রদ্রিগো কাইয়ো
ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | রদ্রিগো কাইয়ো কোকেট্টে রুসো | ||
জন্ম | ১৭ আগস্ট ১৯৯৩ | ||
জন্ম স্থান | ড্রাসেনা, ব্রাজিল | ||
উচ্চতা | ১.৮২ মিটার (৫ ফুট ১১+১⁄২ ইঞ্চি) | ||
মাঠে অবস্থান | সেন্টার ব্যাক | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল | সাও পাওলো | ||
জার্সি নম্বর | ৩ | ||
যুব পর্যায় | |||
২০০৫–২০১৩ | সাও পাওলো | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) |
২০১১– | সাও পাওলো | ১৩৬ | (৫) |
জাতীয় দল‡ | |||
২০১২ | ব্রাজিল অনূর্ধ্ব-২০ | ৪ | (১) |
২০১৪ | ব্রাজিল অনূর্ধ্ব-২১ | ৫ | (২) |
২০১৫–২০১৬ | ব্রাজিল অনূর্ধ্ব-২৩ | ৬ | (১) |
২০১৬– | ব্রাজিল | ৪ | (০) |
অর্জন ও সম্মাননা | |||
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ৬ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ২৩ মার্চ ২০১৮ তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
রদ্রিগো কাইয়ো কোকেট্টে রুসো (জন্ম: ১৭ আগস্ট ১৯৯৩), রদ্রিগো কাইয়ো নামে অধিক পরিচিত, হলেন একজন ব্রাজিলীয় পেশাদার ফুটবলার, যিনি ব্রাজিলীয় ক্লাব সাও পাওলো এবং ব্রাজিল জাতীয় দলের হয়ে একজন সেন্টার ব্যাক হিসেবে খেলেন। এছাড়াও তিনি মাঝেমধ্যে একজন রক্ষণাত্মক মধ্যমাঠের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন।
ক্লাব ক্যারিয়ার
[সম্পাদনা]কাইয়ো ১৯৯৩ সালে সাও পাওলোর ড্রাসেনায় জন্মগ্রহণ করেছেন। তিনি মাত্র ১২ বছর বয়সে সাও পাওলোর যুব পর্যায়ের একাডেমীতে ভর্তি হন এবং সেখানে একজন রক্ষণাত্মক মধ্যমাঠের খেলোয়াড় হিসেবে তার ক্যারিয়ার শুরু করেন। ২০১২ সালে, ২০১২ কেম্পিওনাতো পলিস্তায় সান্তোসের বিরুদ্ধে এক ম্যাচে তাকে নেইমারকে অঙ্কপাত করার দায়িত্ব প্রদান করা হয়, যেটি তিনি সুচারুভাবে সম্পন্ন করেন। উক্ত খেলার পর, সফলভাবে "সান্তিস্তা" ফরওয়ার্ডকে ধরে রাখার জন্য ব্রাজিলীয় গণমাধ্যম তার প্রশংসা করে। তিনি "মভিমেন্তো দো এস্কোরপিয়াও" (বাংলা: বৃশ্চিক আন্দোলন), ইনডোর সকারের একটি জনপ্রিয় পদক্ষেপ দ্বারা নেইমারের বেশ কিছু ড্রিবল এবং শট প্রতিহত করতে সক্ষম হয়েছিলেন।[১]
২০১৩ সালে, পাউল মিরান্দা এবং এদসন সিলভার ইনজুরির কারণে, কাইয়ো একজন সেন্টার ব্যাক হিসেবে খেলা শুরু করেন। উক্ত অবস্থানে ভালো করার পর, তিনি তার কোচ পাউলো আউতুওরি দ্বারা প্রশংসিত হয়েছেন। কাইয়ো পরবর্তী খেলাগুলোতেও একজন রক্ষণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে ভালো খেলতে থাকেন।[২]
২০১৪ সালের ২রা আগস্ট তারিখে, কাইয়ো তার আন্টেরিয়র ক্রুসিয়েট লিগমেন্ট ক্ষতিগ্রস্ত করে ফেলেন, যার ফলে তিনি পরবর্তী বেশ কয়েক মাস ধরে খেলতে পারেননি।[৩] অতঃপর তিনি ২০১৫ সালের ১৬ই মার্চ তারিখে পুনরায় খেলার মাঠে ফিরে আসেন।
২০১৫ সালের ১২ই জুন তারিখে, এক প্রতিবেদনে জানানো হয় যে, কাইয়ো ১২.৫ মিলিয়ন ইউরো এবং অ্যাড-অনের বিনিময়ে লা লিগার ক্লাব ভালেনসিয়ায় যোগদান করেছেন।[৪] ২০১৫ সালের ২৯শে জুন তারিখে, উক্ত স্থানান্তর বাতিল হয়ে যায় যখন কাইয়ো ২টি মেডিক্যাল পরীক্ষায় ব্যর্থ হয়।[৫]
আন্তর্জাতিক পরিসংখ্যান
[সম্পাদনা]- 23 March 2018 পর্যন্ত হালনাগাদকৃত।
ব্রাজিল | ||
---|---|---|
সাল | উপস্থিতি | গোল |
২০১৬ | ১ | ০ |
২০১৭ | ৩ | ০ |
সর্বমোট | ৪ | ০ |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Rodrigo Caio ensina 'o movimento do escorpião', usado contra Neymar
- ↑ Versátil, Rodrigo Caio ganha elogios de Paulo Autuori
- ↑ Com ruptura em ligamento do joelho, Rodrigo Caio passará por cirurgia
- ↑ "São Paulo confirma venda de Rodrigo Caio" (Portuguese ভাষায়)। ১২ জুন ২০১৫। ১৩ জুন ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১৫।
- ↑ No a Rodrigo Caio, El Mundo (Spain), 29 June 2015
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- ন্যাশনাল-ফুটবল-টিমস.কমে রদ্রিগো কাইয়ো (ইংরেজি)
- ১৯৯৩-এ জন্ম
- জীবিত ব্যক্তি
- ড্রাসেনার ব্যক্তি
- ব্রাজিলীয় ফুটবলার
- ব্রাজিলের আন্তর্জাতিক যুব ফুটবলার
- ব্রাজিলের অনূর্ধ্ব-২০ আন্তর্জাতিক ফুটবলার
- ব্রাজিলের আন্তর্জাতিক ফুটবলার
- ফুটবল মধ্যমাঠের খেলোয়াড়
- ফুটবল রক্ষণভাগের খেলোয়াড়
- ব্রাজিল যুব আন্তর্জাতিক ফুটবলার
- Brazil international footballers
- Campeonato Brasileiro Série A players
- São Paulo FC players
- ২০১৬ কোপা আমেরিকার খেলোয়াড়
- Olympic footballers of Brazil
- ২০১৬ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার
- Olympic gold medalists for Brazil
- ফুটবলে অলিম্পিক পদক বিজয়ী
- Medalists at the 2016 Summer Olympics
- কাম্পেওনাতো ব্রাজিলেইরো সেরিয়ে আ-এর খেলোয়াড়
- সাও পাওলো ফুটবল ক্লাবের খেলোয়াড়
- ব্রাজিলের অলিম্পিক ফুটবলার
- ব্রাজিলের হয়ে অলিম্পিক স্বর্ণ পদক বিজয়ী
- ২০১৬ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের পদক বিজয়ী