সর্বকালের পয়েন্ট তালিকা

[সম্পাদনা]
২০২১ বিশ্বকাপ পর্যন্ত হালনাগাদকৃত।
অব. দল অংশগ্রহণ খে ড্র হা স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট
 ব্রাজিল ৬৭ ৫৭ ৪২৮ ১০১ +৩২৭ ১৭৭
 স্পেন ৬১ ৪৮ ২৬০ ১১৮ +১৪২ ১৪৯
 আর্জেন্টিনা ৫৫ ৩০ ১৮ ১৬৩ ১২৪ +৩৯ ৯৭
 রাশিয়া[] ৪৫ ২৭ ১৩ ২৪১ ১১৪ +১২৭ ৮৬
 ইতালি ৪৩ ২৭ ১৩ ১৫৩ ৯৬ +৫৭ ৮৪
 পর্তুগাল ৩৭ ২২ ১২৬ ৭৬ +৫০ ৭২
 ইরান ৪০ ১৯ ১৫ ১৩৭ ১৩৩ +৪ ৬৩
 ইউক্রেন ৩০ ১৪ ১১ ১০৫ ৮১ +২৪ ৪৭
 নেদারল্যান্ডস ২৬ ১২ ৭৬ ৭৬ ৪১
১০  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ৩২ ১২ ১৬ ৯১ ১০৮ -১৭ ৪০
১১  প্যারাগুয়ে ২৮ ১০ ১৩ ৯৩ ৮৮ +৫ ৩৫
১২  বেলজিয়াম ২০ ১০ ৫৬ ৫১ +৫ ৩২
১৩  মিশর ২৮ ১০ ১৮ ৯৭ ১১৫ −১৮ ৩০
১৪  কাজাখস্তান ১৪ ৪৭ ৪১ +৬ ২০
১৫  চেক প্রজাতন্ত্র ১৮ ১০ ৩৭ ৫৩ −১৬ ২০
১৬  থাইল্যান্ড ২২ ১৫ ৫৬ ১০২ −৪৬ ১৯
১৭  কলম্বিয়া ১১ ২৭ ২৫ +২ ১৫
১৮  গুয়াতেমালা ১৬ ১১ ৪৮ ৮৮ −৪০ ১৫
১৯  জাপান ১৭ ১২ ৪৭ ৭৭ −৩০ ১৪
২০  উরুগুয়ে ১৩ ৩০ ৩৯ −৯ ১৩
২১  কোস্টা রিকা ১৬ ১১ ৩৯ ৭৩ −৩৪ ১৩
২২  অস্ট্রেলিয়া ২১ ১৬ ৩৪ ১১৮ −৮৪ ১৩
২৩  সার্বিয়া ২৭ ১৮ +৯ ১০
২৪  ক্রোয়েশিয়া ১৮ ১৫ +৩
২৫  হাঙ্গেরি ২৩ ১৭ +৬
26  মরক্কো 3 11 2 2 7 24 36 −12 8
27  আজারবাইজান 1 5 2 1 2 25 18 +7 7
28  ভেনেজুয়েলা 1 4 2 1 1 6 5 +1 7
29  ভিয়েতনাম 2 8 2 1 5 12 33 −21 7
30  পোল্যান্ড 1 6 2 0 4 15 22 −7 6
31  পানামা 3 10 2 0 8 24 58 −34 6
32  ডেনমার্ক 1 3 1 1 1 12 10 +2 4
33  উজবেকিস্তান 2 7 1 1 5 21 30 -9 4
34  কানাডা 1 3 1 0 2 7 7 0 3
35  হংকং 1 3 1 0 2 7 7 0 3
36  কুয়েত 1 3 1 0 2 8 13 −5 3
37  কিউবা 5 13 1 0 12 24 91 −67 3
৩৮  সলোমন দ্বীপপুঞ্জ ১৩ ১২ ২২ ১৪২ −১২০
৩৯  লিবিয়া ১০ ৩৬ −২৬
৪০  চীন ১০ ১০ ১৫ ৬৬ −৫১
৪১  নাইজেরিয়া ১৫ −৮
৪২  লিথুয়ানিয়া ১১ -৮
৪৩  মেক্সিকো ১৩ −৯
৪৪  অ্যাঙ্গোলা ১৬ −১০
৪৫  জিম্বাবুয়ে ১৪ −১১
৩৬  আলজেরিয়া ১৭ −১২
৪৭  মোজাম্বিক ২২ −১৫
৪৮  মালয়েশিয়া ২৪ −২০
৪৯  সৌদি আরব ২৭ −২৩
৫০  চীনা তাইপেই ২৯ −২৭

পদক তালিকা

[সম্পাদনা]
অবজাতিস্বর্ণরৌপ্যব্রোঞ্জমোট
 ব্রাজিল
 স্পেন
 আর্জেন্টিনা
 পর্তুগাল
 ইতালি
 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
 রাশিয়া
 নেদারল্যান্ডস
 ইরান
মোট (৯টি জাতি)২৭

আয়োজক দেশের পারফরম্যান্স

[সম্পাদনা]
বছর আয়োজক সর্বশেষ অবস্থান
১৯৮৯  নেদারল্যান্ডস রানার্স-আপ
১৯৯২  হংকং গ্রুপ পর্ব
১৯৯৬  স্পেন রানার্স-আপ
২০০০  গুয়াতেমালা গ্রুপ পর্ব
২০০৪  প্রজাতন্ত্রী চীন গ্রুপ পর্ব
২০০৮  ব্রাজিল চ্যাম্পিয়ন
২০১২  থাইল্যান্ড ১৬ দলের পর্ব
২০১৬  কলম্বিয়া ১৬ দলের পর্ব
২০২১  লিথুয়ানিয়া গ্রুপ পর্ব
২০২৪  উজবেকিস্তান ?

ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নের পারফরম্যান্স

[সম্পাদনা]
বছর ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন সর্বশেষ অবস্থান
১৯৯২  ব্রাজিল চ্যাম্পিয়ন
১৯৯৬  ব্রাজিল চ্যাম্পিয়ন
২০০০  ব্রাজিল রানার্স-আপ
২০০৪  স্পেন চ্যাম্পিয়ন
২০০৮  স্পেন রানার্স-আপ
২০১২  ব্রাজিল চ্যাম্পিয়ন
২০১৬  ব্রাজিল ১৬ দলের পর্ব
২০২১  আর্জেন্টিনা রানার্স-আপ
২০২৪  পর্তুগাল ?

সর্বাধিক গোলদাতা

[সম্পাদনা]

সর্বকালের

[সম্পাদনা]
অব. খেলোয়াড় গোল ম্যাচ গোল/ম্যাচ প্রতিযোগিতাসমূহ
ব্রাজিল ফালকাও ৪৮ ৩৩ ১.৪৫ ২০০০, ২০০৪, ২০০৮, ২০১২, ২০১৬
ব্রাজিল ম্যানুয়াল টোবিয়াস ৪৩ ৩২ ১.৩৪ ১৯৯২, ১৯৯৬, ২০০০, ২০০৪
রাশিয়া কনস্ট্যান্টিন এরেমেঙ্কো ২৮ ১৮ ১.৫৬ ১৯৯২, ১৯৯৬‌, ২০০০

প্রতি প্রতিযোগিতার

[সম্পাদনা]
সাল খেলোয়াড় গোল
১৯৮৯ হাঙ্গেরি লাজলো জাদানি
১৯৯২ ইরান সৈয়দ রাজাবি ১৭
১৯৯৬ ব্রাজিল ম্যানুয়াল টোবিয়াস ১৪
২০০০ ১৯
২০০৪ ব্রাজিল ফালকাও ১৩
২০০৮ রাশিয়া পুলা ১৬
২০১২ রাশিয়া এডের লিমা
২০১৬ পর্তুগাল রিকার্ডিনহো ১২
২০২১ ব্রাজিল ফেরাও

পুরস্কার

[সম্পাদনা]

সোনার বুট

[সম্পাদনা]

আসরের সর্বোচ্চ গোলদাতা এই পুরস্কার লাভ করে।

বিশ্বকাপ সোনার বুট গোল রূপোর বুট গোল ব্রোঞ্জের বুট গোল
২০০৮ রাশিয়া পুলা ১৬ ব্রাজিল ফালকাও ১৫ ব্রাজিল লেনিসিও ১১
২০১২ রাশিয়া এডের লিমা ইতালি রোদোল্ফো ফোর্তিনো ব্রাজিল ফার্নান্দিনহো
২০১৬ পর্তুগাল রিকার্ডিনহো ১২ রাশিয়া এডের লিমা ১০ ব্রাজিল ফালকাও ১০
২০২১ ব্রাজিল ফেরাও পর্তুগাল প্যানি ভারেলা কাজাখস্তান তায়নান দা সিলভা
২০২৪

সোনার গ্লাভস

[সম্পাদনা]

প্রতিযোগিতার সেরা গোলকিপারকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়।

সাল খেলোয়াড়
২০০৮ ব্রাজিল টিয়াগো
২০১২ ইতালি স্টিফানো মাম্মারেল্লা
২০১৬ আর্জেন্টিনা নিকোলাস সার্মিয়েন্টো
২০২১

প্রতিযোগিতার সেরা গোল

[সম্পাদনা]

প্রতিযোগিতার সবচেয়ে সেরা গোল যেটি হয়েছে তার গোলদাতাকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়।

সাল খেলোয়াড়
২০০৮ গুয়াতেমালা ইয়োসে রাফায়েল গঞ্জালেজ
২০১২ থাইল্যান্ড সুফায়ুত থুয়েআংক্লাং
২০১৬
২০২১ ভিয়েতনাম নগুয়েন ভ্যান হিউ

ফেয়ার প্লে পুরস্কার

[সম্পাদনা]
বছর বিজয়ী
২০০৮  স্পেন
২০১২  আর্জেন্টিনা
২০১৬  ভিয়েতনাম
২০২১  কাজাখস্তান

ফিফা চ্যাম্পিয়ন্স ব্যাজ

[সম্পাদনা]

২০১২-র বিশ্বকাপ জয়ী ব্রাজিলকে সর্বপ্রথম এই পুরস্কারে ভূষিত করা হয়।[]

বিজয়ী কোচের তালিকা

[সম্পাদনা]
বছর দল কোচ
১৯৮৯  ব্রাজিল ব্রাজিল গার্সন ত্রিস্তাও
১৯৯২  ব্রাজিল ব্রাজিল টাকাও
১৯৯৬  ব্রাজিল ব্রাজিল টাকাও
২০০০  স্পেন স্পেন হাভিয়ের লোজানো সিড
২০০৪  স্পেন স্পেন হাভিয়ের লোজানো সিড
২০০৮  ব্রাজিল ব্রাজিল পাউলো দে অলিভেইরা
২০১২  ব্রাজিল ব্রাজিল মার্কোস সোরাতো
২০১৬  আর্জেন্টিনা আর্জেন্টিনা দিয়েগো গুইস্তোজ্জি
২০২১  পর্তুগাল পর্তুগাল জর্জ ব্রাজ
২০২৪

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]
  1. কোভিড-১৯এর জন্য একবছর পিছিয়ে যায়।
  2. ধারাবাহিকতার উদ্দেশ্যে ২০২১-এর টুর্নামেন্টে রাশিয়ান দলের ফলাফল, যেখানে এটি "RFU" (রাশিয়ান ফুটবল ইউনিয়ন) হিসাবে অংশ নিয়েছিল এবং দেশটির উপর আরোপিত ডোপিং নিষেধাজ্ঞা অনুসারে রাশিয়ান অলিম্পিক কমিটির পতাকাতলে, রাশিয়ার মোট ফলাফলে গণনা করা হয়

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "FIFA World Champions Badge honours Real Madrid's impeccable year"ফিফা (ইংরেজি ভাষায়)। ২০ অক্টোবর ২০১৪। ডিসেম্বর ২২, ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১৯The badge is also worn by the Japanese women’s national team following their triumph at the FIFA Women’s World Cup 2011™, while the most recent edition of the FIFA Futsal World Cup in 2012 saw the Brazilian national team take the title, along with the first FIFA World Champions Badge to be handed over for that particular competition. 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]